ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইউক্রেনকে দখল নয়, সামরিকভাবে নিরস্ত্র করা হবে: রাশিয়া

প্রকাশ: ০৭:২৯ পিএম, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail ইউক্রেনকে দখল নয়, সামরিকভাবে নিরস্ত্র করা হবে: রাশিয়া

ইউক্রেন পুরোপুরি দখল করে নেওয়ার ইচ্ছা নেই রাশিয়ার। শুধু ইউক্রেনকে সামরিকভাবে নিরস্ত্র করতে চায়। এ জন্য ইউক্রেনে হামলা চালিয়েছে ক্রেমলিন। রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ আজ শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছেন। খবর বিবিসির।

লাভরভের এই বক্তব্যের আগে রুশ বাহিনী ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের উপকণ্ঠে পৌঁছে গেছে বলে জানায় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা টুইটে জানান, রুশ সেনারা কিয়েভের পার্শ্ববর্তী ওবোলন শহরে ঢুকে পড়েছে। শহরটি ইউক্রেনের পার্লামেন্ট থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার উত্তরে। যেকোনো সময় সেনারা কিয়েভের দখল নিতে পারে। এ পরিস্থিতিতে মস্কোয় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

সের্গেই লাভরভ বলেন, ‘মস্কো ইউক্রেনের দখল নিতে চায় না; বরং ইউক্রেনকে নিরস্ত্র করাই মস্কোর লক্ষ্য। দেশটিকে এখন নিজেদের ভাগ্য বেছে নিতে হবে।’

রাশিয়া একটি গণতান্ত্রিক দেশে হামলা চালাতে পারে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে লাভরভ ইউক্রেনকে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, ‘সাবেক যুগোস্লাভিয়া, ইরাক ও লিবিয়ায় পশ্চিমা দেশগুলো আগ্রাসন চালিয়েছিল। গণতন্ত্রের নামে এসব আগ্রাসনে হাজারও নিরস্ত্র মানুষের প্রাণ গেছে। পশ্চিমারা ইউক্রেনের হাতেও অস্ত্র তুলে দিয়েছে। তাই রাশিয়া দেশটিকে নিরস্ত্র করবে। ইউক্রেনের সেনাদের অস্ত্র ত্যাগ করতে হবে।’

উল্লেখ্য, স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের নির্দেশ দেন পুতিন। তাঁর এ নির্দেশের পরই ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রায় হামলা শুরু করে রুশ বাহিনী। আজ দ্বিতীয় দিনের মতো ইউক্রেনে হামলা অব্যাহত রেখেছে রাশিয়া। ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযানের প্রথম দিনটি সফল হয়েছে বলে দাবি করেছেন রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইগর কোনাশেনকভ।

অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রুশ হামলায় তাঁর দেশের অন্তত ১৩৭ জন সেনা নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩১৬ জন।

রাশিয়া   ইউক্রেন  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ২.৩৫ কোটি রুপির স্বর্ণ উদ্ধার

প্রকাশ: ০৯:০৩ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে ২.৩৫ কোটি রুপির বেশি মূল্যের স্বর্ণ বাজেয়াপ্ত করেছে বিএসএফ জওয়ানরা। 

শনিবার দক্ষিণবঙ্গ সীমান্তের অধীনে পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার হালদারপাড়া বর্ডার পোস্টে কর্মরত ৩২ ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা সীমান্তে চোরাচালানের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে।

চোরাকারবারীরা যখন এই স্বর্ণের বারগুলো বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করার চেষ্টা করছিল, সেসময় ২৬টি স্বর্ণের বার জব্দ করে বিএসএফ। জব্দকৃত স্বর্ণের ওজন ৩.২০৮  কেজি এবং আনুমানিক মূল্য ২ কোটি ৩৫ লাখ ৪৬ হাজার ৭২০ রুপি।

সোমবার ভারতে লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোট নেওয়া হবে। এই পর্বে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি লোকসভার নির্বাচন কেন্দ্র রয়েছে। স্বাভাবিক কারণে আন্তর্জাতিক সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করেছে বিএসএফ। তারই সফলতা পেয়েছে তারা।

বিএসএফের পক্ষে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী, শনিবার হালদারপাড়া বর্ডার পোস্টের বিএসএফ জওয়ানরা স্বর্ণ পাচারের সম্ভাবনার খবর পান। খবর পেয়ে জওয়ানরা সন্দেহভাজন এলাকায় অতর্কিত অভিযান চালায়। জওয়ানদের একটি দল সীমান্তবর্তী একটি কলাবাগানে আত্মগোপন করে, অন্য দলটি স্থানীয় বাঁশবাগানে ওত পেতে নজরদারি চালাতে থাকে। এসময় সন্দেহভাজন দুই চোরাকারবারীকে ধারালো ছুরি এবং হাতে কিছু প্যাকেট নিয়ে আন্তর্জাতিক সীমান্তের দিকে এগিয়ে যেতে দেখে এবং কলা বাগান থেকে প্রায় ১৫০ মিটার দূরত্বে আরও তিন চোরাকারবারীকে দেখতে পান, যারা স্বর্ণ সংগ্রহ করতে এসেছিলেন। যখন চোরাকারবারীরা প্যাকেটটি বেড়ার উপর ফেলে দিতে যাচ্ছিল, তখন জওয়ানরা তাদের চ্যালেঞ্জ জানায়। কিন্তু হঠাৎ করে চোরাকারবারীরা ধারালো ছুরি নিয়ে তাদের উপর হামলা চালায়। আত্মরক্ষার্থে জওয়ানরাও এক রাউন্ড রাবার গুলি চালায়।

এতে পাচারকারীরা ভয় পেয়ে প্যাকেটটি মাটিতে ফেলে আবার বাংলাদেশের দিকে ছুটে যায়। পরে জওয়ানরা ওই জায়গায় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তল্লাশি চালিয়ে দুটি ধারালো ছুরি এবং তিনটি ছোট প্যাকেট উদ্ধার করে। প্যাকেটের ভেতর থেকে ২৬টি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়। সেই স্বর্ণ জব্দ করে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তা নিয়ে আসা হয় সীমান্ত চৌকিতে। জব্দকৃত স্বর্ণ পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য বনপুর কাস্টমস অফিসে হস্তান্তর করা হয়।


ভারত   বাংলাদেশ   আন্তর্জাতিক সীমান্ত   স্বর্ণ   উদ্ধার  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুলবাস দুর্ঘটনায় ১১জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৮:৫৭ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুলবাস দুর্ঘটনায় বাস দুর্ঘটনায় অন্তত ১১ জন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। 

দেশটির সবচেয়ে বড় দ্বীপ জাভায় গ্র্যাজুয়েশন ট্রিপের সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দুর্ঘটনার সময় বাসটিতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-শিক্ষিকাসহ ৬১ জন যাত্রী ছিলেন এবং সেটি জাভার দিপক শহর থেকে লেমবাং নামের একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্পটে যাচ্ছিল। শনিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পুলিশ জানায়, শিক্ষার্থীরা তাদের গ্র্যাজুয়েশন উদযাপন করতে স্কুল ট্রিপে বের হয়েছিল। বাসটি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং বিপরীত লেনে চলে যায়। এরপর বাসটি একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে ধাক্কা খাওয়ার আগে বেশ কয়েকটি গাড়ি ও মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। জাভা পুলিশের মুখপাত্র জুলস আব্রাহাম আবাস্ত এই তথ্য দিয়েছেন।

আবাস্ত বলেন,'ঘটনাস্থলেই নয়জন মারা গেছেন। একজন শিক্ষক ও স্থানীয় একজন মোটরচালকসহ আরও দু’জন পরে হাসপাতালে মারা গেছেন। ৫৩ জনকে আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।'


ইন্দোনেশিয়া   স্কুলবাস   দুর্ঘটনা   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ৩৪ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৮:৫৫ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

অতিরিক্ত বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যার ফলে ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিম সুমাত্রা প্রদেশে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। এর ফলে অন্তত ৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

ইন্দোনেশিয়ার প্রাদেশিক উদ্ধারকারী দলের প্রধান আব্দুল মালিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানান, বন্যা ও ভূমিধসের ঘটনায় ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আমরা অনুসন্ধানের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। চারজন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।

পরে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪-এ। এখনো পর্যন্ত ১৬ জনের খোঁজ মেলেনি।

পশ্চিম সুমাত্রার দুর্যোগ মোকাবেলা সংস্থার মুখপাত্র ইলহাম ওয়াহাব বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, '৩৪ জন প্রাণ হারিয়েছেন। কমপক্ষে ১৮ জন আহত হয়েছেন। আমরা এখনো ১৬ জনের সন্ধান করছি।' 

দেশের জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা সংস্থা বিএনপিবি জানিয়েছে, শনিবার রাত থেকে বন্যার ফলে তানাহ দাতার রিজেন্সির পাঁচটি উপ-জেলা প্রভাবিত হয়েছে। বন্যার সঙ্গে প্রচুর কাদা এসে ব্যাপক এলাকা ঢাকা পড়েছে। তাদের সর্বশেষ মূল্যায়নে ৮৪টি আবাসন, ১৬টি সেতু এই দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুর্গম এলাকায় ত্রাণ পৌঁছে দিতে ভারী সরঞ্জামের মাধ্যমে দ্রুত রাস্তা নির্মাণের চেষ্টা করা হচ্ছে।

শনিবার মাঝরাতে মাউন্ট মেরাপিরনদীর শাখা ভেঙে প্রবল জলোচ্ছ্বাস দেখা দেয়। টানা বৃষ্টি ও ভূমিধসের ফলে পশ্চিম সুমাত্রার আগাম এবং তানাহ দাতার জেলার পাহাড়ি গ্রামে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবেলা সংস্থার মুখপাত্র আবদুল মুহারি বলেছেন, কমপক্ষে ১০০টি বাড়িঘর ভেসে গেছে।

বার্তা সংস্থা এপির খবরে বরা হয়, প্রবল বর্ষণ, ঠান্ডা লাভার প্রবাহ এবং কাদার স্রোত আগ্নেয়গিরির ঢাল বেয়ে নামায় আকস্মিক বন্যার সূত্রপাত ঘটেছে। ঠান্ডা লাভার স্রোত লাহার নামেও পরিচিত। এটি আগ্নেয় পদার্থ এবং নুড়ির মিশ্রণ, যা বৃষ্টির ফলে মাউন্ট মেরাপি আগ্নেয়গিরির ঢালে প্রবাহিত হয়েছিল। 


ইন্দোনেশিয়া   বন্যা   ভূমিধস   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

নীল ছবিতে অভিনয়, চাকরি গেল মার্কিন পুলিশ কর্মকর্তার

প্রকাশ: ০৮:৪৬ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

নীল ছবিতে অভিনয় এবং সেটি ছড়িয়ে পড়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে সিন হারম্যান নামের এক পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। 

মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, ওই কর্মকর্তাকে বৃহস্পতিবার বরখাস্ত করা হয়। কারণ তিনি পুলিশের আসল পোশাক পরে নীল ছবির স্থানীয় অভিনেত্রী জর্ডিনের সঙ্গে এতে অভিনয় করেছেন। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, পুলিশ কর্মকর্তা ওই ছবির অভিনেত্রীর গোপন অঙ্গে স্পর্শ করছেন।

ভিডিওটির শিরোনামে লেখা হয়েছে, 'বিশ্বাস করতে পারছি না সে আমাকে গ্রেপ্তার করেনি।' ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, অভিনেত্রী জর্ডিন চালকের আসনে বসে আছেন এবং পুলিশ কর্মকর্তা তার কাছে এসেছেন। তখন পুলিশ কর্মকর্তা তাকে লাইসেন্স ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখাতে বলেন। কিন্তু অভিনেত্রী জানান তার কাছে এসব কিছু নেই। এটি বলেই নিজের কাপড় উপরে তুলে ফেলেন তিনি। এরপর ওই পুলিশ কর্মকর্তা তার দেহের স্পর্শকাতার স্থানে হাত দেন এবং তাকে কোনো সতর্কতা বা জরিমানা না করেই ছেড়ে দেন। 

যদিও ভিডিওটিতে ওই আসল পুলিশ কর্মকর্তার চেহারা দেখানো হয়নি। তবে তার গায়ের পোশাক দেখে অনেকেই বুঝে ফেলেন এটি ন্যাশভিলের পুলিশ বিভাগের কোনো কর্মকর্তা।

পরবর্তীতে ওই ছবির অভিনেত্রী জানিয়েছেন, এই দৃশ্যের পুরোটাই একটি শুটিংয়ের অংশ ছিল এবং এটি রাস্তার বদলে ব্যক্তিগত স্থানে করা হয়েছে। পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্তের বিষয়টিকে বোকামি হিসেবে অভিহিত করেছেন তিনি।


মার্কিন পুলিশ   নীল ছবি   যুক্তরাষ্ট্র  


মন্তব্য করুন


ওয়ার্ল্ড ইনসাইড

সৌদিতে এক সপ্তাহে ১৯ হাজারের বেশি অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৮:২৬ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলাবাহিনী এক সপ্তাহে দেশজুড়ে অভিযান চালিয়ে আবাসন, শ্রম এবং নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাড়ে ১৯ হাজারের বেশি অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। রোববার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে অভিবাসীদের গ্রেপ্তারের এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, গত ২ মে থেকে ৮ মে পর্যন্ত দেশজুড়ে অভিযান চালিয়ে ১৯ হাজার ৭১০ জন অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সৌদিতে অবৈধভাবে বসবাস, শ্রম ও নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে।

বিবৃতিতে সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১২ হাজার ৯৬১ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইনে ৪ হাজার ১৭৭ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘন করায় আরও ২ হাজার ৫৭২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এ ছাড়া সৌদি আরবে অবৈধ উপায়ে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় ৯৭৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৪৩ শতাংশ ইয়েমেনি, ৫৪ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ৩ শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক। পাশাপাশি অবৈধভাবে সৌদি আরব ত্যাগের চেষ্টার সময় আরও ৪৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির আইনশৃঙ্খলাবাহিনী।

সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, একই সময়ে সৌদির আবাসন, সীমান্ত এবং কাজের বিধিবিধান লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন, আশ্রয় এবং নিয়োগে জড়িত থাকার দায়ে ১২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্তমানে দেশটিতে গ্রেপ্তারকৃত ৪৯ হাজার ৪০৭ জন আইনি ব্যবস্থার মুখোমুখি হয়েছেন বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। তাদের মধ্যে কেবল নারীই রয়েছেন ৩ হাজার ৬৫ জন।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৪০ হাজার ৩৯১ জনকে দেশে ফেরত পাঠানোর আগে ভ্রমণের প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহের জন্য তাদের নিজ নিজ কূটনৈতিক মিশনে যোগাযোগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি আরও ১৩ হাজার ৩৮৩ জনকে সৌদি আরব থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া আরও ৩ হাজার ১৬ জনকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া প্রস্তুতি চলছে।


সৌদি আরব   অভিবাসী   গ্রেপ্তার   স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন