নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৪ এএম, ০৫ অক্টোবর, ২০১৭
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আদালতে বিক্ষোভ কর্মসূচি করছে একদল আইনজীবী। সম্প্রতি শারীরিক অসুস্থতার কারণে ছুটিতে যাওয়া প্রধান বিচারপতিকে নিয়েই তাঁদের আন্দোলন। ইতিমধ্যেই এই দল ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির কাছে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার ছুটি এবং অসুস্থতার কথা জানতে চেয়ে আবেদনও করেছে। এমন আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি আবদুল ওয়াহহাব মিঞা জানিয়েছে, প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা বাসায় আছেন।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে থাকা এই আইনজীবীরা কারা? কোনো সিনিয়র, সুপরিচিত, শ্রদ্ধেয় ও স্বীকৃত আইনজীবীকে এই দলের মধ্যে কি চোখে পড়েছে?
আইনজীবী বলতেই বাংলাদেশের মানুষের চোখে ভেসে ওঠে কিছু পরিচিত মুখ। এই পরিচিত মানুষগুলোর মধ্যে আছে ড. কামাল হোসেন, ব্যারিস্টার আমিরুল হক, ব্যরিস্টার রফিকুল হক, ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ, ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সহ কয়েকজন। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে বিক্ষোভরতদের মধ্যে এই সিনিয়র ও শ্রদ্ধেয় আইনজীবীদের কাউকে দেখা যায়নি। আইনজীবী সমিতি অথচ তাঁরা কেউই নেই ব্যাপারটা কেমন?
প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিবেদনে দেখা যায়, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আন্দোলনত আইনজীবীদের নেতৃস্থানীয় সবাই বিএনপিপন্থী বা সমর্থক বলে চিহ্নিত। সিনিয়র, শ্রদ্ধেয়, দলমতহীন আদর্শের কাউকেই দেখা যায় না সেখানে।
বিএনপিপন্থী বা সমর্থক বলে চিহ্নিত আইনজীবীরাই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ব্যানারে আন্দোলন করছে সদ্য ছুটিতে যাওয়া প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার জন্য। বার সংকট সৃষ্টিকারী এই আইনজীবীরা কি চাচ্ছে, তা বুঝতে বিশেষজ্ঞ না হলেও চলে। তারা নিজেদের দলের ম্যান্ডেট সুপ্রিম কোর্টে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আইনজীবী সমিতির নামে নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের সমর্থক সংগঠনের কর্মকাণ্ড আর কত চলবে?
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে আগামী ৮ মে (বুধবার) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সকল ক্লাস-পরীক্ষা ও অফিসসমূহ বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে প্রশাসন।
মঙ্গলবার (৭
মে) বিশ্ববিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জন প্রশাসন মন্ত্রণায়ের স্বারক মোতাবেক ১৪১ টি উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোট গ্রহণের দিন অর্থাৎ ০৮ মে ২০২৪ তারিখ সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় উক্ত নির্বাচনী এলাকার অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় ওইদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস, পরীক্ষা ও অফিসসমূহ বন্ধ থাকবে। এবং অফিস বন্ধকালীন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরী সেবাসমূহ (চিকিৎসা, পানি, বিদ্যুৎ, আইসিটি সেল, নিরাপত্তা ও এস্টেট) চালু থাকবে।
উপজেলা নির্বাচন ইবি ক্লাস-পরীক্ষা
মন্তব্য করুন
প্রায়
সাড়ে
৬
কোটি
টাকার
জ্ঞাত
আয়বহির্ভূত
সম্পদ
অর্জনের
অভিযোগে
বরিশাল
সিটি
করপোরেশনের
সাবেক
মেয়র
আহসান
হাবিব
কামালের
স্ত্রী
হোসনে
আরা
বেগম,
তার
ছেলে
মোঃ
কামরুল
আহসান
ও
মেয়ে
মালিহা
সাবরিনের
বিরুদ্ধে
পৃথক
তিনটি
মামলা
করেছে
দুর্নীতি
দমন
কমিশন
(দুদক)।
সোমবার
(০৬
মে)
দুদকের
বরিশাল
সমন্বিত
জেলা
কার্যালয়ে
সংস্থাটির
সহকারী
পরিচালক
মোঃ
আবুল
কাইয়ুম
হাওলাদার
বাদী
হয়ে
তিনটি
মামলা
করেন।
দুদকের
একটি
সূত্র
বিষয়টি
নিশ্চিত
করেছে।
তিনটি
মামলার
মধ্যে
সাবেক
মেয়র
আহসান
হাবিব
কামালের
স্ত্রী
হোসনে
আরা
বেগমের
বিরুদ্ধে
৬৪
লাখ
দুই
হাজার
৩৭৮
টাকার
সম্পদের
তথ্য
গোপনসহ ২
কোটি
৯৩
লাখ
৯৬
হাজার
৭৩৩
টাকা
অবৈধ
সম্পদ
অর্জন
করার
অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
অন্য
মামলায়
সাবেক
মেয়রের
ছেলে
মো.
কামরুল
আহসানের
বিরুদ্ধে
চার
লাখ
১২
হাজার
২১২
টাকার
সম্পদের
তথ্য
গোপনসহ
মিথ্যা
ও
ভিত্তিহীন
তথ্য
দেয়ায়
এক
কোটি
৮৯
লাখ
৬৩
হাজার
৮৯৩
টাকার
অবৈধ
সম্পদ
অর্জনের
অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
অপর
সন্তান
মেয়ে
মালিহা
সাবরিনের
বিরুদ্ধে
দুই
লাখ
৮২
হাজার
৪৬৫
টাকার
সম্পদের
তথ্য
গোপনসহ
এক
কোটি
৫৮
লাখ
৯৯
হাজার
টাকার
জ্ঞাত
আয়বহির্ভূত
সম্পদ
অর্জনের
অভিযোগ
আনা
হয়েছে
মামলায়।
প্রাথমিক
অনুসন্ধানে
অভিযোগের
সত্যতা
পাওয়ায়
২০২২
সালে
তাদের
সম্পদ
বিবরণী
নোটিশ
দেয়া
হয়েছিল।
ওই
বছরের
জুলাই
মাসে
সম্পদের
হিসাব
দাখিল
করেন
সাবেক
মেয়র
আহসান
হাবিব
কামালের
পরিবারের
সদস্যরা।
মামলায়
আসামিদের
বিরুদ্ধে
দুদক
আইন
২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় অভিযোগ
আনা
হয়েছে।
পৌরসভা
থেকে
বরিশাল
সিটি
করপোরেশন
হলে
২০০২
সালের
২৫
জুলাই
থেকে
২০০৩
সালের
১৪
এপ্রিল
পর্যন্ত
প্রথম
ভারপ্রাপ্ত
মেয়র
হিসেবে
দায়িত্ব
পালন
করেন
আহসান
হাবিব
কামাল।
২০১৩
সালের
নির্বাচনে
বিএনপি
মনোনীত
প্রার্থী
হিসেবে
তিনি
মেয়র
নির্বাচিত
হন
এবং
২০২২
সালের
৩০
জুলাই
আহসান
হাবিব
কামাল
মৃত্যুবরণ
করেন।
সিটি মেয়র দুদক আয়বহির্ভূত সম্পদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় হাত-পা বাধা অবস্থায় অরুনা খাতুন (৩৬) নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৬ মে) রাতে থানার ভরমোহনী গ্রামের ধানক্ষেত থেকে মরদেহটি উদ্ধার কর হয়।
নিহত অরুনা ভরমোহনী গ্রামের আলাউদ্দিনের তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রী। তার বাবার বাড়িও একই গ্রামে। তিনি মৃত গোলবার হোসেনের মেয়ে। তালাকের পর থেকে বাবার বাড়িতেই থাকতেন তিনি।
সলঙ্গা থানার ডিউটি অফিসার সহকারী উপ-পরিদর্শক নাজমা খাতুন বলেন, ৮ বছর আগে স্বামীর সঙ্গে অরুনার বিচ্ছেদ হয়। ঘটনার রাতে সাবেক স্বামী আলাউদ্দিন আবারও বিয়ে করার কথা বলে কল করে অরুনাকে ভরমোহনী গ্রামের মাঠে ডেকে নেন। পুলিশের ধারণা, আলাউদ্দিন নিজে অথবা তার লোকজন দিয়ে অরুনাকে হত্যার পর ধানক্ষেতে মরদেহ ফেলে রাখে।
সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এনামুল হক বলেন, পুলিশ অরুনার বাবার বাড়ির লোকজনের সঙ্গে কথা বলে প্রকৃত খুনি শনাক্তের প্রচেষ্টা করছে। সাবেক স্বামী আলাউদ্দিন পালিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
মৃতদেহ উদ্ধার নারীর স্বামী পলাতক
মন্তব্য করুন
জয়পুরহাটে ভ্যান চালক আবু সালাম হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।
মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন।
দন্ড প্রাপ্তরা হলো, জেলার কালাই পৌরসভার আওড়া গ্রামের জাহাঙ্গীরের ছেলে হারুন অর রশিদ ওরফে হারুন, মোসলেম উদ্দিনের ছেলে মোস্তাক আহমেদ ও জসিম উদ্দিনের ছেলে হাফিজার রহমান। এদের মধ্যে হারুন অর রশিদ পলাতক রয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চত করেছেন পাবলিক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্র নাথ মন্ডল।
মামলা সূত্রে জানা য়ায়, জয়পুরহাট সদর উপজেলার দুর্গাদহ এলাকার ভ্যানচালক আবু সালামকে আসামীরা শ্বাসরোধে হত্যা করে কালাই পৌরসভার আওড়া এলাকার একটি পুরাতন কবরে লাশ লুকিয়ে রেখে ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়। ২০০৫ সালের ১৩ জানুয়ারি দুপুরে স্থানীয়রা ওই কবরে জীবজন্তু খাওয়া অবস্থায় তার লাশের পা দেখতে পায়। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় কালাই থানার তৎকালীন পরিদর্শক মির্জা শাহাজাহান আলী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন।
হত্যা কান্ড ভ্যান চালক মৃত্যুদন্ড
মন্তব্য করুন
নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় রাখতে শুল্কহার যৌক্তিক করা ও ঋণপত্র খোলায় সিঙ্গেল বরোয়ার এক্সপোজারের সীমা বাড়ানোসহ ৭ দফা সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নেওয়া এসব সিদ্ধান্ত-সংক্রান্ত একটি চিঠি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরকে অবহিত করা হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের দেওয়া ওই চিঠিতে গত ৩০ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকের সূত্র ধরে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়।