নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২০ পিএম, ০২ এপ্রিল, ২০২০
সাধারণ ছুটির সময়ও সীমিত পরিসরে খোলা রয়েছে জরুরি সেবা সংশ্লিষ্ট সব সরকারি প্রতিষ্ঠান। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্বও পালন করতে হচ্ছে। তাদের জন্যই দায়িত্ব পালনের সময় মাস্ক ব্যবহারের নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নির্দেশনা দিয়েই ক্ষান্ত হননি, প্রধানমন্ত্রী নিজেও এই প্রথমবারের মতো কোনো বৈঠকে মাস্ক পরে উপস্থিত হন।
বৃহস্পতিবার (২ এপ্রিল) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে এক বৈঠক থেকে তিনি এ নির্দেশনা দিয়েছেন। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব উত্তরণের লক্ষ্যে আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ নিয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওই সভায় প্রধানমন্ত্রীকে মাস্ক পরিহিত অবস্থায় দেখা যায়। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউসসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সচিবরা। বৈঠকে তারাও প্রত্যেকে মাস্ক পরিহিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানিয়েছেন, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন, দায়িত্ব পালনের সময় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সবাই যেন মাস্ক পরেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার (৩১ মার্চ) সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেদিনও তাকে মাস্ক পরা অবস্থায় দেখা যায়নি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সরকারি চাকরি জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন
মন্তব্য করুন
নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রধানমন্ত্রী নসরুল হামিদ
মন্তব্য করুন
চাকরির বয়সসীমা শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী জনপ্রশাসন মন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী গত ১৭ এপ্রিল জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে দেওয়া এক ডিও লেটারে উল্লেখ করেছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার জন্য দীর্ঘদিন ধরে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে আসছে। সরকার বিষয়টি উপলব্ধি করে ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইস্তেহারে ৩৩ নং পৃষ্ঠায় শিক্ষা, দক্ষতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি অনুচ্ছেদে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে মেধা ও দক্ষতা বিবেচনায় রেখে বাস্তবতার নিরিখে যুক্তিসংগত ব্যবস্থা করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। আর এ রকম একটি ডিও লেটারে শিক্ষামন্ত্রী বিভিন্ন দেশে চাকরির বয়সসীমা উল্লেখ করেছেন।