আওয়ামী প্রতিষ্ঠা হয় জনগণের মৌলিক অধিকার, বাক-স্বাধীনতা, দল গঠনের স্বাধীনতা, নারী-পুরুষ বৈষম্য এবং সর্বোপরি জনগণের কল্যাণের জন্য এই দলটির আত্মপ্রকাশ ঘটে। এই দলটি শুরু থেকে বিভিন্ন গুণী নেতৃত্ব, মহান ব্যক্তিত্ব পেয়েছে- তার মধ্যে মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অন্যতম। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এই দলটির নেতৃত্বে ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তার পরবর্তী ছিলেন মওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ।
এর পর স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব পায় ১৯৬৬ সনে। ওই সময় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় গুণী লোক এই দলটির সভাপতি হয়েছেন। জাতির পিতার কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে এই দলটির নেতৃত্ব পায়। সেই থেকে দীর্ঘ ৪২ বছর এই দলটিকে যোগ্যতার সাথে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। তার দক্ষতার নেতৃত্বে এই দলটি এখন রাষ্ট্র ক্ষমতায় বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে।
এই দলটির শুরু থেকে যারা শ্রম ও মেধার যোগ্যতার ভিত্তিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন তার একটি তালিকা নিচে দেওয়া হলো: -
আওয়ামী লীগ ৭৪ বছর নেতৃত্ব সভাপতি সাধারণ সম্পাদক
মন্তব্য করুন
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ দলীয় কোন্দল
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন বিএনপি রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
যুক্তরাজ্য পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বিএনপি
মন্তব্য করুন
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কী স্বেচ্ছা নির্বাসনে গেলেন? গতকাল তিনি ওমরা পালন শেষে দেশে ফিরেছেন। দেশে ফেরার পরেও সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে তাঁর কোন উৎসাহ লক্ষ্য করা যায়নি। তিনি ছিলেন প্রচন্ড বিরক্ত এবং অনুৎসাহী। বারবার সাংবাদিকদের তিনি অনুরোধ করেছিলেন তাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য। এরপর তিনি বাড়িতে গিয়েছেন এবং সেখানে রীতিমতো নিজেকে গৃহবন্দি করে রেখেছেন। আজ সারাদিন দলের নেতাকর্মীরা তাঁর সঙ্গে কোন যোগাযোগ করতে পারেননি। এমনকি ফোন করা হলেও তিনি ঘুমিয়ে আছেন, বিশ্রামে আছেন কিংবা পরে ফোন করুন- এরকম বক্তব্য পাওয়া গেছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এই নীরবতা বিএনপির মধ্যে নতুন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।
একের পর এক ভুল কৌশল বিএনপির রাজনীতির অস্তিত্ব সংকটে ফেলেছে। এবার উপজেলা নির্বাচনেও বিএনপি যে কৌশল গ্রহণ করেছিল, প্রথম দফা ভোটগ্রহণের পর সেই কৌশল ভুল প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপির ভোট বর্জন যেমন সাধারণ মানুষ সাড়া দেয়নি ঠিক তেমনি ভাবে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থীরাও নির্বাচনে একেবারে সর্বস্বান্ত হয়ে যাননি। সাত জন বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর ফলে আগামী ধাপগুলোতে যারা বিএনপির পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন এবং যারা দল থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন তারা আবার নতুন করে উৎসাহ পাবেন এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য মরিয়া চেষ্টা চালাবেন। এর ফলে বিএনপির বহিষ্কার কৌশল ব্যর্থ হয়ে যাবে বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।