নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩০ এএম, ২৮ অগাস্ট, ২০১৮
দেশের চলমান রাজনৈতিক ইস্যুকে অন্তর্ভুক্ত করে বৃহত্তর ঐক্যের রূপরেখা প্রায় চূড়ান্ত। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দেশে ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সরকারবিরোধী বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে এ রূপরেখায়। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসেই রাজধানীতে সমাবেশের মাধ্যমে এ ঐক্যের ঘোষণা আসতে পারে। বিএনপি, গণফোরাম, তিন দলের সমন্বয়ে যুক্তফ্রন্টসহ আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলকে দেখা যেতে পারে একই মঞ্চে। তবে এ ঐক্য প্রক্রিয়ায় রাখা হচ্ছে না স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীকে। বৃহত্তর ঐক্য চূড়ান্ত হলে জাতীয় ইস্যুতে যুগপৎ আন্দোলনে নামবে দলগুলো। পরে এ ঐক্য রূপ নিতে পারে নির্বাচনী ঐক্যে। (যুগান্তর)
অন্যান্য সংবাদ
ডিজি পরিবারের পেটে রেল!
জামাই-শ্বশুরের ইচ্ছায়ই এখানে সব হয়! এই দুজন ছাড়া রেলের কোনো কাজ হয় না। বদলি, পদোন্নতি, পদায়ন, বিদেশ সফর—সব কিছুতেই তাঁদের হাত থাকবে। এর বাইরেও একজন আছেন। তিনি রেলের কেউ নন, কিন্তু দুলাভাই রেলের বড়কর্তা হওয়ার সুবাদে একের পর এক কাজ বাগিয়ে নিচ্ছেন। বিভিন্ন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে গত তিন বছরে শতাধিক কিলোমিটার রেলপথ মেরামতের কাজ করেছেন শ্যালক। গতকাল সোমবার বাংলাদেশ রেলওয়ে সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে রাজধানীর রেল ভবনে গেলে একাধিক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠ’র কাছে অভিযোগ করে বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের স্বজনপ্রীতি আর অনিয়মের ফলে রেল বড় রকমের ক্ষতির মুখে পড়েছে। (কালের কণ্ঠ)
১০ বছর ধরে উপেক্ষিত হাইকোর্টের রায়
সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনা রোধে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণের জন্য ২০০৮ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় ১০ বছরেও বাস্তবায়িত হয়নি। ওই রায়ে উন্নত বিশ্বের আদলে দেশের সব গাড়িতে গতি নিয়ন্ত্রক যন্ত্র স্থাপন (স্পিড গার্ড বা গভর্নর) এবং কেন্দ্রীয়ভাবে তা পর্যবেক্ষণের জন্য পাঁচটি আধুনিক ল্যাবরেটরি স্থাপন করতে বলা হয়েছিল। অথচ ওই রায় বাস্তবায়নে কার্যকর কোনো ব্যবস্থাই গ্রহণ করেনি সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। ফলে চালকের অবহেলা ও বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটে চলেছে। (সমকাল)
ফেসবুকে রাষ্ট্রবিরোধী উসকানি : চ্যানেল আইয়ের নারী কর্মকর্তা তদন্ত জালে
কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার নানামুখী চেষ্টা করা হয়েছিল। সে সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করে সরকারবিরোধী আন্দোলনের উসকানিও দিয়েছেন অনেকে। বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ের একজন নারী কর্মকর্তার ওই সময় ফেসবুক লাইভে দেয়া বক্তব্যের তদন্ত করছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। (ভোরের কাগজ)
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি
মন্তব্য করুন
কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ধুবিল ইউনিয়নে অতি-দরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে প্রকল্প এলাকায় কম শ্রমিকের উপস্থিতি, হাজিরা খাতা ও সাইনবোর্ড না থাকা, শ্রমিক তালিকায় ইউপি উদ্যোক্তা, চৌকিদার, ইউপি সদস্যদের স্বজনদের নাম অন্তভূক্ত করা, শ্রমিকদের সিম ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের পকেটে রাখা সহ নানাবিধ অনিয়ম।
জানা যায়, এই উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ১৫ এপ্রিল ২০২৪ইং তারিখ হতে ৪০ দিনের কর্মসৃজন প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ৪৫টি প্রকল্পের বিপরীতে মোট ১৬৬৩ জন শ্রমিকের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয় ২ কোটি ৬৬ লাখ ৮ হাজার টাকা। প্রতি শ্রমিকের জন্য দৈনিক চারশত টাকা মজুরী এবং সর্দারের ভাতা রয়েছে ২ হাজার টাকা। এর মধ্যে ধুবিল ইউনিয়নে ৬টি প্রকল্পের বিপরীতে ১৬৭ জন শ্রমিকের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয় ২৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা। যেখান পুরুষ শ্রমিকের সংখ্যা ১১১ জন এবং মহিলা শ্রমিকের সংখ্যা ৫৬ জন।
সরেজমিনে ধুবিল ইউনিয়নের ইছিদহ, আমশড়া, চৌধুরী ঘুঘাট, ধুবিল মেহমানশাহী, মালতিনগর, ঝাউল প্রকল্প গুলো ঘুরে দেখা যায়, শ্রমিক উপস্থিতি ষাট ভাগেরও কম।
প্রকল্প এলাকার বাসিন্দারা জানান, উন্নয়নের জন্য সরকার থেকে লাখ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলেও তা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। প্রকল্পের নামে চলছে লুটপাট। ঝাউল লুৎফরের বাড়ী হতে শহিদুলের বাড়ী পর্যন্ত রাস্তা মেরামতের জন্য ২৭ জন শ্রমিকের বিপরীতে ৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এখানে মূলত কাজ করছেন ১৫ জন শ্রমিক। প্রকল্পের সর্দার জানান, শুরু থেকেই এখানে ১৫ জন শ্রমিক কাজ করে। প্রকল্পের সভাপতি থেকে শুরু করে কেউ তদারকিও করতে আসে না।
একই চিত্র এই ইউনিয়নের সকল প্রকল্প গুলোতে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি সদস্য জানান, প্রকল্প শেষে বরাদ্দের বড় একটা অংশ যায় প্রকল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসে। কাজেই এই প্রকল্পের দুর্নীতি ওপেন সিক্রেট।
এ ব্যাপারে ঝাউল প্রকল্পের প্রকল্প সভাপতি ও ইউপি সদস্য ছানোয়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রকল্পে শ্রমিক অনুপস্থিত থাকবেই, কারণ চেয়ারম্যানের ভিআইপি লেবার, মহিলা ইউপি সদস্যের ভিআইপি লেবার থাকে। তারপর আবার উপজেলা অফিস ম্যানেজ করতে হয়।
কর্মসৃজন প্রকল্পের অনিয়মের বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রাসেলের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সকল ইউনিয়নেই শ্রমিক উপস্থিতি কম। তাই আমার এখানেও কম। আপনারা পত্রিকায় লিখে কিছু করতে পারবেন না। কারণ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সবকিছু নলেজে আছে।’
অতি দ্ররিদ্র কর্মসৃজন প্রকল্প অনিয়ম
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী কমিউনিটি ক্লিনিক
মন্তব্য করুন
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর স্থাপনের জন্য অর্থ বিতরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে মুকসুদপুর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ ফারুক খান মিলনায়তনে এই সভা ও অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় ৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর স্থাপনের জন্য ১০ হাজার টাক করে সর্বমোট ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা অর্থ বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আজিজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন গোপালগঞ্জ দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক
মশিউর রহমান, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার শাহাদৎ আলী মোল্যা, মুকসুদপুর থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত শীতল চন্দ্র পাল, মুকসুদপুর প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ ছিরু মিয়া, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি সরদার মজিবুর রহমান প্রমুখ। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মুকসুদপুর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক হায়দার হোসেন।
হায়দার হোসেন জানান, উপজেলার ৫৭ টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা চর্চার জন্য সততা সংঘের পরিচালনায় সততা স্টোর স্থাপনের জন্য দুদক অর্থায়ন করেছে। এর আগে ৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর চালু আছে। এই স্টোরে কোন বিক্রেতা নেই, কোন ক্রেতা তার প্রয়োজনীয় পণ্যটি কিনে স্টোরে রক্ষিত বাক্সে টাকা জমা রাখবেন।
সততা চর্চার জন্য দুদকের এই প্রচেষ্টা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে
বলেও তিনি জানান।
মন্তব্য করুন
কমিউনিটি ক্লিনিক অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
মন্তব্য করুন
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছানোর লক্ষ্যে কমিউনিটি ক্লিনিক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চিন্তাপ্রসূত একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে তৃণমূল পর্যায়ের সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠীর প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা, পরিবার পরিকল্পনা এবং পুষ্টি সেবা নিশ্চিত হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ধুবিল ইউনিয়নে অতি-দরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে প্রকল্প এলাকায় কম শ্রমিকের উপস্থিতি, হাজিরা খাতা ও সাইনবোর্ড না থাকা, শ্রমিক তালিকায় ইউপি উদ্যোক্তা, চৌকিদার, ইউপি সদস্যদের স্বজনদের নাম অন্তভূক্ত করা, শ্রমিকদের সিম ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যদের পকেটে রাখা সহ নানাবিধ অনিয়ম।
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ৫৭ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সততা স্টোর স্থাপনের জন্য অর্থ বিতরণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে মুকসুদপুর উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ ফারুক খান মিলনায়তনে এই সভা ও অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।