নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:৩৭ পিএম, ২২ অগাস্ট, ২০১৮
কোরবানির পশুর হাটের আলোচিত গরু রাজাবাবু অবশেষে বিক্রি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে রাজধানীর গাবতলী পশুর হাটে সাড়ে ১৮ লাখ টাকায় রাজাবাবু বিক্রি হয়।
সাটুরিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেরিনারি ডা. সেলিম জাহান এই তথ্য জানিয়েছেন। ডা. সেলিম জাহান বলেন, সাড়ে ১৮ লাখ টাকায় গাবতলী পশুর হাটে রাজাবাবু বিক্রি হয়েছে বলে ওই গরুর মালিক খাইরুল ইসলাম খান্নুর মেয়ে ইতি আক্তার মোবাইল ফোনে তাঁকে জানিয়েছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ঈদের আগের দিন পর্যন্ত রাজাবাবু বিক্রি না হওয়ায় খাইরুল ইসলাম খান্নু ও তাঁর স্ত্রী পরিষ্কার বেগম আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন।
এবারের ঈদুল আজহা উপলক্ষে গাবতলী হাটে আসা গরুগুলোর মধ্যে সবথেকে বড় গরুটি ছিল রাজাবাবু। রাজাবাবু লম্বায় প্রায় ৮ ফুট। উচ্চতা প্রায় সাড়ে ছয়ফুট এবং ওজন দুই হাজার ৯৪ কেজি অর্থাৎ ৫২ মন।
রাজাবাবুর মালিক খাইরুল ইসলাম খান্নু জানান, দুই বছর আগে সাভারের কৃষক কুদ্দুস মুন্সীর কাছ থেকে তিনি ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে কিনেছিলেন ১৮ মণ ওজনের ফ্রিজিয়ান জাতের গরুটি।
সাটুরিয়া উপজেলার দিঘুলীয়া ইউনিয়নের দেলুয়া গ্রামে খাইরুল ইসলাম খান্নুর স্ত্রী পরিষ্কার বেগম এবং মেয়ে ইতি বেগমের অতি আদর যত্নে বড় হয়েছেন রাজাবাবু নামের গরুটিকে।
রাজাবাবু নামের এই দৈত্যাকৃতির ষাঁড়ের জন্য প্রতিদিনের বাজেট ছিল প্রায় ২ হাজার টাকা। খাবারের তালিকায় ছিল ভেজানো ছোলা, কলা, মাল্টা, কমলালেবু, চিড়া, বেলের শরবত সহ আরও অনেক নামীদামী খাবার।
রাজাবাবুর স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য রাখা হয়েছিল সার্বক্ষণিক একজন চিকিৎসক এবং নিরাপত্তার স্বার্থে রাতে বাড়ির চারপাশে পুলিশ টহলের ব্যবস্থাও করা হয়েছিল।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচটি/জেডএ
মন্তব্য করুন
ডলার সংকট রপ্তানি আয় প্রবাসী আয়
মন্তব্য করুন
ব্যাংক একীভূত বাংলাদেশ ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস স্বর্ণ
মন্তব্য করুন
ব্যাংক একীভূত ন্যাশনাল ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক ইউসিবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে। ডলার সংকটের কারণে অনেকগুলো বিষয় সংকট আসছে। ডলার যে বাড়বে সে দিকেও কোন আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপরে এ কারণ ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে। চাপ বাড়ছে আমদানি ব্যয় মেটানোর। আর অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রা আসার পথগুলোতেও এখন স্বস্তির খবর দেখা যাচ্ছে না।
ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সবল ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূতকরণ প্রক্রিয়ার শুরুতেই বড় ধাক্কার আশঙ্কা করা হচ্ছে। একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় যে পাঁচটি ব্যাংকের নাম কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে এর মধ্যে দুটি ব্যাংক আপত্তি জানিয়েছে। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকের একীভূত হওয়া সিদ্ধান্ত হলেও একীভূত হতে নারাজ ন্যাশনাল ব্যাংক। এর পরিবর্তে খেলাপি ঋণ ও সাধারণ ঋণ আদায় জোরদারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের অবস্থার উন্নতি করতে চায় ব্যাংকটি। গতকাল শনিবার ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।