চলতি বছরের
ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। এরপর রাশিয়াকে ঠেকাতে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা
আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো। এতে করে অনেক দেশ রাশিয়ার কাছ থেকে দূরে
সরে গেলেও কৌশলী অবস্থান নেয় ভারত।
মূলত নিষেধাজ্ঞা
সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে ডিসকাউন্টে তেল কিনতে থাকে ভারত। আর কম দামে তেল আমদানি
করে ভারতের লাভ হয়েছে আনুমানিক ৩৫ হাজার কোটি রুপি। ইউক্রেন সংঘাত শুরুর পর তেল আমদানির
মাধ্যমে ভারতের এই বিপুল আর্থিক লাভের বিষয়টি জানেন এমন বেশ কয়েকজনের বরাত দিয়ে সোমবার
(১৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে
বলা হয়েছে, ইউক্রেনে আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হওয়ার পর একে একে দূরে
সরে যায় মস্কোর ঐতিহ্যবাহী ক্রেতারা। আর এরপরই রাশিয়ান অশোধিত তেলের জন্য দর কষাকষি
শুরু করে ভারত। একপর্যায়ে নিষেধাজ্ঞার কারণে চালানে আটকে থাকা তেল বড় ডিসকাউন্টে ভারতকে
দেওয়া শুরু করে রুশ ব্যবসায়ীরা।
মূলত উন্নত
দেশগুলোর চাপ সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল
ভারত এবং এখনও তা অব্যাহত আছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের
বাস্তবতায় চীনের পর রাশিয়ান অপরিশোধিত তেলের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা হিসেবে আবির্ভূত
হয়েছে ভারত। ভারত তার মোট আমদানিকৃত তেলের ১২ শতাংশই কিনে থাকে রাশিয়ার কাছ থেকে
যা ইউক্রেন যুদ্ধের আগে ছিল ১ শতাংশেরও কম।
গত জুলাই মাসে
সৌদি আরবকে তৃতীয় স্থানে নামিয়ে রাশিয়া ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল সরবরাহকারী হয়ে
ওঠে। যদিও গত আগস্ট মাসেই রিয়াদ তার অবস্থান ফিরে পেলেও রাশিয়া ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম
তেল সরবরাহকারী হিসেবেই রয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
ভারতের বাণিজ্য
দপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, চলতি বছরের এপ্রিল থেকে জুলাই মাসে রাশিয়া থেকে
ভারতের খনিজ তেল আমদানি আট গুণ বেড়ে ১১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে গেছে। যা গত
বছরের একই সময়ে ছিল ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
টাইমস অব ইন্ডিয়া
বলছে, চলতি বছরের মার্চের পর রাশিয়া থেকে ভারত মোট ১২ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ তেল
আমদানি করেছে। গত বছর যা ছিল মাত্র ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে চলতি বছর জুন
ও জুলাই মাসে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলারের তেল আমদানি করে ভারত।
ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যমটি
বলছে, তেলের দাম ভারতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ দেশটি আমদানির মাধ্যমেই তেলের
চাহিদার ৮৩ শতাংশ পূরণ করে থাকে। বিপুল এই আমদানি ভারতের অর্থনীতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
২০২১-২২ সালে তেল আমদানিতে খরচ দ্বিগুণ হয়ে ১১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
চলতি মাসের
শুরুতে ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এক সেমিনারে বলেন, রাশিয়ার কাছ থেকে তেল
আমদানি মূল্যস্ফীতি ব্যবস্থাপনা কৌশলের অংশ এবং অন্য অনেক দেশও একই রকম (কৌশল ব্যবহার
করে) কিছু করছে।
সংবাদমাধ্যম
বলছে, আরও স্পষ্ট বা সঠিক ধারণা দিতে গেলে বলতে হবে, রিফাইনাররা তেল কেনে সরকার নয়।
কিন্তু সস্তা তেল অর্থনীতির সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্যারামিটারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ফলে খরচ কম হয়, আমদানি খরচ কমে যায় এবং ডলারের চাহিদা কমিয়ে চলতি হিসাবের ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে
রাখে। এছাড়া সরকারের ভর্তুকি বিলও কমে আসায় সামাজিক কল্যাণ এবং অবকাঠামোর জন্য অর্থ
ব্যয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়।
এবারই দ্বিতীয়বারের
মতো বৈশ্বিক তেলের বাজারে দর কষাকষির মাধ্যমে ভারত অর্থ সাশ্রয় করেছে। ২০২০ সালে করোনা
মহামারি মধ্যে বিশ্ব স্থবির হয়ে গেলে তেলের দাম কমে যায় এবং ভারত সরকার কৌশলগত ভাবে
তেল মজুদ করে। সেসময় পরে তেলের দাম বাড়লেও রিফাইনাররা ২৫ হাজার কোটি রুপি সাশ্রয়ের
জন্য জাহাজে তেল সংরক্ষণ করে।
আর এখন নিষেধাজ্ঞার
মধ্যেও ভারতে রাশিয়ান তেলের প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এ নিয়ে যথেষ্ট সক্রিয় ভারতীয় ব্যবসায়ীরাও।
বিশ্ব সংবাদ রুশ জ্বালানি পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা ভারত এশিয়া জ্বালানি সঙ্কট রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
৬ মাসের ও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় অভিযান চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। যুদ্ধের শুরু থেকেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হাসামকে পুরোপুরি নির্মূলের বার্তা দিয়ে আসছে ইসরায়েল। কিন্তু দীর্ঘ সময় যুদ্ধের পরেও নিজেদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পেরে হতাশ হয়ে পড়েছেন ইসরায়েলি সেনারা।
সম্প্রতি আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, ইসরায়েলের ৩০ সেনা নিজেদের দায়িত্ব পালনে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। প্যারাট্রুপার ইউনিটের সেনারা বলছেন, রাফাহ সীমান্তে অভিযানের জন্য ডাকা হলে তারা এতে সাড়া দেবেন না।
বর্তমানে গাজার সর্বশেষ নিরাপদ আশ্রয়স্থল হচ্ছে মিসরের রাফাহ সীমান্ত। এলাকাটিতে ইসরায়েল অভিযানের পরিকল্পনা করছে। এমন সময় দেশটির সেনারা এ মনোভাব জানিয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব রিজার্ভ সেনাদের দায়িত্বে ফেরাতে জোর করবেন না কমান্ডাররা। দীর্ঘ এ যুদ্ধে সেনারা কতটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে এই বার্তায়।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের সংগঠন হামাস ইসরায়েলের অভ্যন্তরে হামলা করে। এতে ১ হাজার ২০০ এর বেশি নিহত হয়। হামাস যোদ্ধারা ধরে নিয়ে যায় কয়েকশ ইসরায়েলিকে। এরপর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় নৃশংস আক্রমণ শুরু করে। সর্বাত্মক সামরিক অভিযানে তেলআবিব কোনো মানবিক নিয়ম মানছে না। নির্বিচারে নারী ও শিশুসহ বেসামরিক ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছে।
মন্তব্য করুন
ওয়াশিংটন ডিসির জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে নাড়ছেন এক ব্যক্তি। ব্যারিকেডের চারপাশে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করছে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীরা। যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তাঁবু তৈরি করে অবস্থান কর্মসূচিও চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোয় কয়েক সপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনপন্থীদের টানা বিক্ষোভ চলছে। আটক করা হয়েছে কয়েকশ বিক্ষোভকারীকে। এতেও তাঁদের দমানো যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে গত রোববার হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ক্যাম্পাসগুলোয় চলমান বিক্ষোভ অবশ্যই শান্তিপূর্ণ হতে হবে।
১৯৬০–এর দশকে ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও নাগরিক অধিকার আন্দোলনের পর যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইসরায়েলবিরোধী এই আন্দোলন। ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সেই বিক্ষোভে ব্যাপক ধরপাকড় করা হয়েছিল, যার পরিপ্রেক্ষিতে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ কর্মসূচি সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা বলে আসছেন, তাঁদের এই বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিক্ষোভকে তাদের কার্যক্রমে ব্যাঘাত বলে মনে করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসে শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশের হাতে শিক্ষার্থীদের ধরপাকড়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে।
সর্বশেষ গত শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বিদ্যাপীঠ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে ফিলিস্তিনি পতাকা নিয়ে শিক্ষার্থীরা গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন।
এদিকে, গত সপ্তাহে নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভের অভিযোগে ১০০ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারের পর এই বিক্ষোভ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে থাকে।
নিউইয়র্কের ওয়াশিংটন স্কয়ার পার্কের ওপরে নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের বিশেষ বাহিনী স্ট্র্যাটেজিক রেসপন্স গ্রুপকে (এসআরজি) ড্রোন নিয়ে সতর্ক টহল দিতে দেখা যায়।
নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ‘ইসরায়েলের বোমা, অর্থ দিচ্ছে এনওয়াইইউ, আজ কত শিশু হত্যা করেছ’, এমন প্রচারপত্র বিলির সময় ১২০ শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সেন্ট লুইসে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৮০ জনকে গ্রেপ্তারের ঘটনাও ঘটেছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ৯০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
শিক্ষার্থী বিক্ষোভ যুক্তরাষ্ট্র জর্জ ওয়াশিংটন ফিলিস্তিন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে অবস্থিত কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে টাবু টাঙিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ করে আসছিল। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের এ বিক্ষোভ বন্ধে আল্টিমেটাম জারি করে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা আল্টিমেটাম প্রত্যাখান করায় শেষ পর্যন্ত পিছু হটেছে প্রশাসন।
স্থানীয় সময় সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুর ২টা পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভে থেকে সড়ে আসার আল্টিমেটাম দেয় প্রশাসন। এতে বলা হয়েছিল নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে বিক্ষোভ থেকে সরে না আসলে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
তবে সময়সীমা শেষ হলেও শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনিদের পক্ষে তাদের আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের নির্দেশনা উপেক্ষা করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা মাস্ক এবং উজ্জল টপস পরিধান করে মানব প্রাচীর তৈরি করেছে। যাতে পুলিশ তাদের তাবু ভেঙে দিতে না পারে।
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়সহ যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে গাজায় ইসরায়েলি হামলা বন্ধে শিক্ষার্থীরা ব্যাপক বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ ছয় মাস ধরে গাজায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এ হামলায় ৩৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে লাখ লাখ মানুষ। এমন পরিস্থিতিতে এ অঞ্চলটি এখন দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে।
এদিকে অস্টিনে অবস্থিত টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভ করায় বহু শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ফিলিস্তিন বিক্ষোভ শিক্ষার্থী কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
মন্তব্য করুন
ওয়াশিংটন ডিসির জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে ফিলিস্তিনি পতাকা হাতে নাড়ছেন এক ব্যক্তি। ব্যারিকেডের চারপাশে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। গাজায় যুদ্ধবিরতি ও ইসরায়েলকে সামরিক সহায়তা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ করছে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষার্থীরা। যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে তাঁবু তৈরি করে অবস্থান কর্মসূচিও চালিয়ে যাচ্ছেন তারা। যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোয় কয়েক সপ্তাহ ধরে ফিলিস্তিনপন্থীদের টানা বিক্ষোভ চলছে। আটক করা হয়েছে কয়েকশ বিক্ষোভকারীকে। এতেও তাঁদের দমানো যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে গত রোববার হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ক্যাম্পাসগুলোয় চলমান বিক্ষোভ অবশ্যই শান্তিপূর্ণ হতে হবে।