ইনসাইড বাংলাদেশ

সেনাবাহিনীকে দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:৩২ পিএম, ২২ জুলাই, ২০২৩


Thumbnail প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের অতন্দ্র প্রহরী। এ বাহিনীকে দেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। 

শনিবার (২২ জুলাই) ঢাকা সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে সেনা নির্বাচন বোর্ড (প্রথম পর্যায়) ২০২৩-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

শান্তিকে উন্নয়নের পূর্বশর্ত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শান্তিতে বিশ্বাসী, কারও সঙ্গে যুদ্ধ করতে চায় না। সেনাবাহিনী সব সময় দেশের জনগণের পাশে থাকে এবং যেকোনো দুর্যোগে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে। গত ১৪ বছরে বহু প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ এসেছে। সব কিছু মোকাবিলা করেই তার সরকার দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিচ্ছে।

দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সেনাবাহিনীর সরাসরি সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে সর্বত্র তারা কাজ করছে। সেনাবাহিনী অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। তাই আমরা নিশ্চিত যে, কাজগুলো গুণগতমান নিশ্চিত করে দ্রুততার সঙ্গেই সম্পন্ন হবে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি উদ্ধৃতি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সেনাবাহিনীকে বলেছিলেন আমাদের সেনাবাহিনী হবে জনগণের সেনাবাহিনী’। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের বাহিনী। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের সেনাবাহিনী হিসেবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন শেখ হাসিনা।

তিনি বাংলাদেশ সেনা নির্বাচন বোর্ড-২০২৩-কে নিরপেক্ষ মূল্যায়নের মাধ্যমে পদোন্নতির জন্য যোগ্য ও বিচক্ষণ কর্মকর্তাদের বাছাই করতে বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনাদের পেশাদার যোগ্যতা বিবেচনা করে এটি করা উচিত। যৌক্তিক এবং বৈজ্ঞানিক উপায়ে তুলনামূলক মূল্যায়ন করা উচিত।’

তিনি বলেন, ‘এছাড়া, অফিসারদের কমান্ড দেওয়ার দক্ষতা বা (বিশেষ পরিস্থিতিতে) দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা আছে কি না. সেদিকে আপনাদের মনোযোগ দিতে হবে।’

পদোন্নতির জন্য যোগ্য কর্মকর্তাদের বাছাই করায় নির্বাচন বোর্ড সততা ও সঠিক বিচারের সঙ্গে পবিত্র দায়িত্ব পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘মাঠের কাজে তাদের অভিজ্ঞতা এবং তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার এবং তাৎক্ষণিকভাবে সরঞ্জামাদি ব্যবহার করার ক্ষমতা বিবেচনা করুন... আমরা চাই আপনি নিরপেক্ষ মূল্যায়নের মাধ্যমে ভবিষ্যতের নেতৃত্বের (বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে) কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিন।’

রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ তুলে সরকারপ্রধান বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সরকার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে। এ বিশাল জনগোষ্ঠী নিজ দেশে শান্তিপূর্ণভাবে প্রত্যাবাসন করা গেলে কক্সবাজারের অনেক উন্নয়ন করা যাবে। এসময় ব্যয় সংকোচন নীতিতে মিতব্যয়ী হওয়ারও নির্দেশ দেন সরকারপ্রধান।

পদোন্নতির ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পছন্দের ঊর্ধ্বে উঠে যোগ্য, দক্ষ, কর্মক্ষম, সৎ এবং দেশপ্রেমিক অফিসারদের হাতে সেনাবাহিনীর ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।


প্রধানমন্ত্রী   শেখ হাসিনা   সেনাবাহিনী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পিছু হটল মন্ত্রণালয়, বন্ধই থাকছে স্কুল-মাদ্রাসা

প্রকাশ: ০৩:৩৯ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল-মাদ্রাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখা নিয়ে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত স্কুল-মাদ্রাসা ছুটি দিতে হাইকোর্ট যে নির্দেশ দিয়েছেন তা বহাল থাকছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের এ তথ্য জানিয়েছেন।

তবে বৃহস্পতিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে নাকি বন্ধ থাকবে সেই সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের আদেশের পর অসন্তুষ্ট হয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী আপিল করার কথা জানান। ওইদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে?

সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব তা পালন করা বাঞ্ছনীয় বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

সোমবার আদেশে আদালত বলেন, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) রয়েছে সেগুলোতে যথারীতি পাঠদান ও পরীক্ষা কার্যক্রম চলবে। এছাড়া যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য করা থাকে সেক্ষেত্রে সিডিউল অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ সাইফুজ্জামান জামান আদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা বা এসি নেই, তীব্র গরমের কারণে এ ধরনের প্রাথমিক-মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাগুলো বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য থাকলে নির্ধারিত সময়সূচিতে পরীক্ষা নেওয়া যাবে বলেও জানান এ আইনজীবী।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়   স্কুল-মাদ্রাসা   হাইকোর্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নীলফামারীতে প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা ও বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ বিষয়ক সভা

প্রকাশ: ০৩:৩৯ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

নীলফামারীতে কমিউনিটি স্কোর বোর্ড বাস্তবায়ন এবং প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, জেন্ডার ভিত্তিক সহিংসতা ও বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ বিষয়ক পরামর্শক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক কার্যালয়ের সভাকক্ষে এই সভার আয়োজন করে ইয়েস বাংলাদেশ।

 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক মোজাম্মেল হক। এছাড়াও নীলফামারী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুর আলম, নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ফাতেমা আখতার এবং মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা ফারজানা সুলতানা বক্তব্য দেন এতে।

 

ইয়েস বাংলাদেশের জেলা ভলান্টিয়ার নাইমুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় ন্যাশনাল চিলড্রেনস টাস্কফোর্স (এনসিটিএফ) এর সাধারণ সম্পাদক রাইসা বিনতে মাসুদ নীলফামারীর মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এবং নীলফামারী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কিশোর কিশোরী কেন্দ্রের সেবার মান উপস্থাপন করেন। 

 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক মোজাম্মেল হক বলেন, মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে কিশোর কিশোরীদের সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া হবে। 


সিটিজেন চার্টার স্থাপন আলাদা আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থাসহ ছেলে ও মেয়েদের জন্য পৃথক পৃথক ভাবে সেবাদানের ব্যবস্থা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। 

ইয়েস বাংলাদেশের জেলা ভলান্টিয়ার নাইমুর রহমান বলেন, ‘মূলত স্কুল পড়ুয়া ছেলে মেয়েরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সেবা কেন্দ্রে কি রকম সেবা পাচ্ছেন সেগুলো তুলে ধরা এবং চিহ্নিত সমস্যাগুলো সমাধানে কর্তৃপক্ষের সাথে পরামর্শ করে সমাধানের উদ্যোগ নেয়ার ক্ষেত্রে কাজ করে থাকে ইয়েস বাংলাদেশ।’


প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা   বাল্য বিবাহ   প্রতিরোধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাজবাড়ীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ১

প্রকাশ: ০২:৫৪ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাজবাড়ীতে ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে মোঃ আব্দুর রহিম (৩৫) নামে এক কাভার্ডভ্যান চালক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় সারোয়ার হোসেন নামে আরও একজন আহত হয়।  

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ভোরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহত চালক আব্দুর রহিম ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানার দনিয়া ইউনিয়নের দোলাইরপাড় গ্রামের বাসিন্দা।

দুর্ঘটনায় আহত সারোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমরা ঢাকা থেকে কোম্পানির কাভার্ডভ্যানে ফ্যান নিয়ে ভোর ৪টায় ফরিদপুরে যাই। সেখানে একটি দোকানে ফ্যান ডেলিভারি দিয়ে ঢাকায় ফিরছিলাম। পথে মজলিশপুর আখ সেন্টারের সামনে এলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক সামনে থাকা একটি পিকআপভ্যানকে ওভারটেক করতে গিয়ে আমাদের গাড়ির সামনে চলে আসে। এ সময় ট্রাকটির সঙ্গে আমাদের গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলেই চালক আব্দুর রহিম মারা যান।’

আহলাদিপুর হাইওয়ে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জুয়েল শেখ জানান, ‘নিহত চালকের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রাক ও কাভার্ডভ্যানটি মহাসড়কের পাশে রয়েছে। তবে ট্রাকচালক ও হেলপার পালিয়ে গেছেন। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


সড়ক দুর্ঘটনা   বাস-ট্রাক   সংঘর্ষ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি সেবা দেওয়া সম্ভব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:৩৫ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দেওয়ার একমাত্র প্রধান সহায়ক হলো কমিউনিটি ক্লিনিক। এই কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে আমার যদি সাধারণ মহিলাদের সেবা দিতে পারি বিশেষ করে কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারি সেবা দেওয়া যেতে পারে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। গণমুখী স্বাস্থ্য ব্যবস্থা হিসাবে কমিউনিটি ক্লিনিক কার্যক্রম আজ দেশে বিদেশে নন্দিত। শিশু ও মাতৃমৃত্যু হ্রাসকরণে কমিউনিটি ক্লিনিক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। 

তিনি বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় বেশিরভাগ জমি দান করেছেন নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষ। ভালো কাজের মানুষ এগিয়ে আসেন। জনবহুল এই দেশের মানুষ এসকল কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের জন্য আটশ একর জমি দান করেছেন। আমরা সেখানে সেবাদানকারী নিয়োগ করেছি। তিন জন সেবাদানকারী সপ্তাহে ছয়দিন সেবা দিচ্ছেন। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী বিশেষ করে দরিদ্র মা ও শিশুরা তাদের ঘরের কাছে ওষুধ সহ বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি সেবা পাচ্ছে।

এ পর্যন্ত ১৫ হাজার তিনশ ১৮ টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে জানিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এ সমস্ত কমিউনিটি ক্লিনিকের এক কোটিরও অধিক রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন এবং উচ্চতর চিকিৎসার জন্য কাউকে কাউকে রেফার করা হয়েছে।

কমিউনিটি ক্লিনিক   স্বাস্থ্যমন্ত্রী   প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী   ডা. সামন্ত লাল সেন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কমিউনিটি ক্লিনিক প্রধানমন্ত্রীর চিন্তাপ্রসূত যুগান্তকারী পদক্ষেপ: স্বাস্থ্য সচিব

প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা, পরিবার পরিকল্পনা এবং পুষ্টি সেবা নিশ্চিত হচ্ছে। 

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে কমিউনিটি ক্লিনিকের ২৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর আলম বলেন, চিকিৎসা সেবা জনগণের অন্যতম মৌলিক অধিকার। সে অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকার কর্তৃক গৃহীত বহুমুখী পদক্ষেপের অন্যতম এই কমিউনিটি ক্লিনিক। কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রান্তিক জনগণ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করছেন। স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশ সরকারের এ সাফল্য আজ বিশ্ববিদিত এবং এই সাফল্যের পিছনে কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে প্রদত্ত সেবার একটি বিশাল ভূমিকা রয়েছে। 

তিনি বলেন, কমিউনিটি গ্রুপ ও কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের অর্থবহ করে পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশীপ প্রক্রিয়ায় জনগণের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিক পরিচালিত হচ্ছে যার ফলে কমিউনিটি ক্লিনিকের সাথে স্থানীয় জনগণের নিবিড় সম্পর্ক ও সমৃক্তকরণে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠেছে। 

‘শেখ হাসিনার অবদান কমিউনিটি ক্লিনিক বাঁচায় প্রাণ’-শ্লোগানটি ব্রান্ডিং হয়েছে উল্লেখ্য করে স্বাস্থ্য সচিব বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় ডিজিটালকরণের ফলে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পদ্ধতির আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে এবং তাদের স্বাস্থ্য তথ্য জাতীয় ডিজিটাল স্বাস্থ্য বাতায়নে সংযুক্ত হচ্ছে। কেবল জাতীয় পর্যায়ে নয়, আন্তর্জাতিক পরিসরেও কমিউনিটি ক্লিনিকের ভূমিকা ও কার্যকারিতা স্বীকৃতি পেয়েছে ও পাচ্ছে। জাতিসংঘ ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ মহতী উদ্যোগের স্বীকৃতিস্বরূপ কমিউনিটি ক্লিনিককে ‘দি শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এটি বাংলাদেশের জন্য বিরাট গৌরবের। 

কমিউনিটি ক্লিনিক   স্বাস্থ্য সচিব   জাহাঙ্গীর আলম  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন