ইনসাইড গ্রাউন্ড

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের প্রত্যয়ে প্রস্তুত টাইগাররা

প্রকাশ: ০৮:০০ এএম, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে এখনো জেতা হয়নি মেজর কোন ট্রফি। আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপ কিংবা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কোন আসরের সেমিফাইনাল পর্যন্তই যেতে পারেনি টাইগাররা। এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইয়ে একাধিকবার ফাইনাল খেললেও শিরোপা ছোঁয়া হয়নি লাল সবুজ প্রতিনিধিদের। ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটে টাইগাররা খেললেও শুধুমাত্র সফল ওয়ানডে ফরম্যাটে। আর এ জন্যেই মেজর কোন ট্রফি না জিতেও বাংলাদেশ বিশ্বক্রিকেটে এক কঠিন প্রতিপক্ষ। সবশেষ এক দশকের পরিসংখ্যান অন্তত তাই বলে। ক্রিকেট বিশ্বের পরাশক্তির প্রায় সব দেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়ের রেকর্ড রয়েছে টাইগারদের। তবে  ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এখনো সিরিজ জয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। এবার হয়ত সে স্বপ্ন ও বাস্তবে ধরা দিতে যাচ্ছে। আসন্ন ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজ হারিয়ে প্রথমবারের মতো সিরিজ জয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে চাইবে টাইগাররা।

দ্বিতীয় দফায় নতুন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট ইংল্যান্ড সফর দিয়েই। আবার চলতি বছরের শেষে শুরু হবে ওয়ানডে বিশ্বকাপ। তাই বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ঘিরে ইংল্যান্ড সিরিজটি বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে বিশ্বকাপের প্রস্তুতির শুরুটা করবে ইংল্যান্ডও। বিশ্বকাপ প্রস্তুতি ঘিরে এশিয়ার মাটিতে ইংলিশদের এটাই প্রথম সফর। সব মিলিয়ে দুই দলের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে আসন্ন ওয়ানডে সিরিজটি।

বাংলাদেশ ঘরের মাঠে ২০১৫ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত খেলেছে ১৩টি ওয়ানডে সিরিজ। এরমধ্যে জয় পেয়েছে ১২টিতেই। হারিয়েছে ভারত-পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো ক্রিকেট পরাশক্তির দেশগুলোকে। যে একটি সিরিজ বাংলাদেশ হেরেছে সেটি ইংলিশদের বিপক্ষেই ২০১৬ সালে। তাই ইংল্যান্ড যে টাইগার ডেরায়ও কঠিন প্রতিপক্ষ সেটা স্বীকার করতে হবে সাকিব-মুশফিকদের। এছাড়াও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পরিসংখ্যান খুব একটা টাইগারদের পক্ষে নেই। ২০০০ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২১টি ম্যাচে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। ইংলিশদের ১৭ জয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় পেয়েছে মাত্র চারটি ওয়ানডেতে। ২০০০ সালে প্রথম ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচে খেলে বাংলাদেশ। সে ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়েছিলে থ্রি লায়ন্সরা। ক্রিকেট বিশ্বের এই দেশটিকে হারাতে বাংলাদেশ সময় নিয়েছে ১০ বছর। ২০১০ সালে ব্রিস্টলে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ইংলিশদের ৫ রানে পরাজিত করেছিলো লাল-সবুজ প্রতিনিধিরা। বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে সে ম্যাচ দিয়ে প্রথম জয়ের সূচনা করে সাকিব-তামিমরা। এরপর ২০১১ সালে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে আইসিসি বিশ্বকাপে ইংলিশদের বিপক্ষে দ্বিতীয় জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। এর চার বছর পর অ্যাডিলেডে তৃতীয় এবং ২০১৬ সালে আবারও চট্টগ্রামে চতুর্থ জয়ের মুখ দেখে বাংলাদেশ।

ইংলিশদের বিপক্ষে চার জয়ের সাক্ষী বাংলার ক্রিকেটের পঞ্চপান্ডবরা। আসন্ন সিরিজে এর মধ্যে পান্ডবদের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা দলে না থাকলে আছেন বাকি চার পান্ডব। সাকিব আল হাসান, তামিন ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ইংলিশদের বিপক্ষে ব্যাক্তিগত অর্জনেও এগিয়ে এই চার পান্ডব। সব মিলিয়ে ইংলিশদের বিপক্ষে ১৪ ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছেন দেশ সেরা ওপেনার তামিম ইকবাল। ব্যাট হাতে ২ শতকের সাথে তামিমে সংগ্রহ ৪৮৮ রান। সর্বোচ্চ ১২৮ রানের ইনিংসও আছে বাঁহাতি এই ব্যাটারের। দেশ সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান তামিমের সমান ১৪ ম্যাচ খেলে ইংলিশদের বিপক্ষে ব্যাট হাতে করেছেন ৩৯৯ রান। ২টি অর্ধশতক ও একটি শতকের সাহায্যে এ রান করেছেন বিশ্বসেরা এই অল রাউন্ডার। জাতীয় দলের নির্ভরযোগ্য আরেক ব্যাটার মুশফিকুর রহিম ইংলিশদের বিপক্ষে মাঠে নেমেছেন ১২ ম্যাচ। চারটি অর্ধশতকের সাহায্যে ৪৮৫ রান করেছেন মুশি। মুশফিক থেকেও এক ম্যাচ বেশি খেলা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের  ব্যাট থেকে এসেছে ৩৯৪ রান। ইউরোপের পরাশক্তির দেশের বিপক্ষে একটি শতক ও একটি অর্ধশতক রয়েছে অভিজ্ঞ এই ব্যাটারের। জস ব্যাটলারদের দেশের বিপক্ষে সিরিজ   জয় করতে জ্বলে উঠতে হবে এই চার সিনিয়রকেই।

ঘরের মাঠে সিনিয়রদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াইয়ে সামিল হবে তরুণরাও। সাম্প্রতিক সময়ে লিটন কুমার দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজের পারফরম্যান্স বলে দেয় তরুণ অভিজ্ঞ মিশলে ইংলিশবধে মিরপুরের ২২ গজে ঝড় তুলতে যাচ্ছে টাইগাররা। তবে ওয়ানডে ইতিহাসে ৭৭৫ ম্যাচ খেলা ইংল্যান্ডকে হারানো যে কষ্টের সেটাও মেনে নিতে হবে তাসকিন-মিরাজদের। কারণ ৭৭৫ ওয়ানডে ম্যাচের মধ্যে ইংলিশদের জয় ৩৮৯টি ম্যাচেই। জয়ের হার শতকরা ৫২.৮১ শতাংশ। এমন পরিসংখ্যান বলে দেয় থ্রি লায়ন্সদের হারাতে হলে শতভাগ উজাড় করে দিতে হবে টাইগারদের। যদিও হোম কন্ডিশন থাকায় মঈন আলীদের চেয়েও বেশ এগিয়ে থাকবে সাকিব-তামিমরা। সমর্থকদের ও প্রত্যাশা থাকবে প্রথমবারের মতো বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে সিরিজ যেনো ঘরেই রাখে বাংলাদেশ।


বাংলাদেশ   ইংল্যান্ড   ওয়ানডে সিরিজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

দ্বিতীয় ম্যাচে বৃষ্টির হানা, তবুও ভারতের কাছে হারল বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৮:৫৮ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলতে নেমে সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার কাছে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ নারী দল। বিশ্বকাপের পূর্বে বর্তমানে টাইগ্রেসরা খেলছে ভারতের সাথে। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম ম্যাচে হেরেছে বাংলাদেশ। আজ (মঙ্গলবার) দ্বিতীয় ম্যাচে খেলতে নেমেছিল টাইগ্রেসরা। সেখানেও জয়ের মুখ দেখতে পায়নি জ্যোতির দল।

এদিন ম্যাচে টাইগ্রেসদের ইনিংস থেকেই বৃষ্টি হানা দিয়েছে কয়েকবার। তবে বৃষ্টির মাঝেও ইনিংস সম্পন্ন করে বাংলাদেশ। তবে এদিন কোন ব্যাটাররাই যেন ক্রিজে থিতু হতে পারেননি। আর ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে একাই লড়লেন মুরশিদা খাতুন।

সিলেটে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ১৯ রানে হেরেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ অলআউট হয় ১১৯ রানে। ৫.২ ওভারে ১ উইকেটে ৪৭ রান করা ভারত বৃষ্টি আইনে জিতে সিরিজে এগিয়ে গেছে ২-০ ব্যবধানে।

১৪ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর মুরশিদার ব্যাটে ভালো সংগ্রামের আশায় ছিল বাংলাদেশ। তবে ৪২ থেকে ৬৯ রানের মধ্যে চার উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় তারা। ষষ্ঠ উইকেটে রিতু মনিকে নিয়ে এরপর ৩২ রান যোগ করেন মুরশিদা।

তবে আরেকটি ব্যাটিং বিপর্যয়ে মাত্র ১২০ রানের আগেই শেষ হয় স্বাগতিকদের ইনিংস। বাংলাদেশ শেষ পাঁচ উইকেট হারায় মাত্র ১৯ রানে।

ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই শেফালি ভার্মাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে উল্লাসে মাতান মারুফা আক্তার। সেই শেষ। ৩০ বলে ৪৭ রানের জুটিতে বৃষ্টিতে খেলা থামার আগে ভারতকে এগিয়ে রাখেন স্মৃতি মান্ধানা ও দয়ালান হেমালথা। স্মৃতিকে একপ্রান্তে দর্শক বানিয়ে স্ট্রোকসের ফুলঝুরিতে হেমালথা মাত্র ২৪ বলে করেন ৪১, চার মারেন ৫টি আর ছক্কা ২টি৷


বাংলাদেশ   ভারত   নারী ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপের দল চূড়ান্ত, থাকছেন মাহমুদউল্লাহ-সাইফউদ্দিন

প্রকাশ: ০৮:৩২ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বজুড়ে ধুম পড়েছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। চলতি বছরের জুনেই মাঠে গড়াবে খেলা। বাকি শুধুমাত্র এক মাস। যার জন্য ইতোমধ্যেই আয়োজক দেশগুলো শুরু করেছে প্রস্তুতি। ব্যস্ত সময় পার করছে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোরর ক্রিকেট বোর্ডগুলোও। সেই তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও।

ক্রিকেটের এই বিশ্ব আসরকে সামনে রেখে ইতোমধ্যেই ভারত-ইংল্যান্ডসহ কয়েকটি দেশ দল ঘোষণা করে ফেলেছে। এছাড়াও বেশ কয়েকটি দেশ স্কোয়াড চূড়ান্ত করেছে। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়নি। তেমনই পরিস্থিতিতে রয়েছে বাংলাদেশও।

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অধীনস্থ গাজী আশরাফ হোসেনের নির্বাচক কমিটি ইতোমধ্যেই টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দল নির্বাচন করে ফেলেছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে আইসিসিতে পাঠানোর অপেক্ষা।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচক কমিটির বাছাই করা দলে থাকছেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও দীর্ঘ চোট কাটিয়ে জিম্বাবুয়ে সিরিজের দলে ফেরা অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

আইসিসির বেঁধে দেওয়া সময় অনুযায়ী আগামীকাল ১ মের মধ্যে ১৫ জনের দল পাঠাতে হবে আইসিসিতে। তবে এই দলে পরিবর্তন আনা যাবে ২৫ মে পর্যন্ত। আর সেই পরিবর্তন বোর্ডগুলো আনতে পারবে বিনা শর্তে। অর্থাৎ ১৫ জনের দলের কেউ চোটে পড়লে তো বটেই, পারফরম্যান্স বা অন্য কোনো কারণেও দলে পরিবর্তন আনা যাবে।

বিসিবির নির্বাচক কমিটি সে কারণেই দেড় বছর পর জাতীয় দলে ফেরা সাইফউদ্দিনকে দলে রাখার ঝুঁকিটা নিতে চাইছে। সর্বশেষ বিপিএলে ফরচুন বরিশালকে চ্যাম্পিয়ন করায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সাইফউদ্দিনকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে পর্যবেক্ষণ করা হবে। তাতে প্রত্যাশা অনুযায়ী পারফর্ম করতে পারলে ১৫ জনের দলের একজন হয়ে এই পেস বোলিং অলরাউন্ডারের বিশ্বকাপের বিমানে ওঠাটা প্রায় নিশ্চিতই বলা যায়।

পারফরম্যান্সের সঙ্গে অবশ্যই সাইফউদ্দিনের ফিটনেসেও চোখ থাকবে নির্বাচকদের। হোক টি–টোয়েন্টি ম্যাচ, এত দিন পর মাঠে ফেরা যেকোনো ক্রিকেটারেরই ফিটনেসে জড়তা থাকাটা অস্বাভাবিক নয়।

জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে মাহমুদউল্লাহ যে থাকবেন, সেটা অনেকটা অনুমেয়ই। বিপিএলে ভালো খেলেছেন, সেই ধারা ধরে রেখেছেন ৫০ ওভারের প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগেও। গত মাসে সিলেটে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি–টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও খেলেছেন ৩১ বলে ৫৪ রানের একটি ইনিংস। সব মিলিয়ে মাহমুদউল্লাহ বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে থাকা নিয়ে কোনো সংশয় নেই বলেই জানা গেছে।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৩ মে শুরু হতে যাওয়া পাঁচ ম্যাচের টি–টোয়েন্টি সিরিজের অনুশীলন ক্যাম্পের জন্য ১৭ জনের নাম ঘোষণা করেছিল বিসিবি। যুক্তরাষ্ট্রে ছিলেন বলে সাকিব আল হাসান সেই দলে ছিলেন না, আইপিএলে ছিলেন বলে মোস্তাফিজুর রহমানও না। জিম্বাবুয়ে সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচের জন্য ঘোষিত ১৫ সদস্যের দলে ওই ১৭ জনের মধ্যে নেই হাসান মাহমুদ ও সৌম্য সরকার।

যেহেতু ২৫ মের আগে প্রয়োজনে দলে পরিবর্তন আসতে পারে, আইসিসিতে পাঠানো ১৫ খেলোয়াড়ের তালিকা বিসিবি এখনই আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা নাও করতে পারে। যত দূর জানা গেছে, এ ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বোর্ড।

সূত্র জানিয়েছে, ২৫ মের আগে বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে যদি কোনো পরিবর্তন আনাও হয়, খুব জরুরি না হলে নির্বাচকেরা এই ১৯ জনের বাইরে তাকাবেন না। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি–টোয়েন্টির সিরিজের পারফরম্যান্স অবশ্যই ভূমিকা রাখবে তাতে। চোটের কারণে সৌম্য প্রথম তিন ম্যাচের দলে না থাকলেও নির্বাচকদের চোখ আছে তাঁর ওপরও। চোট কাটিয়ে খেলায় ফিরে ভালো কিছু দেখাতে পারলে তাঁরও জোর সম্ভাবনা থাকবে বিশ্বকাপের দলে থাকার।


বাংলাদেশ   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল ভারত

প্রকাশ: ০৫:০২ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করছে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো। যার মধ্যে থেকে ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও সাউথ আফ্রিকা। এবার সেই ধারাবাহিকতায় ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে ভারতও।

২০০৭ সালের শিরোপাজয়ীরা ভিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া এবং রিশাভ পান্তকে সঙ্গে নিয়েই বিশ্বমঞ্চে যাচ্ছে। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল স্কোয়াডে জায়গা হয়নি শুভমান গিল এবং রিঙ্কু সিংয়ের।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতের স্কোয়াড
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ইয়াশভি জায়সাওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্ত, সাঞ্জু স্যামসন, হার্দিক পান্ডিয়া, শিভাম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।

রিজার্ভ ক্রিকেটার- শুভমান গিল, রিংকু সিং, আভেষ খান, খলিল আহমেদ।


ভারত   টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ   বিরাট কোহলি   রোহিত শর্মা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-২০ বিশ্বকাপের জন্য শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকা দল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৪:৪৮ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে এইডেন মার্করামকে অধিনায়ক করে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিপিএল এ চ্যাম্পিয়ন ডেভিট মিলার রয়েছে এ দলে। তাছাড় প্রোটিয়াদের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে আছেন অনভিষিক্ত দুই ক্রিকেটারও।

বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত দলের ব্যাটিং ইউনিটে আছেন অভিজ্ঞ কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিকস, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার ত্রিস্টান স্টাবস।

পেস ইউনিটে নির্বাচকরা আস্থা রেখেছেন কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নরকিয়া, মার্কো জানসেন জেরাল্ড কোয়েৎজের ওপর।

স্পিন বিভাগের রয়েছেন, কেশব মহারাজ, তাবরাইজ শামসি ও জর্ন ফরটুইন। এছাড়াও বিশ্বকাপে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা দুই ক্রিকেটার হলো রায়ান রিকেলটন এবং ওটনিয়েল বার্টমান।

এছাড়াও নান্দ্রে বার্গারের সঙ্গে রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসেবে আছেন লুঙ্গি এনগিডি।

দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ স্কোয়াড:

এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), ওটনিয়েল বার্টমেন, জেরাল্ড কোয়েৎজে, কুইন্টন ডি কক, জর্ন ফরটুইন, রেজা হেনড্রিকস, মার্কো জানসেনহেনরিখ ক্লাসেন, কেশভ মহারাজ, ডেভিড মিলার, আনরিখ নরকিয়া, কাগিসো রাবাদা, রায়ান রিকেলটন, তাবরাইজ শামসি, ত্রিস্টান স্টাবস।

বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা আছে ডি গ্রুপে। যেখানে তাদের সঙ্গী শ্রীলংকা, নেদারল্যান্ডস, বাংলাদেশ নেপাল। ১০ জুন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকার।


টি-২০   বিশ্বকাপ   প্রোটিয়া   দক্ষিণ আফ্রিকা   দল ঘোষণা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জস বাটলারকে অধিনায়ক করে ইংল্যান্ডের টি-২০ বিশ্বকাপ দল ঘোষণা

প্রকাশ: ০৪:১৭ পিএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আর মাস খানেক পরেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। যার জন্য ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে অংশগ্রহণকারী দলগুলো। শুধু তাই নয় দল গঠনেও উঠেপড়ে লেগেছে তারা।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার জস বাটলারকে অধিনায়ক করে এবং জোফরা আর্চারকে ফিরিয়ে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ঘোষিত এ দলে চমক হিসেবে আছেন স্পিনিং অলরাউন্ডার টম হার্টলি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে আগামী জুনে অনুষ্ঠেয় আসছে আসরের জন্য মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ১৫ জনের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে ইসিবি। বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণার শেষ সময় ১ মে। তবে ২৫ মে পর্যন্ত দলে পরিবর্তন আনা যাবে কোনো কারণ দেখানো ছাড়াই।

২০২৩ সালের ১৪ মার্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে মিরপুরে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন আর্চার। চোটের কারণে মাঠে অনিয়মিত হয়ে পড়া এই পেসার সর্বশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলেছেন গত বছরের ৬ মে, আইপিএলে। তবে ডান হাতের কনুইয়ের ইঞ্জুরি সেরে ওঠায় বিশ্বকাপে খেলতে চলেছেন আর্চার। বিশ্বকাপে তাকে পাওয়ার জন্য ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড বেশ সতর্ক অবস্থানে ছিল।

এবারের আসরে গ্রুপ বি’তে খেলবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, নামিবিয়া, স্কটল্যান্ড ও ওমান। আগামী ৪ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসর শুরু করবে জস বাটলারের দল।

ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড: জস বাটলার (অধিনায়ক), ফিল সল্ট, উইল জ্যাকস, জনি বেয়ারস্টো, বেন ডাকেট, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মঈন আলী, স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান, টম হার্টলি, আদিল রশিদ, জফরা আর্চার, মার্ক উড, রিস টপলি।


জস বাটলার   ইংল্যান্ড   জোফরা আর্চার   টি-২০ বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন