নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৫৮ পিএম, ১০ নভেম্বর, ২০১৮
আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে জরুরি বৈঠকে বসেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে স্থায়ী কমিটির এ বৈঠক শুরু হয়েছে।
১০ নভেম্বর বিকেল পাঁচটায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ বৈঠক শুরু হওয়ার কথা থাকলেও কয়েকজন নেতা আসতে দেরি করায় বৈঠক দেরিতে শুরু হয়।
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে শুরু হওয়া স্থায়ী কমিটির এ বৈঠকে উপস্থিত আছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, জমিরউদ্দিন সরকার, মাহবুবুর রহমান, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান।
স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২৩ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন নেতারা। তাঁরা সেখানে নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া নিয়ে বিএনপির মনোভাব তুলে ধরবেন।
এছাড়া রাত ৮টায় একই জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন স্থায়ী কমিটির নেতারা। সেখানে বিএনপির নেতারা ওই দুই বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাবেন ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের। সেখান থেকেই নির্বাচনে যাওয়া না যাওয়া, জোটবদ্ধ নির্বাচন, আন্দোলন ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এসআর/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সরকারি চাকরি জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
মন্তব্য করুন
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রধানমন্ত্রী নসরুল হামিদ
মন্তব্য করুন
চাকরির বয়সসীমা শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জনপ্রশাসন মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত ১৭ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে দেওয়া এক ডিও লেটারে উল্লেখ করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে আসছে। সরকার বিষয়টি উপলব্ধি করে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহারে ৩৩ নং পৃষ্ঠায় শিক্ষা, দক্ষতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি অনুচ্ছেদে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে মেধা ও দক্ষতা বিবেচনায় রেখে বাস্তবতার নিরিখে যুক্তিসংগত ব্যবস্থা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। আর এ রকম একটি ডিও লেটারে শিক্ষামন্ত্রী বিভিন্ন দেশে চাকরির বয়সসীমা উল্লেখ করেছেন।