নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৩৮ পিএম, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
ক্যালিফোর্নিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিমে অ্যানাহেইম শহরে গড়ে ওঠা ডিজনিল্যান্ড নিয়ে মানুষের আগ্রহের যেন শেষ নেই। হওয়ারই কথা। কারণ, মিকি মাউসের মতো বিশ্ব বিখ্যাত চরিত্রসহ অসংখ্য কার্টুন চলচ্চিত্রের জন্ম এখানেই। শিশু থেকে শুরু করে বুড়ো, সব বয়সের মানুষকে তাঁক লাগিয়ে দিতে পারে ওয়াল্ট ডিজনির হাতে গড়া কল্পনা আর রূপকথার মিশেলে তৈরি রাজ্য ডিজনিল্যান্ড। আসুন তবে জেনে নেই ডিজনিল্যান্ড সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য।
রাসপুতিনকে ভয়
রাশিয়ার রাজ পরিবারের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব রাসপুতিন। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে আলোচনার অন্যতম বিষয়বস্তু ছিলেন এই ব্যক্তিত্ব। এই রাসপুতিনেরই একটি ছবি স্থাপনের পরিকল্পনা ছিল ডিজনিল্যান্ডের। পার্কটির দ্য হন্টেন ম্যানশনে রাসপুতিনের ভয়ংকর এক রৌদ্রমূর্তির ছবি সংযোজনের পরিকল্পনা করেছিলেন ডিজনিল্যান্ডের ডিজাইনার মার্ক ডেভিস। তবে শেষ পর্যন্ত এই ছবিটি স্থাপন করলে রাসপুতিন ভক্তরা মামলা ঢুকে দেয়; এই ভয়ে ছবিটি আর স্থাপিত হয়নি।
পার্কের বন্য বিড়াল
গোটা ডিজনিল্যান্ডের বেশিরভাগ অংশেই বেশ কিছু বন্য বিড়াল ঘুরতে দেখা যায়। রাতের বেলা এসব বিড়াল বেরিয়ে বের হলেও, দিনের বেলায়ও পার্কে আসা দর্শনার্থীরা দেখা পেয়ে যান এসব বিড়ালের। ১৯৫৫ সালে যাত্রা আরম্ভের সময় থেকেই এসব বিড়াল ডিজনিল্যান্ডের সঙ্গী। পার্ক কর্তৃপক্ষ এগুলো সরিয়ে না দিয়ে উলটো এগুলোর পরিচর্যা করে থাকে। নিয়ন্ত্রিতভাবে এগুলোর সংখ্যা ২০০টির কাছাকাছিতে রাখা হয়। মজার বিষয় হলো, টুইটারে এসব বিড়ালদের আন-অফিসিয়াল একটি আইডিও আছে।
সাবমেরিনে ভ্রমণ
ডিজনিল্যান্ডে আছে সাবমেরিনে পানির নিচে ভ্রমণের অপার সুযোগ। ১৯৫৯ সালে ৮টি সাবমেরিনের এক ফ্লিট চালু করে ডিজনিল্যান্ড। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান জেনারেল ডাইনামিক্স কর্পোরেশন থেকেই এই আটটি সাবমেরিন পায় ডিজনি। সে সময় ১৬ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি সাবমেরিনে বরফের নিচের তলদেশ ঘুরে বেড়াতেন অতিথিরা। সেখানে ছিলো স্কুইড, শার্ক এমনকি হারানো মানব সভ্যতার বিভিন্ন নিদর্শন। ১৯৯৭ সালে এই সাবমেরিন প্রকল্প বন্ধ করে দেয় ডিজনিল্যান্ড। এরপর ২০০৭ সালে আবার ‘ফাইন্ডিং নেমো’ নামে নতুন করে সাবমেরিন রাইড চালু করে ডিজনি কর্তৃপক্খ।
মাত্র দুবার খোলা সেতু
’স্লিপিং বিউটি’ খ্যাত ডিজনিল্যান্ড ক্যাসেলের ব্রিজটি মাত্র দুইবার খোলা হয়েছে। প্রথমবার এটা নামানো হয় যখন ডিজনিল্যান্ড চালু হয়। সেসময় ঘোড়ায় বসা এক নাইটের হুংকারে খুলে যায় ক্যাসেলের ব্রিজ। নাইটের চিৎকারে মিকি মাউসের নেতৃত্বে একদল শিশু কিশোর দৌড়ে ব্রিজ পেরিয়ে ডিজনিল্যান্ডে প্রবেশ করেন। দ্বিতীয়বার ১৯৮৩ সালের ২৩ মে এই ব্রিজটি আবার নামানো হয় যখন পার্কটিকে নতুন করে সংস্কার করা হয়।
নাৎসি বাহিনীর সঙ্গে সংযুক্ত রকেট যান
যাত্রার শুরু থেকেই ডিজনিল্যান্ডে দর্শনার্থীদের সমাগম বাড়াতে একটি রকেট সিমুলেটর চালু করা হয়। ৭২ ফুট উঁচু এই রকেটে চড়ার অভিজ্ঞতা অনেকটাই বাস্তবের মতো। দুর্দান্ত গতি আর ইঞ্জিনের সাউন্ড ইফেক্টের সাথে ভিজুয়াল ইফেক্ট ও বেশ নজড়কাড়া। এই রকেট সিমুলেটরটির ডিজাইন, নকশা ও কারিগরি পরামর্শ দিয়েছে জার্মানীর নাৎসি বাহিনীর সাবেক তিন কর্মকর্তা। তারা হলেন উইলে লে, হেইনজ হ্যাবার এবং ওয়ার্নহার ভন ব্যারুন। উইলে নিজেও একজন মহাকাশ বিজ্ঞানী ছিলেন। হ্যাবার ছিলেন জার্মানীর সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা আর ব্যারুন ছিলেন নাৎসি দলের একজন কর্মী এবং সাবেক এসএস কর্মকর্তা।
গ্রহ-নক্ষত্রে ভ্রমণ
মহাকাশে ভ্রমণের কাল্পনিক আনন্দ দিতে ডিজনিল্যান্ড নিয়ে আসছে নতুন আয়োজন। ২০১৬ সাল থেকে অবশ্য এটি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে ডিজনিল্যান্ড। ২০১৯ সালে এটি চালু হওয়ার কথা রয়েছে। এটি চালু হলে, এটিই হবে ডিজনিল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে বিশাল মহাকাশ ভ্রমনের আয়োজন।
ভবিষ্যতের অজানা
ওয়াল্ট ডিজনি আরেকটি নতুন আকর্ষণ নিয়ে আসছে। এতে দেখা যাবে ভবিষ্যতে মানুষের আধুনিক জীবনযাত্রার পরিকল্পিত প্রতিচ্ছবি । ‘মনসেন্টো হাউজ অফ ফিউচার’ নামে ইতোমধ্যেই একটি ভবন তৈরির পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। মার্কিন বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান মনসান্তো এটি তৈরি করছে। প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার মানুষ নির্মানাধীন এই ভবিষ্যৎ বাড়িটি দেখার ভিড় জমায়।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
মুক্ত গণমাধ্যম বাংলাদেশ পাকিস্তান
মন্তব্য করুন
চলন্ত ট্রেনে অপ্রত্যাশিত এক ঘটনার সাক্ষী হলেন যাত্রীরা। স্ত্রীকে তিন তালাক দিয়ে পালালেন স্বামী। গত ২৯ এপ্রিল ভারতের জাহাংসি জংশনে এ ঘটনা ঘটে।
২৮ বছর বয়সি মোহাম্মাদ আরশাদ তার ২৬ বছর বয়সি স্ত্রী আফসানাকে নিয়ে ট্রেনে ভ্রমণ করার সময় তালাকের এ ঘটনা ঘটে। খবর এনডিটিভির।
পেশায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার আরশাদের চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি বিয়ে হয়েছিল আফসানার সঙ্গে। বিয়ের পর দুজনে ভোপালে থাকতেন। এক সপ্তাহ আগে কানপুরের পুখরায়ানে যান দুজনে। সেখানে আরশাদের পৈতৃক বাড়ি। কিন্তু সেখানে গিয়েই চমকে যান আফসানা। জানতে পারেন আরশাদের আরও এক স্ত্রী রয়েছে। এর প্রতিবাদ করলে আরশাদ ও তার মা আফসানার কাছে যৌতুকের দাবি করতে থাকে।
অভিযোগ, মারধরও করা হয় আফসানাকে। এরপর স্ত্রী আফসানাকে নিয়ে ভোপালে ফিরছিলেন আরশাদ। ঝাঁসি স্টেশনে ট্রেন ঢোকার মুখে স্ত্রীকে তিন তালাক দেন আরশাদ। এরপরই ট্রেন থেকে নেমে যান।
এ ছাড়া স্ত্রীকে চলন্ত ট্রেনে মারধরও করেছিলেন আরশাদ। ট্রেন ঝাঁসিতে থামতেই জিআরপিকে সমস্ত ঘটনা জানান আফসানা। এরপরই আফসানাকে ফেরত পাঠানো হয় আরশাদের পৈতৃক বাড়িতে। ঘটনায় এফআইআর দায়ের হয়েছে। আরশাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।
গোটা ঘটনার কথা উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকেও জানিয়েছেন আফসানা। স্বামীর কড়া শাস্তির দাবি করেছেন তিনি।
পুলিশের সার্কেল অফিসার জানিয়েছেন, আফসানার অভিযোগের ভিত্তিতে তার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলা থেকে রেহাই পাইনি তার বাবা-মাও।
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র। এই বিক্ষোভ চলাকালে এক অধ্যাপককে গ্রেফতার করার সময় তার পাঁজরের ৯টি হাড় ও একটি হাত ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগী শিক্ষক এক বিবৃতিতে এ কথা জানান।
মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইসে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষক স্টিভ তামারি সাউদার্ন ইলিনয়েস ইউনিভার্সিটি এডওয়ার্ডসভিলের ইতিহাসের অধ্যাপক। মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষজ্ঞ তিনি।
এ ঘটনায় ধারণ করা এক ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে স্টিভ তামারি দৃশ্যত বিক্ষোভকারীদের ছবি তোলার বা ভিডিও ধারণের চেষ্টা করছিলেন। এ সময় কয়েকজন পুলিশ সদস্য বেপরোয়াভাবে গ্রেফতার করে নিয়ে যান তাকে।
ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গ্রেফতার হওয়ার সময় অধ্যাপক তামারি মাটিতে পড়ে গেলে পুলিশের এক সদস্য তাকে হাঁটু দিয়ে আঘাত করতে থাকেন। পরে দুই হাত পিছমোড়া করে হাতকড়া পরানো হয়। এরপর কয়েকজন পুলিশ তার নিস্তেজ হয়ে পড়া শরীর টেনেহিঁচড়ে একটি ভ্যানের দিকে নিয়ে যায় ও মাটিতে উপুড় করে ছুড়ে ফেলে।
যুক্তরাষ্ট্র বিক্ষোভ অধ্যাপক পুলিশ
মন্তব্য করুন
পাকিস্তানের কারাকোরাম হাইওয়েতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২১ জন। শুক্রবার ভোরে উচ্চগতির একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন জানিয়েছে, এতে বলা হয়েছে, শুক্রবার ভোরে গিলগিট-বালতিস্তানের দিয়ামার জেলার কারাকোরাম হাইওয়েতে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে যাওয়ার পর কমপক্ষে ২০ জন নিহত এবং আরও ২১ জন আহত হয়েছেন বলে উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
দিয়ামের জেলা উদ্ধার কর্মকর্তা শওকত রিয়াজের মতে, বেসরকারি সংস্থার ওই বাসটি রাওয়ালপিন্ডি থেকে গিলগিটের দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে কারাকোরাম হাইওয়ের কাছে গুনার ফার্মের কাছে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। পরে বাসটি উল্টে সিন্ধু নদীর তীরে পড়ে যায়, এতেই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তান সড়ক দুর্ঘটনা নিহত আহত
মন্তব্য করুন
ভারত ও জাপানকে 'জেনোফোবিক' আখ্যা দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। জেনোফোবিক বলতে অন্য দেশের মানুষ বা অভিবাসীদের প্রতি ভীতি বা নেতিবাচক মনোভাবকে বোঝায়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র অভিবাসীদের আমন্ত্রণ জানায় বলে তাদের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে রয়েছে। এদিকে চীন, জাপান, রাশিয়া ও ভারতের অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রের মতো নয় বলে দাবি করেন বাইডেন।
মূলত চীন, রাশিয়ার সঙ্গে একই আসনে বসিয়ে ভারত ও জাপানকে জেনোফোবিক আখ্যা দেন জো বাইডেন।
বাইডেন বলেন, আমাদের অর্থনীতি কীভাবে এগিয়ে চলেছে। কারণ আমরা অভিবাসীদের আমন্ত্রণ জানাই। চীনের অর্থনীতির হাল কেন এত খারাপ। জাপানে এত সমস্যা কেন। কেন রাশিয়া ও ভারতেরও এই হাল? কারণ তারা সবাই জেনোফোবিক। তারা অভিবাসীদের চায় না।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরিপ্রেক্ষিতে অভিবাসন নীতি একটি বড় ইস্যু। রিপাবলিকান ডোনাল্ড ট্রাম্প একদিকে যেখানে অভিবাসনবিরোধী অবস্থান গ্রহণ করেছেন। সেখানে ডেমোক্র্যাটরা অভিবাসনপন্থি।
বাইডেনের সমালোচনামূলক এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল যখন কয়েক সপ্তাহ আগেই জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা রাষ্ট্রীয় সফরে ওয়াশিংটন গিয়েছিলেন। সে সময় যক্তরাষ্ট্র-জাপান জোটকে 'অলঙ্ঘনীয়' বলে অভিহিত করেছিলেন বাইডেন।
তাছাড়া মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন উদ্বেগ থাকা সত্ত্বেও ভারত বর্তমানে দেশটির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। এ বিষয়ে হোয়াইট হাউজ জানায়, নিজের মন্তব্যের মাধ্যমে বাইডেন কোনো দেশের অপরাধের কথা বলেননি।
বাইডেনের এই মন্তব্যের সমালোচনা করছেন অনেকে। ট্রাম্প প্রশাসনের সবেক উপ-সহকারী প্রতিরক্ষা সচিব এলব্রিজ কোলবি বলছেন, জাপান ও ভারত আমাদের দুটি অত্যন্ত শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। তাদের প্রতি সম্মান রেখেই আমাদের কথা বলা উচিত।
হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র বলেছেন, মার্কিন অভিবাসী নীতি নিয়ে কথা বলতে গিয়েই বাইডেন এসব কথা বলেছেন। কোনো দেশকে তিনি অবমূল্যায়ন করেননি।
মন্তব্য করুন
ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র। এই বিক্ষোভ চলাকালে এক অধ্যাপককে গ্রেফতার করার সময় তার পাঁজরের ৯টি হাড় ও একটি হাত ভেঙে দিয়েছে পুলিশ। ভুক্তভোগী শিক্ষক এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইসে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটেছে। ভুক্তভোগী শিক্ষক স্টিভ তামারি সাউদার্ন ইলিনয়েস ইউনিভার্সিটি এডওয়ার্ডসভিলের ইতিহাসের অধ্যাপক। মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষজ্ঞ তিনি।
ভারত ও জাপানকে 'জেনোফোবিক' আখ্যা দিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। জেনোফোবিক বলতে অন্য দেশের মানুষ বা অভিবাসীদের প্রতি ভীতি বা নেতিবাচক মনোভাবকে বোঝায়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র অভিবাসীদের আমন্ত্রণ জানায় বলে তাদের অর্থনীতি ভালো অবস্থানে রয়েছে। এদিকে চীন, জাপান, রাশিয়া ও ভারতের অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্রের মতো নয় বলে দাবি করেন বাইডেন।