বেটিং এর সাথে জড়িত প্রতিষ্ঠান বেটউইনার নিউজের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করতে রাজি হয়েছেন সাকিব আল হাসান। বৃহস্পতিবার মৌখিকভাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে বিষয়টি জানান তিনি। তবে তাকে লিখিত আকারে জানাতে বলা হয়েছিলো বিসিবির পক্ষ থেকে।
চিঠিতে সাকিব বেটউইনার নিউজের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা তো জানিয়েছেনই, এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া পোস্টও সরিয়ে ফেলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সঙ্গে বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রতি তাঁর আনুগত্যের কথা জানিয়ে জাতীয় দলের হয়ে নিজেকে উজাড় করে দেবেন বলেও কথা দিয়েছেন।
বেটিং সংস্থা বেটউইনারের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বেট উইনার নিউজ। বেটিং সংক্রান্ত যে কোনো কিছুতেই বিসিবির কড়া নিষেধাজ্ঞা। এমনকি দেশের আইনেও তা নিষিদ্ধ। কিন্তু কোনো কিছুর তোয়াক্কা না করে সাকিব এই বেটিং কোম্পানির অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। বিসিবি এ সপ্তাহে চিঠি দিয়ে তাকে সেই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিল করার কথা বলেছিল। কিন্তু সাকিব নিজের সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন। বোর্ডও হার্ডলাইনে চলে যায়। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, বেট উইনার নিউজের সঙ্গে চুক্তি বাতিল না হলে দেশের ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হয়ে যাবেন।
ক্রীড়াভিত্তিক
সংবাদ মাধ্যম ‘বেটউইনার’ নিউজ ডটকম এর শুভেচ্ছা দূত হিসেবে যুক্ত হয়েছেন সাকিব। কোনো
ক্রীড়াভিত্তিক ওয়েবসাইটের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করা সমস্যার কিছু নয়। তবে
বিপত্তি হচ্ছে, এটি বেটউইনার ডট কমের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। যা অনলাইনে জুয়া খেলার একটি
মাধ্যম।
অথচ আসন্ন বাংলাদেশ
প্রিমিয়ার লিগ উপলক্ষে ফ্রাঞ্চাইজি চেয়ে যে বিজ্ঞাপন দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড,
সেখানেও স্পষ্ট বলা আছে, বেটিং বা জুয়া সংক্রান্ত বা এর সঙ্গে সম্পৃক্ত কোনো প্রতিষ্ঠান
ফ্রাঞ্চাইজির মালিকানা পাবে না। কিন্তু বোর্ডের চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড় হয়েও সাকিব এমন
একটি প্রতিষ্ঠানে সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি করেছেন। এজন্য এই অলরাউন্ডারকে নোটিশ পাঠায়
বিসিবি।
বোর্ড চেয়েছে নিজেদের ভাবমূর্তি রক্ষা করতে এবং সাকিব যে ‘ভুল’ পথে পা বাড়িয়েছেন, সেখান থেকে তাকে ফিরিয়ে আনতে। এজন্য তার সঙ্গে আলোচনা হয় কয়েকদফা। তবে আশানুরূপ কোনো ফল না পেয়ে আজ বৃহস্পতিবার কঠোর সিদ্ধান্তের পথে হাঁটে বোর্ড।
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে চরম হতাশা। কারণ দুঃসময় যেন কোন মতেই পিছু ছাড়ছে না তাদের। যতদিন যাচ্ছে, মাঠের পারফরম্যান্সে ততোই ম্লান হচ্ছে তারা। যার প্রমাণ মিলেছে গতকালের ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচে।
প্রথম পর্বের হারের প্রতিশোধ নিতে মাঠে নামা দলটি পেয়েছে উল্টো ৪-০ ব্যবধানের হারের তিক্ততা। ম্যাজিকের বদলে মাঠে ম্যানইউ ছিল ভীষণ সাদামাটা। প্রতিপক্ষের বিবর্ণতার সুযোগে বিশাল জয় তুলে নেয় ক্রিস্টাল।
ম্যাচের ১২ মিনিটেই এগিয়ে যায় দলটি। বক্সের মাঝামাঝি থেকে বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে নেন ওলিসে। গোল পরিশোধে মরিয়া হয়ে ওঠে ম্যানইউ। তবে ৪০তম মিনিটে আবারও গোল হজম করে টেন হাগের শিষ্যরা। মাতেতার গোলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় প্যালেস।
৫৮ মিনিটে ইংলিশ ডিফেন্ডার টাইরিক মিচেল ব্যবধান আরও বাড়ালে ফিঁকে হয়ে যায় সফরকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর আশা। আর আট মিনিট পর দারুণ নৈপুণ্যে নিজের দ্বিতীয় গোলে জয় নিশ্চিতই করে ফেলেন ওলিসে। ডান দিক থেকে বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ম্যানইউর কফিনে ঠুকেন শেষ পেরেক।
বিব্রতকর এই হারে উয়েফা কনফারেন্স লিগের টিকিট পাওয়ার লড়াইয়েও পিছিয়ে পড়ল দলটি। এবারের লিগে ইউনাইটেডের এটা ১৩ তম হার। ৩৫ ম্যাচে ৫৪ পয়েন্ট নিয়ে আট নম্বরে আছে ম্যানইউ। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে সপ্তম স্থানে চেলসি।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফএ কাপ ফুটবল
মন্তব্য করুন
টি-২০
বিশ্বকাপের গত ৮ আসরের তিনটিতেই ফাইনাল খেলেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে ২০০৯ সালে চ্যাম্পিয়ন
হয় দলটি। সর্বশেষ টি-২০ বিশ্বকাপেও শিরোপার খুব কাছাকাছি থেকে খালি হাতে ফিরতে হয় দলটিকে।
তবে এবার নিজেদের ঝুলিতে বিশ্বকাপ ট্রফি তুলতে মরিয়া পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।
আগামী
জুন থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টি-২০ বিশ্বকাপ এর নবম আসর। ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের জন্য দল
ঘোষণাও করেছে দলটি। এই আসরের আগে পাকিস্তান দলের জন্য বড়সড় পুরস্কার ঘোষণা করেছে পিসিবি
প্রধান মুহসীন নাকভি।
তিনি
বলেছেন, পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে এক লাখ ডলার পুরস্কার দেবেন। যা পাকিস্তানের মূল্যমানে ২ কোটি ৭৮ লাখ রুপি।
বাবর আজম টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট পিসিবি
মন্তব্য করুন
যে দলটি আসন্ন টে-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি, সেই দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, সেই কোয়ালিফাই না করা দলের সাথে ঘরের মাঠে জিততেই টাইগারদের ঝরছে ঘাম। আর এতে করে বোঝার বাকি থাকছে না যে কেমন হতে পারে টাইগারদের এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ।
যে দলটা বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি তাদের বিপক্ষে ঘাম ঝরানো মানে তো বিশ্বকাপের আগে অশনি সংকেত এটা গত রোববারের ম্যাচ দেখে বোঝাই যাচ্ছে। আর এই জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে হয়তো শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপের আসল প্রস্তুতি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে দুই ম্যাচ ইতোমধ্যেই মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে প্রথম ম্যাচে সফরকারীদের হেসেখেলেই হারিয়েছিল টাইগাররা। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে এসে জয় তুলে নিতে রীতিমতো ঘাম ছুটেছে টাইগারদের। আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের এমন পারফরম্যান্স দেখে হতাশ হয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। যার ফলস্বরূপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে কঠোর সমালোচনা।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম দুই ম্যাচের দুটিতেই হানা দিয়েছে বৃষ্টি। তবে এই দুই ম্যাচে চমক বলতে কিছু ছিল না টাইগারদের পারফরম্যান্সে। সম্প্রতি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকা লিটন প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে কিছু রান পেয়েছেন। তবুও যেন বেরোতে পারেননি সমালোচনা থেকে। কারণ স্ট্রাইক রেটের দিক থেকে পিছিয়ে ছিলেন বেশ। সেই সাথে দলের সেরা ব্যাটার আর অধিনায়ক যেভাবে ব্যাটিং করছেন এই সিরিজে তাতে বিশ্বকাপের আগে দুশ্চিন্তাতা আরও কয়েকগুণ বাড়াচ্ছে বিশ্বকাপের পূর্বে।
রোববার টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় টাইগার অধিনায়ক শান্ত। এতে করে আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের লক্ষ্য দেয় জিম্বাবুয়ে। সহজ এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাট চালাতে থাকলেও ধুঁকতে থাকেন টাইগাররা। আগের ম্যাচে রান না পাওয়া লিটন কুমার দাসও রান পান। তাকে সঙ্গ দেন তানজিদ তামিম। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৪১ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ।
তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তামিম। ১৯ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর লিটনকে সঙ্গ দেন শান্ত। ইনিংস লম্বা করতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৫ বলে ১৬ রান করে শান্ত আউট হলে, ২৫ বলে ২৩ রান করে তাকে সঙ্গ দেন লিটন।
তৃতীয় দফায় বৃষ্টির বাঁধা দিলে, ১০ মিনিট পর খেলা শুরু হয়। এরপর টাইগার শিবিরের হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয় এবং জাকের আলী। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ১২ বলে ১৩ রান করে এনগারাভার বলে বোল্ট আউট হন তিনি।
এরপর মাহমুদুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নেন হৃদয়। শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহ ১৬ বলে ২৬ রান এবং হৃদয়ের ২৫ বলে ৩৭ রানের ইনিংসে ভর করে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে এদিন বাংলাদেশ জয় পেলেও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন পারফরম্যান্সে হতাশা প্রকাশ করেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা বলছেন, ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন পরিস্থিতি হলে বিশ্বকাপের মঞ্চে কোন প্রত্যাশা রাখাটাই যেন বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে।
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
যে দলটি আসন্ন টে-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি, সেই দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, সেই কোয়ালিফাই না করা দলের সাথে ঘরের মাঠে জিততেই টাইগারদের ঝরছে ঘাম। আর এতে করে বোঝার বাকি থাকছে না যে কেমন হতে পারে টাইগারদের এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ। যে দলটা বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি তাদের বিপক্ষে ঘাম ঝরানো মানে তো বিশ্বকাপের আগে অশনি সংকেত এটা গত রোববারের ম্যাচ দেখে বোঝাই যাচ্ছে। আর এই জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে হয়তো শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপের আসল প্রস্তুতি।