সেপ্টেম্বর মাস বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জন্ম মাস। এই সেপ্টেম্বর মাসেই দুনিয়ার নজরকাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্জনের উজ্জ্বল নেতৃত্বদানকারী বিশ্বনেতা রাষ্টনায়ক শেখ হাসিনা জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি জন্মগ্রহণ না করলে হয়তো বাংলাদেশের গণতন্ত্রের মুক্তি, আইনের শাসন এবং উন্নত বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের অবস্থান উচ্চ আসনে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভবপর হতো না। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্ম ‘বাংলাদেশের আলোর পথযাত্রা’। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মমাসে ‘শেখ হাসিনা রচনা সমগ্র-১’ থেকে পাঠকদের জন্য তাঁর একটি লেখা তুলে ধরা হলো।
বিপন্ন গণতন্ত্র লাঞ্ছিত মানবতা (পর্ব- ৬)
-শেখ হাসিনা
পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি চুক্তি দেশের জন্য যা শুভ ফলদায়ক তার বিরোধিতা করা কেন? একটি যুদ্ধাবস্থা বিরাজমান ছিল যেখানে শান্তিচুক্তির পর সে অবস্থার পরিবর্তন ঘটেছে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে ড্রাগ চাষ হতো, পপি সিড উৎপাদন হতো। সে ক্ষেত করে সেখানে খাদ্য উৎপাদন শুরু হয়েছে।
আমার প্রশ্ন এ ড্রাগের ক্রেতা কারা ছিল। কোথায় বিক্রি হতো। কাদের এত বড় ব্যবসার ক্ষতি করলাম। শান্তি চুক্তি না হলে তো এটি আবিষ্কার হতো না।
যুদ্ধাবস্থা থাকলে অস্ত্রের চোরাকারবারি ব্যবসা জমজমাট থাকে। অস্বাভাবিক অবস্থায় অস্ত্র চালান আনা-নেওয়ার গোল্ডেন ট্রাঙ্ক রোড সুবিধা পাওয়া যায়। তাছাড়া যারা গেরিলা যুদ্ধে লিপ্ত ছিল তাদেরও অস্ত্রের প্রয়োজন ছিল, তারা অস্ত্র এনা করত। এখন প্রশ্ন কারা সেই ব্যবসায়ী যাদের কাছ থেকে অস্ত্র ক্রয় করা হতো বা অস্ত্র এলে সরবরাহ করত। তাদের ব্যবসায় তো মন্দা পড়েছে। তাই তারা নাখোশ।
শান্তিচুক্তি কেন করলাম। আর এ চুক্তির ফলে যাদের ব্যবসা নষ্ট হলো তারা কি ছেড়ে দেবে? তাই তো এ চুক্তির বিরোধিতা করতে দেখেছি। এমনকি ভারতীয় পতাকা তৈরি করে ভারত হয়ে যাবে কথার প্রমাণ করার প্রয়াসও আমরা দেখেছি। চারদলীয় জোট হরতাল-সংমার্চ আন্দোলন করেছে শান্তিচুক্তির বিরুদ্ধে তারা কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলো শান্তিচুক্তি করায়।
(সূত্র: শেখ হাসিনা রচনা সমগ্র-১।। পৃষ্টা: ২৮৬-২৮৭)
বিপন্ন গণতন্ত্র লাঞ্ছিত মানবতা শেখ হাসিনা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সরকারি চাকরি জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
মন্তব্য করুন
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রধানমন্ত্রী নসরুল হামিদ
মন্তব্য করুন
চাকরির বয়সসীমা শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জনপ্রশাসন মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত ১৭ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে দেওয়া এক ডিও লেটারে উল্লেখ করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে আসছে। সরকার বিষয়টি উপলব্ধি করে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহারে ৩৩ নং পৃষ্ঠায় শিক্ষা, দক্ষতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি অনুচ্ছেদে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে মেধা ও দক্ষতা বিবেচনায় রেখে বাস্তবতার নিরিখে যুক্তিসংগত ব্যবস্থা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। আর এ রকম একটি ডিও লেটারে শিক্ষামন্ত্রী বিভিন্ন দেশে চাকরির বয়সসীমা উল্লেখ করেছেন।