নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৩৫ পিএম, ১৯ নভেম্বর, ২০১৮
চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সেবা খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। গতকাল রোববার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এর হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ইপিবি’র তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসেসেবা খাতে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৯০ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে এই খাতে মোট রপ্তানির পরিমাণ ১৪০ কোটি ৯৪ লাখ ৭০ হাজার ডলার। অর্থাৎ আগের অর্থবছরের তুলনায় প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫৫ দশমিক ৫২ শতাংশ।
মোট তিনটি ভাগে সেবা খাতে রপ্তানির তথ্য সংকলন করে ইপিবি। এ তিনটি ভাগের মধ্যে রয়েছে- গুডস প্রকিউরড ইন পোর্টস বাই ক্যারিয়ারস, গুডস সোল্ড আন্ডার মার্চেন্টিং ও সার্ভিসেস। এর মধ্যে গুডস প্রকিউরড ইন পোর্টস বাই ক্যারিয়ারস ক্যাটাগরিতে আগের অর্থবছরের প্রথম তিন মাসের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ১০৭ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ। আর গুডস সোল্ড আন্ডার মার্চেন্টিং ও সার্ভিসেস ক্যাটাগরিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে যথাক্রমে ৪২ দশমিক ৮৬ শতাংশ ও ১২৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ। উল্লেখ্য, ইপিবি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করে থাকে।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি/জেডএ
মন্তব্য করুন
ডলার সংকট রপ্তানি আয় প্রবাসী আয়
মন্তব্য করুন
ব্যাংক একীভূত বাংলাদেশ ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস স্বর্ণ
মন্তব্য করুন
ব্যাংক একীভূত ন্যাশনাল ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক ইউসিবি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে। ডলার সংকটের কারণে অনেকগুলো বিষয় সংকট আসছে। ডলার যে বাড়বে সে দিকেও কোন আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপরে এ কারণ ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়ছে। চাপ বাড়ছে আমদানি ব্যয় মেটানোর। আর অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রা আসার পথগুলোতেও এখন স্বস্তির খবর দেখা যাচ্ছে না।
ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সবল ব্যাংকের সঙ্গে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূতকরণ প্রক্রিয়ার শুরুতেই বড় ধাক্কার আশঙ্কা করা হচ্ছে। একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় যে পাঁচটি ব্যাংকের নাম কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে এর মধ্যে দুটি ব্যাংক আপত্তি জানিয়েছে। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকের একীভূত হওয়া সিদ্ধান্ত হলেও একীভূত হতে নারাজ ন্যাশনাল ব্যাংক। এর পরিবর্তে খেলাপি ঋণ ও সাধারণ ঋণ আদায় জোরদারসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের অবস্থার উন্নতি করতে চায় ব্যাংকটি। গতকাল শনিবার ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।