ইনসাইড বাংলাদেশ

ড. ইউনূস কেন ইসরায়েলের পক্ষে

প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে। 

শুধু গাজায় হামলা নয়, এখন তারা লেবাননেও আক্রমণ করছে। এই যখন অবস্থা তখন ইসরায়েলের বন্ধুর সংখ্যা দিনে দিনে কমে যাচ্ছে। শুধু কমছে না, ইসরায়েল বিশ্বে রীতিমতো বন্ধুহীন হয়ে পড়ছে। কিন্তু বন্ধুহীন হলে হবে কী? ড. ইউনূসের মতো ব্যক্তিত্বরা এখনও ইসরায়েলের বন্ধু হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছেন এবং ইসরায়েল তাকে বন্ধু হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিচ্ছে। 

সম্প্রতি আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে একটি সম্মেলনে গজনবী ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন নামে একটি সংস্থার আমন্ত্রণে ড. ইউনূসকে একটি সম্মাননা স্মারক দেন ইসরায়েলি ভাস্কর হেদভা সার। ইসরায়েলি ভাস্কর হেদভা সার যে ভাস্কর্যটি উপহার দেন, তার ছিল ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ড. ইউনূসের প্রতি ভালোবাসার স্মারক। যদিও ড. ইউনূস এটি ইউনেস্কোর পুরস্কার হিসেবে প্রচার করেছিলেন। ইউনূস সেন্টারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘ট্রি অব পিস’ নামে একটি পুরস্কার দিয়েছে এবং ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে বলে ইউনূস সেন্টারের বিবৃতি উল্লেখ করা হয়েছিল। 

কিন্তু গত বুধবার শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান যে, শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে পদাধিকার বলে তিনি ন্যাশনাল কমিশন ফর ইউনেস্কোর বিএনসিইউ এর চেয়ারম্যান এবং ইউনেস্কো এই ধরনের কোন পদক ড. ইউনূসকে প্রদান করেনি। ড. ইউনূসকে ইউনেস্কোর ট্রি অব পিস তো তো দূরের কথা, কোন রকম সম্মাননাও জানাননি। আসল ব্যাপার হল ইসরায়েলি হেদভা সার তাকে একটি ভাস্কর্য উপহার দিয়েছে, যে ভাস্কর্যটির নাম হল ট্রি অব পিস। 

এখন প্রশ্ন দাঁড়াল যে, মধ্য প্রাচ্যে যখন চরম বিভীষিকা, যখন ইসরায়েলের পৈশাচিকতা, বর্বরতা মানবতাকে লজ্জিত করেছে, যখন মানুষকে মারা হচ্ছে নির্বিচারে ঠিক সেই সময়ে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ড. ইউনূসকে কেন ট্রি অব পিস পুরস্কার দেওয়া হল? ইসরায়েলের ভাস্কর হেদভা সার কেন ইউনূসকে শান্তির দূত বললেন। কারণ তিনি ইসরায়েলের পক্ষে। 

আমরা যদি লক্ষ্য করে দেখি মধ্যপ্রাচ্যের এই গাজা ইস্যুতে ড. ইউনূসের ভূমিকা রহস্যময়। তিনি গাজার নিপীড়িত মুসলমানদের পক্ষে দাঁড়াননি, তাদের জন্য সহযোগিতার হাত বাড়াননি। এমনকি এই গণহত্যার নিন্দা জানানোর কোন আহ্বান জানাননি। তাহলে ড. ইউনূস কি ইসরায়েলের পক্ষের ব্যক্তি? ইসরায়েলের গণহত্যাকে কি তিনি সমর্থন করেন? এজন্যই তিনি ইসরায়েলের ভাস্কর তাকে এ পুরস্কার দিলো? ড. ইউনূসকে এই পুরস্তার নিয়ে প্রতারণা এবং এর আসল উদ্দেশ্য পরিষ্কার করতে হবে। কারণ ইসরায়েল তাকে যে পুরস্কার দিয়েছে সেটি আড়াল করার জন্যই তিনি ইউনেস্কোর মতো একটি প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে যে চরম দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছেন সেটি কি নিছক অবজ্ঞা নাকি ইচ্ছাকৃত প্রতারণা?

ড. ইউনূস   ইসরায়েল   গাজা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

অপ্রতিরোধ্য কিশোর গ্যাং, হুমকিতে প্রজন্ম

প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

একটা সময় ছিল সমাজে শৃঙ্খলা রক্ষায় পরিবার ও স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিদের ভূমিকা থাকতো। সেই সময় এসব সচেতন মানুষ কিশোরদের উচ্ছৃঙ্খল আচরণে প্রশ্রয় দিতেন না। বিংশ শতাব্দীর চল্লিশের দশক থেকেই তৎকালীন পূর্ববঙ্গে কিশোর অপরাধ সংঘটিত হওয়ার তথ্য পাওয়া গেলেও নব্বইয়ের দশক থেকে শিল্পায়ন ও নগরায়নের গতি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে দেশে কিশোর অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। দিন দিন ভয়াবহ মাত্রায় বৃদ্ধি পাচ্ছে কিশোর গ্যাং তৈরির প্রবণতা। বিভিন্ন নামে এলাকাভিত্তিক নতুন নতুন সন্ত্রাসী গ্রুপ গড়ে তুলছে কিশোর গ্যাং।

ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে কিশোর-কিশোরীদের সংখ্যা ৩ কোটি ৬০ লাখ, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। আর বাংলাদেশ পুলিশের সাম্প্রতিক তথ্যা অনুযায়ী ঢাকা শহরে যারা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করে তাদের ৪০ শতাংশই কিশোর।

জাতীয় দৈনিকের তথ্য মতে, বর্তমানে দেশের ৬৪ জেলা, উপজেলা ও মহানগর এলাকায় অন্তত ৫ শতাধিক কিশোর গ্যাং সক্রিয়। শুধু রাজধানী ঢাকাতেই সক্রিয় ৭০টিরও বেশি কিশোর গ্যাং। র‌্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ৭০টি কিশোর গ্যাং সক্রিয়। 

এই কিশোররাই বিভিন্ন জায়গায় গড়ে তুলছে গ্যাং। একটা সময় ছিল, কিশোররা আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মারামারিতে লিপ্ত হতো, কিন্তু পর্যালোচনা করলে দেখা যাচ্ছে বর্তমানে তারা ধর্ষণ, খুন, ছিনতাই, মাদকবাণিজ্য, চাঁদাবাজির মতো ভয়াবহ অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। এতে করে পরবর্তি প্রজন্ম পড়ছে মারাত্মক হুমকিতে। আজকের কিশোররাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আগামীতে নেতৃত্ব দিবে আজকের প্রজন্ম। তাহলে সেই প্রজন্ম অপরাধ জগতের গ্যাং, কিশোর গ্যাংয়ে যদি পরিণত হয়, তবে জাতির ভবিষ্যৎ ও সুশিল সমাজ গঠণ এবং উন্নত জাতি পরিণত করা হতে পারে দূর্বিসহ।

সমাজবিজ্ঞানীরা বলছে, আপনার সন্তান কী করছে? কার সঙ্গে মিশছে, তা জানা যেমন জরুরি, তেমনি সন্তানকে সময় দেওয়াও জরুরি। তার সঙ্গে গল্প করা, তার মনের অবস্থা বোঝা, তার কাছে বাবা-মার অবস্থান তুলে ধরা। সহজ করে বললে অভিভাবকদের সঙ্গে সন্তানদের বন্ধন খুবই জরুরি। এই বন্ধন যত শিথিল হয়, সন্তান তত বাইরের জগতে ছুটবে, তখন তাকে ফেরানোর কোনো রাস্তা থাকবে না।

যেকোনো সামাজিক সমস্যায় পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব আছে। এখন তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ প্রবাহের যুগ। এই সময়ে শিশু-কিশোরাও অনলাইনে অনেক কিছু দেখে, যার ভেতর নেতিবাচকতা বেশি এবং তারা সহজেই সংগঠিত হয়। শহরগুলোতে পর্যাপ্ত খেলার মাঠ নেই, সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা নেই। শরীরচর্চা, খেলাধুলার সঙ্গে সংস্কৃতিচর্চা থাকলে কিশোর-তরুণরা অপরাধ ও মাদক থেকে দূরে থাকে। সেই ব্যবস্থা নেওয়াটা জরুরি। শিক্ষাব্যবস্থায় এ ধরনের বিষয়গুলোর প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন। পথশিশু ও অভিভাবকহীনদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় এনে সুশিক্ষিত করতে প্রয়োজনী পদক্ষেপ নিলে সুফল মিলবে। কারণ ভালো নাগরিক হতে তাদের শিক্ষা ও ভালো পরিবেশ দরকার।


কিশোর গ্যাং   প্রজন্ম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন

প্রকাশ: ০৩:৫৩ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপনে পাবনায় রোববার সকালে পাবনা জেলা আদালত চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়

'স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ' এই প্রতিপাদ্য নিয়ে পাবনায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

 

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টায় একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি জেলা জজ আদালত চত্বর থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালি শেষে জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গণে উদ্বোধন করা হয় লিগ্যাল এইড মেলা।

 

এরপর সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওয়ালিউল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন, সিনিয়র জেলা জজ আহসান তারেক, জেলা জজ মিজানুর রহমান, জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান, পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী, সিভিল সার্জন ডা. শহীদুল্লাহ দেওয়ান, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামাল হোসেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি দেওয়ান মজনুল হক, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ বাবু, সরকারি কৌঁসুলি হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী এবং পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুস সামাদ খান রতন।

 

সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ওয়ালিউল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘অসচ্ছল, অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত জনগণের সমান আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, নির্বাহী ও পুলিশ প্রশাসন, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সর্বোপরি আদালতের বিচারক ও আইনজীবীদের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। যার মাধ্যমে একটি ন্যায় ভিত্তিক ও কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। এ লক্ষ্যে পাবনা জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি এবং জেলা লিগ্যাল এইড অফিস নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’

 

অনুষ্ঠানে সরকারি খরচে বিনামূল্যে আইনি সহায়তা কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার সিনিয়র সহকারি জজ বেগম পারুল আকতার।

 

সভায় জানানো হয়, পাবনা জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির মাধ্যমে গত ২০২৩ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এক বছরে ৩৩০ জন নারী, ২৪৭ জন পুরুষ, ৩ জন শিশুর মামলা পরিচালনার ব্যয় সরকার কর্তৃক বহন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ৫৪৫টি বিরোধের মধ্যে ১১৪ বিরোধ বিকল্প বিরোধ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

 

যুগ্ম জেলা দায়রা জজ মোঃ তাজউল ইসলাম এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম সুমাইয়া সরকারের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জেলা অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ মোহাম্মদ আবু ওবাইদা সহ অন্যান্য বিচারকবৃন্দ, কর্মচারী, জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির প্যানেল আইনজীবীবৃন্দ, জেলা আইনজীবী সমিতির অন্যান্য আইনজীবীবৃন্দ এবং বিচার প্রার্থী জনগণ উপস্থিত ছিলেন।

শেষে ২০২৩ সালে সেরা প্যানেল আইনজীবি হিসেবে আবু বকর সিদ্দিক স্বপ্না রানী সরকারকে পুরস্কৃত করা হয়।


জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোরবানির পশু আমদানির কোনো প্রয়োজন নাই: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৩:৪৬ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেছেন, ‘কোরবানির ঈদ উপলক্ষে গবাদি পশু আমদানির কোনো প্রয়োজন নাই। দেশি গবাদি পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব। গবাদি পশুর বাজার কেউ যেন অস্থিতিশীল করতে না পারে সরকার এ বিষয়ে সতর্ক আছে।’

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে ফরিদপুরের মধুখালীর মন্দিরে অগ্নিসংযোগ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদমন্ত্রী এসব কথা।

এক প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘ফরিদপুরে মধুখালীর মন্দিরে অগ্নিসংযোগ এবং দুজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ইতিমধ্যে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৩১ জন আসামির বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করা হয়েছে। পলাতকদের খুঁজে বের করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান প্রতিনিয়ত চলছে। আশা করি, দ্রুত সময়ে অপরাধীদের আটক করা সম্ভব হবে।’

কোরবানি পশুর প্রস্তুতি নিয়ে মন্ত্রী বলেন, এ বছর এক কোটি ২০ থেকে ৩০ লাখ কোরবানির পশুর প্রয়োজন হতে পারে। সে হিসেবে আরো প্রায় ৩০ লাখ পশু বেশি আছে। ঘাটে ঘাটে বাজারে যাতে কোথাও চাঁদাবাজি না হয় সে বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। গত বছরে প্রায় ১৯ লাখ গবাদি পশু অবিকৃত ছিল। এবারও অনেক পশু বেশি আছে তাই আমদানি করার প্রয়োজন নাই। সরকার দেশীয় খামারিদের ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় না।’


প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও কমলো স্বর্ণের দাম

প্রকাশ: ০৩:৩৪ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশে আবারও কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। 

রোববার (২৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস এ তথ্য জানায়। আজ বিকেল ৪টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।


স্বর্ণ   বাজুস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে গাড়ি চাপায় অটো ভ্যান চালকের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৩:১৪ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া অজ্ঞাত গাড়ি চাপায় বিল্লাল হোসেন (৩০) নামের এক অটো ভ্যান চালকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১০ টার দিকে ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে উল্লাপাড়া পৌরসভার কাওয়াক মোড়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

 

নিহত বিল্লাল হোসেন উল্লাপাড়ার সেনগাঁতী গ্রামের আব্দুস ছোবাহানের ছেলে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম এ ওয়াদুদ জানান, ‘অটো ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে শ্যামলীপাড়া বাস স্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিলেন বিল্লাল হোসেন। কাওয়াক মোড়ে তার গাড়ির এক্সেল ভেঙ্গে গেলে গাড়িটি নিয়ন্ত্রন হারায়। এ সময় দ্রুতগামী অজ্ঞাত একটি গাড়ি অটো ভ্যানকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান বিল্লাল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।'


সড়ক দুর্ঘটনা   গাড়ি চাপা   চালকের মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন