বিপিএলে আজ দিনের প্রথম ম্যাচে সিলেট স্ট্রাইকার্সকে ১১৪ রানের টার্গেট দিয়েছে খুলনা টাইগার্স। মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিপিএল গ্রুপ পর্বের ম্যাচে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় খুলনা টাইগার্সের অধিনায়ক শাই হোপ। বিপিএল চলতি আসর থেকে ছিটকে যাওয়ায় আজ সিলেটের বিপক্ষে ম্যাচটি কেবল আনুষ্ঠানিকতা। নিয়ম রক্ষার এমন ম্যাচে আজ একাদশে ছিলেন না দলটির নিয়মিত ওপেনার তামিম ইকবাল। তাই ব্যাট হাতে ইংনিস সূচনা করেন মুনিম শাহরিয়ারও আইরিশ তারকা আন্ড্রে বালবার্নি।
তামিমের পরিবর্তে একাদশে সুযোগ পাওয়া মুনিম শাহরিয়ার দলকে বিপদে ফেলেন দ্বিতীয় ওভারেই। ইমাদ ওয়াসিমের প্রথম আর ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই এলবির ফাঁদে পড়ে ফিরে যান প্যাবিলিয়নে। ৬ বলে ৩ রান করে দলীয় আট রানে আউট হোন মুনিম। ওয়ানডাউনে নামা খুলনার অধিনায়ক শাই হোপ ইনিংসের পঞ্চম ওভারের ছক্কা হাঁকিয়ে বড় ইনিংসের আবাস দিলেও পরের বলেই উইকেটেররক্ষক মুশফিকের হাতে তালুবন্দি হন হোপ। আরেক
ওপেনার আন্ড্রে বালবার্নি ও টিকতে পারেননি
ক্রিজে। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে ১৩ বলে ১২
রান করে আউট হন আন্ড্রে। ফলে
৩ উইকেট হারিয়ে ৬ ওভার শেষে
খুলনার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩১ রানে।
এরপর কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন শুরু ম্যাচগুলোতে খুলনাকে নেতৃত্ব দেওয়া ইয়াসির রাব্বি। দলীয় ৩৫ রানে ইমাদ ওয়াসিমের ওভারে কাটা পড়েন রাব্বি। এরপর আলোচিত ক্রিকেটার সাব্বির রহমান আজ একাদশে থেকেও দলের প্রয়োজনে জ্বলে উঠতে পারেননি। দলীয় ৫১ রানে মোহাম্মদ আমিরের শিকার হন সাব্বির। ১২ ওভারের মধ্যে ৫ উইকেট হারিয়ে দল যখন শত রানের নিচে আউট হওয়ার শঙ্কায় তখন একাই লড়াই করেন মাহমুদুল হাসান জয়। নাহিদুল ইসলাম কে সঙ্গে নিয়ে ৭ম উইকেট জুটিতে করেন গুরুত্বপূর্ণ ৩৬ রানের পার্টনারশিপ। মাহমুদুল হাসান জয় ব্যক্তিগত ৪১ রানে আউট হলে আর বেশিদূর এগোতি পারেনি খুলনার রান। একশো স্ট্রাইকারেটে ৩ চার আর দুই ছয়ে ৪১ রান করেন জয়। যা দলের হয়ে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান। জয় আউট হওয়ার পরে আর মাত্র দুই রান যোগ করেই ফিরে যান নাহিদুলও।ফলে ৮ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান সংগ্রহ করে খুলনা।
সিলেটের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট শিকার করেন তানজিব হাসান সাকিব। চার ওভারে ২২ রান দিয়ে তিন উইকেট নেন ডানহাতি এই পেসার। এছাড়াও ইমাদ ওয়াসিম ও রুবেল হোসেন নেন দুইটি করে উইকেট।
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে চরম হতাশা। কারণ দুঃসময় যেন কোন মতেই পিছু ছাড়ছে না তাদের। যতদিন যাচ্ছে, মাঠের পারফরম্যান্সে ততোই ম্লান হচ্ছে তারা। যার প্রমাণ মিলেছে গতকালের ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচে।
প্রথম পর্বের হারের প্রতিশোধ নিতে মাঠে নামা দলটি পেয়েছে উল্টো ৪-০ ব্যবধানের হারের তিক্ততা। ম্যাজিকের বদলে মাঠে ম্যানইউ ছিল ভীষণ সাদামাটা। প্রতিপক্ষের বিবর্ণতার সুযোগে বিশাল জয় তুলে নেয় ক্রিস্টাল।
ম্যাচের ১২ মিনিটেই এগিয়ে যায় দলটি। বক্সের মাঝামাঝি থেকে বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে নেন ওলিসে। গোল পরিশোধে মরিয়া হয়ে ওঠে ম্যানইউ। তবে ৪০তম মিনিটে আবারও গোল হজম করে টেন হাগের শিষ্যরা। মাতেতার গোলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় প্যালেস।
৫৮ মিনিটে ইংলিশ ডিফেন্ডার টাইরিক মিচেল ব্যবধান আরও বাড়ালে ফিঁকে হয়ে যায় সফরকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর আশা। আর আট মিনিট পর দারুণ নৈপুণ্যে নিজের দ্বিতীয় গোলে জয় নিশ্চিতই করে ফেলেন ওলিসে। ডান দিক থেকে বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ম্যানইউর কফিনে ঠুকেন শেষ পেরেক।
বিব্রতকর এই হারে উয়েফা কনফারেন্স লিগের টিকিট পাওয়ার লড়াইয়েও পিছিয়ে পড়ল দলটি। এবারের লিগে ইউনাইটেডের এটা ১৩ তম হার। ৩৫ ম্যাচে ৫৪ পয়েন্ট নিয়ে আট নম্বরে আছে ম্যানইউ। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে সপ্তম স্থানে চেলসি।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফএ কাপ ফুটবল
মন্তব্য করুন
টি-২০
বিশ্বকাপের গত ৮ আসরের তিনটিতেই ফাইনাল খেলেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে ২০০৯ সালে চ্যাম্পিয়ন
হয় দলটি। সর্বশেষ টি-২০ বিশ্বকাপেও শিরোপার খুব কাছাকাছি থেকে খালি হাতে ফিরতে হয় দলটিকে।
তবে এবার নিজেদের ঝুলিতে বিশ্বকাপ ট্রফি তুলতে মরিয়া পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।
আগামী
জুন থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টি-২০ বিশ্বকাপ এর নবম আসর। ইতোমধ্যেই বিশ্বকাপের জন্য দল
ঘোষণাও করেছে দলটি। এই আসরের আগে পাকিস্তান দলের জন্য বড়সড় পুরস্কার ঘোষণা করেছে পিসিবি
প্রধান মুহসীন নাকভি।
তিনি
বলেছেন, পাকিস্তান চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে এক লাখ ডলার পুরস্কার দেবেন। যা পাকিস্তানের মূল্যমানে ২ কোটি ৭৮ লাখ রুপি।
বাবর আজম টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট পিসিবি
মন্তব্য করুন
যে দলটি আসন্ন টে-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি, সেই দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, সেই কোয়ালিফাই না করা দলের সাথে ঘরের মাঠে জিততেই টাইগারদের ঝরছে ঘাম। আর এতে করে বোঝার বাকি থাকছে না যে কেমন হতে পারে টাইগারদের এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ।
যে দলটা বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি তাদের বিপক্ষে ঘাম ঝরানো মানে তো বিশ্বকাপের আগে অশনি সংকেত এটা গত রোববারের ম্যাচ দেখে বোঝাই যাচ্ছে। আর এই জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে হয়তো শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপের আসল প্রস্তুতি।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে দুই ম্যাচ ইতোমধ্যেই মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে প্রথম ম্যাচে সফরকারীদের হেসেখেলেই হারিয়েছিল টাইগাররা। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে এসে জয় তুলে নিতে রীতিমতো ঘাম ছুটেছে টাইগারদের। আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের এমন পারফরম্যান্স দেখে হতাশ হয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। যার ফলস্বরূপ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে কঠোর সমালোচনা।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম দুই ম্যাচের দুটিতেই হানা দিয়েছে বৃষ্টি। তবে এই দুই ম্যাচে চমক বলতে কিছু ছিল না টাইগারদের পারফরম্যান্সে। সম্প্রতি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকা লিটন প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে কিছু রান পেয়েছেন। তবুও যেন বেরোতে পারেননি সমালোচনা থেকে। কারণ স্ট্রাইক রেটের দিক থেকে পিছিয়ে ছিলেন বেশ। সেই সাথে দলের সেরা ব্যাটার আর অধিনায়ক যেভাবে ব্যাটিং করছেন এই সিরিজে তাতে বিশ্বকাপের আগে দুশ্চিন্তাতা আরও কয়েকগুণ বাড়াচ্ছে বিশ্বকাপের পূর্বে।
রোববার টসে জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় টাইগার অধিনায়ক শান্ত। এতে করে আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের লক্ষ্য দেয় জিম্বাবুয়ে। সহজ এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাট চালাতে থাকলেও ধুঁকতে থাকেন টাইগাররা। আগের ম্যাচে রান না পাওয়া লিটন কুমার দাসও রান পান। তাকে সঙ্গ দেন তানজিদ তামিম। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৪১ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ।
তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তামিম। ১৯ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর লিটনকে সঙ্গ দেন শান্ত। ইনিংস লম্বা করতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৫ বলে ১৬ রান করে শান্ত আউট হলে, ২৫ বলে ২৩ রান করে তাকে সঙ্গ দেন লিটন।
তৃতীয় দফায় বৃষ্টির বাঁধা দিলে, ১০ মিনিট পর খেলা শুরু হয়। এরপর টাইগার শিবিরের হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয় এবং জাকের আলী। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ১২ বলে ১৩ রান করে এনগারাভার বলে বোল্ট আউট হন তিনি।
এরপর মাহমুদুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নেন হৃদয়। শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহ ১৬ বলে ২৬ রান এবং হৃদয়ের ২৫ বলে ৩৭ রানের ইনিংসে ভর করে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে এদিন বাংলাদেশ জয় পেলেও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন পারফরম্যান্সে হতাশা প্রকাশ করেছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা বলছেন, ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন পরিস্থিতি হলে বিশ্বকাপের মঞ্চে কোন প্রত্যাশা রাখাটাই যেন বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে।
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
যে দলটি আসন্ন টে-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি, সেই দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি হিসেবে সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। শুধু তাই নয়, সেই কোয়ালিফাই না করা দলের সাথে ঘরের মাঠে জিততেই টাইগারদের ঝরছে ঘাম। আর এতে করে বোঝার বাকি থাকছে না যে কেমন হতে পারে টাইগারদের এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ। যে দলটা বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করতে পারেনি তাদের বিপক্ষে ঘাম ঝরানো মানে তো বিশ্বকাপের আগে অশনি সংকেত এটা গত রোববারের ম্যাচ দেখে বোঝাই যাচ্ছে। আর এই জিম্বাবুয়ে সিরিজ দিয়ে হয়তো শুরু হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপের আসল প্রস্তুতি।