ইনসাইড বাংলাদেশ

‘কারাগারে রাজবন্দি নেই, আছেন বিএনপির অ্যাকটিভিস্ট’

প্রকাশ: ০১:৩৩ পিএম, ০৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি বলছে হাজার হাজার রাজবন্দি। আমি বলব দেশে রাজবন্দি বলতে এখানে কেউ নেই। আমাদের কাছে যারা বন্দি আছেন তারা বিএনপির অ্যাকটিভিস্ট। শনিবার (৯ মার্চ) দুপুরে পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-২০২৪ উপলক্ষ্যে পুলিশ স্টাফ কলেজে কনভেনশন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এসব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজবন্দি বলতে আমাদের এখানে কেউ নেই। যারা প্রধান বিচারপতির বাসায় ভাঙচুর করেছে, যারা পুলিশ-আনসার পিটিয়ে হত্যা করেছে, মেয়েদের গায়ে হাত দিয়েছে আমরা ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদের শনাক্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছি। যেটা পুলিশ করছে।

মন্ত্রী বলেন, ২০১৪ সালেও তারা (বিএনপি) একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি, অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচালের চেষ্টা করেছে। তবে ক্রমান্বয়ে তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়েছে। ২০০৮ সালে ৩০টি, ২০১৮ ছয়টি সিট পেয়েছে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তারেক রহমানকে উদ্দেশ করে বলেন, নির্বাচন করবেন না বলে মুচলেকা দিয়ে ইংল্যান্ডে গেছেন আত্মগোপন করেছেন তার নির্দেশ অনুযায়ী আমরা দেখলাম দলটির সেক্রেটারি জেনারেল পদত্যাগ করেছেন। ইংল্যান্ডে বসে থেকে তিনি এদেশে তার দলের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছেন। তিনি শুধু এ দেশের জনগণ নয় তার দলীয় নেতাকর্মীদেরও বুঝি তিনি ভালো-মন্দ চান না। দিন দিন এই দলটি জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়েছে। আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী আপনারা দেখেন যেখানে যাবেন তার জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। এদেশের মানুষ বিশ্বাস করে যতোদিন প্রধানমন্ত্রী বেঁচে থাকবেন ততদিন পথ হারাবে না বাংলাদেশ।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, সংবিধান অনুযায়ী যেভাবে বাংলাদেশ একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় তার পরিবেশ সৃষ্টি করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নির্বাচনকালে নিরাপত্তা বাহিনী অত্যন্ত নিরপেক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করেছেন। গত নির্বাচনে অনেক মন্ত্রী, বড় বড় নেতা এই নির্বাচনে ধরাশায়ী হয়েছেন। কাজেই আমরা সুনিশ্চিত করে বলতে পারি এই নির্বাচনে কোনো ধরনের কারচুপি হয়নি বা কোন ধরনের সাপোর্ট কেউ পেয়েছে বলে আমরা মনে করি না, দেখিওনি। নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।

তিনি বলেন, যে দলটির কথা বললাম এই দলটি নানান দেশে নানান সময়ে নানান ধরনের অপপ্রচার করছে। গত ২৮ অক্টোবর নির্বাচনের আগে তারা কি একটা সহিংস অবস্থা সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। আমরা কোথাও দেখিনি পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও নেই, প্রধান বিচারপতি বাসভবনে হামলা, হাসপাতালে ভাঙচুর করার দৃশ্য, সাংবাদিকদের নির্যাতন, মারধর করা দৃশ্য, জাজেস কম্পাউন্ডের ভেতরে ঢুকে অগ্নিসংযোগ করা দৃশ্য আমরা কখনো দেখিনি। আসলে এসব করা হয়েছে মূলত তারা নিশ্চিত হয়েছে যে নির্বাচনে আসলে তাদের পরাজয় হবে, জয়ী হতে পারবে না, সেজন্য তারা এ ধরনের অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। এখন তারা বিভিন্ন দেশে গিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এসব অপপ্রচারের কোন ধরনের সত্যতা নেই।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এখানে অন্যায়ভাবে বা রাজনৈতিকভাবে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তারা যে অপপ্রচার চালাচ্ছে তার কোনো ভিত্তি নেই। তবে তারা নির্বাচনের পরে মনগড়া তথ্য প্রচার করে বিদেশিদের আকর্ষণ করার চেষ্টা করছে। অথচ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসা বিদেশি সাংবাদিকরা নির্বাচন পরবর্তী সময়ে বলেছেন যে, বাংলাদেশের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আমেরিকারও দুই একটি সংগঠন বলেছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।

তবে কে কি বলল সেটা আমাদের বিবেচ্য বিষয় না। আমাদের দেশে একটি সুন্দর নির্বাচন হয়েছে। আগামীতে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ আরও এগিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছিল, হামলা মামলা করে বিরোধীদের কণ্ঠ রোধ করা হয়েছিল। নির্বাচন সংক্রান্ত ও গণগ্রেপ্তার, আটক, নির্যাতন সম্পর্কে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বক্তব্য আপনারা প্রত্যাখ্যান করছেন কি না? প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোনো হামলা মামলা, আমাদের পুলিশ বাহিনী, আমাদের পলিটিকাল বাহিনী করেনি। তারাই (বিএনপি) করেছে। তারা করে তারাই যদি অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা তরে তাহলে আমরা এ ধরনের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করছি। আমরা মনে করি এগুলো সত্যের অপলাপ। উদ্দেশ্যমূলকভাবে আরেকটি ষড়যন্ত্রের একটা নতুন ক্ষেত্র তৈরির প্রচেষ্টা নিচ্ছেন। 

আপনি বলছেন একটি দল অর্থাৎ বিএনপি অপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো কিসের ভিত্তিতে, কিসের বিনিময়ে স্টেটমেন্টগুলো দিচ্ছে বলে আপনি মনে করেন? জবাবে মন্ত্রী বলেন, ক্রমাগতভাবে বিএনপি মিথ্যা তথ্য প্রচার বা দিয়ে যাচ্ছে। তারা কে কীভাবে বিভ্রান্ত হচ্ছেন সেটি আমাদের দেখার বিষয় নয়। আমরা স্পষ্ট করে বলতে পারি, তারা যেসব বলছেন সেসব দেশে ঘটেনি। দুই একটি দেশ বাদে সব দেশ সাধুবাদ ধন্যবাদ জানাচ্ছেন। তারা মনে করেন দেশে একটি সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নতুন সরকার গঠিত হয়েছে।


স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী   আসাদুজ্জামান খান কামাল   পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-২০২৪  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মনিটরিং সেলে ভোট পর্যবেক্ষণ করছে ইসি

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। আজ বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে প্রথম ধাপে দেশের ১৩৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ। ভোটের পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও প্রভাবমুক্ত রাখতে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল থেকে চলছে ভোট পর্যবেক্ষণ।

ভোটে অনিয়মের অভিযোগ গ্রহণ ও এর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম চলছে বিশেষ অ্যাপের মাধ্যমে। আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর ইনহ্যান্সিং একসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে এ অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে।

মনিটরিং সেল থেকে প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভোটের আগে মধ্যরাত ১টায় সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় বিভিন্ন প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। অভিযোগ ওঠে প্রার্থীর পক্ষে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের প্রচারণার।

এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারসহ চারজনকে আটক করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

এদিকে ভোটের ব্যালট পৌঁছানোর পর সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন ময়মনসিংহ ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, মঙ্গলবার (৭ মে) কুষ্টিয়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যানকে মারধর ও পাবনার সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে ভোট প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠেছে বলে জানানো হয় মনিটরিং সেল থেকে। এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা চেয়ারম্যানকে মারধরের ঘটনায় তিনজন এবং ২৪ লাখ টাকাসহ সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যানকে আটক করেছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

প্রথম ধাপে দেশের ১৩৯টি উপজেলার মধ্যে ২২টি উপজেলায় ইভিএম এবং বাকিগুলোতে ব্যালটে ভোট হবে। এ ধাপে মোট এক হাজার ৬৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬২৫ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন প্রার্থী রয়েছেন। 

প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন করে অর্থাৎ মোট ২৮ জন প্রার্থী এরই মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন।


নির্বাচন কমিশন   উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে দুমড়ে-মুচড়ে গেল ইউএনওর গাড়ি

প্রকাশ: ১২:৫১ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে দুমড়ে-মুচড়ে গেছে ইউএনওর গাড়ি

নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত হয়েছেন ময়মনসিংহের ইশ্বরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আরিফুল ইসলাম প্রিন্স। পরবর্তীতে তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এঘটনায় দুমড়ে-মুচড়ে যায় তার গাড়ি। এঘটনায় তার বাঁম হাত ভেঙ্গে যায় বলে খবর পাওয়া গেছে।

আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচন: কালীগঞ্জে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

বুধবার ( মে) ভোরে ময়মনসিংহের ফুলপুর-শেরপুর সড়কের হরিরামপুর এলাকায় দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনায় ইউএনও ছাড়াও আরও ২ জন আহত হয়েছেন।

ইউএনওর সিএ মাজাহারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার ইউএনও ফুলপুরের নির্বাচনী দায়িত্বে আছেন। বুধবার ভোর ৫টার দিকে ফুলপুর হরিরামপুর এলাকায় গাড়িতে করে দায়িত্ব পালনকালে শেরপুর-ঝিনাইগাতিগামী একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে ইউএনওকে বহন করা গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ইউএনও এবং গাড়িতে থাকা তার সহকারী আহত হন।’

এছাড়াও দুর্ঘটনায় ইউএনও আরিফুল ইসলাম প্রিন্সের বাঁ হাত ভেঙে গেছে এবং ঘটনার সাথে বাসটি জব্দ করা হয়েছে বলেও জানান মাজাহারুল ইসলাম।


ইউএনও   সড়ক দুর্ঘটনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা নির্বাচন: কালীগঞ্জে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

প্রকাশ: ১২:৩৫ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কালীগঞ্জ পৌরসভার ২৪ নম্বর চৌরা নয়াবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের সামনে দুই চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) সকাল ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন আহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দোয়াত কলম সমর্থিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আশরাফী মেহেদী হাসানের সমর্থকরা মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আমজাদ হোসেন স্বপনের স্থাপন করা ভোটকেন্দ্রের সামনের একটি ক্যাম্পে আক্রমণ চালিয়ে ভাঙচুর করে ও কয়েকজনকে মারধর করে।

এতে মোটরসাইকেল সমর্থক আওলাদ হোসেন, শরীফ মিয়া, আব্দুল্লাহসহ চারজন আহত হন।

এই সংবাদ পেয়ে মোটরসাইকেলের আরো সমর্থকরা উপস্থিত হয়ে দোয়াত কলমের সমর্থকদের ধাওয়া করে সুনীল নামে একজনকে আহত করে। এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে কেন্দ্রের সামনে থেকে উভয় পক্ষকে সরিয়ে দেয়।

এই বিষয়ে কেন্দ্রের ইনচার্জ এএসআই আলমগীর কালের কণ্ঠকে বলেন, কেন্দ্রের ভেতরে কিছু হয়নি। বাইরে হয়েছে।

প্রিজাইডিং অফিসার দেওয়ান আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে দুটি কেন্দ্রে মোট ভোটার ৫১৬৮ জন। সকাল ১০টা পর্যন্ত ৩০৮ ভোট কাস্ট হয়েছে। ভোট পড়ার হার ১১.৭৫ শতাংশ। কেন্দ্রের ভেতরে কোনো সমস্যা নেই’।

কালীগঞ্জ উপজেলায় মোট ৯০টি ভোটকেন্দ্রে মোট ভোটার দুই লাখ ৪৩ হাজার ৮৬২, পুরুষ ভোটার এক লাখ ২৩ হাজার ৮৩৬ জন, মহিলা ভোটার এক লাখ ২০ হাজার ২৪ জন ও হিজড়া ভোটার দুইজন।


উপজেলা নির্বাচন   সংঘর্ষ   আহত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীতে বেলা বাড়ার সাথে বাড়ছে ভোটার উপস্থিতিও

প্রকাশ: ১২:৩১ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে রাজশাহীর উপজেলায় সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সকালে কেন্দ্রগুলোতে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। ভোট কেন্দ্রগুলোতে ‍গিয়ে দেখা যায় নারী ভোটারদের উপস্থিতিই বেশি ছিল।  

প্রথম ধাপে রাজশাহীর গোদাগাড়ী তানোর উপজেলার নির্বাচন হচ্ছে। দুই উপজেলায় ১৬৮টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে। এর মধ্যে গোদাগাড়ীর ১০৭টি তানোরের ৬১টি ভোটকেন্দ্র। দুই উপজেলায় ১৫৫টি ভোটকেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে গোদাগাড়ীতে ৯৭ তানোর উপজেরায় ৫৮টি।

দুই উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৩ জন। এর মধ্যে গোদাগাড়ীতে লাখ ৮১ হাজার ১৬০ তানোরে লাখ ৬৬ হাজার ১৭৩ ভোটার।

দুই উপজেলায় মোট প্রার্থী ১৬ জন। যাদের মধ্যে জন চেয়ারম্যান প্রার্থী। এর মধ্যে গোদাগাড়ীতে জন চেয়ারম্যানসহ জন এবং তানোরে জন চেয়ারম্যানসহ জন।


উপজেলা নির্বাচন   ভোটার উপস্থিতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

মাদারীপুরে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৫

প্রকাশ: ১২:১০ পিএম, ০৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

মাদারীপুরে মোস্তফাপুরের বালিয়ায় দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় অর্ধশতাধিক ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে।  ঘটনায় অন্তত ১৫ জন আহত হন।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোট শুরু হওয়ার পর এই সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেল।

সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও মাদারীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য শাজাহান খানের বড় ছেলে আসিবুর রহমান আসিব খান এবং শাজাহান খানের চাচাতো ভাই ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পাভেলুর রহমান শফিক খান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মোট দুজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১৫ ইউনিয়ন একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত সদর উপজেলায় মোট ভোটার লাখ ২২ হাজার ৪২৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার লাখ ৬৬ হাজার, নারী ভোটারের সংখ্যা লাখ ৫৬ হাজার ৪২১ জন। আর জন রয়েছেন অন্যান্য ভোটার। এখানে মোট ভোটকেন্দ্র ১১৭টি, যেখানে ৭৯৪টি কক্ষে ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন ভোটাররা।


উপজেলা নির্বাচন   ককটেল বিষ্ফোরন   চেয়ারম্যান প্রার্থী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন