নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:৪১ পিএম, ৩০ অগাস্ট, ২০১৮
ড. কামাল হোসেন বিদেশ যাচ্ছেন। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে একটি সেমিনারে যোগ দেওয়া জন্য তিনি যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন বলে তাঁর আইনি প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে। সেখান থেকে তাঁর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার কথা। সেখানে জ্বালানি নিরাপত্তা বিষয়ক একটি প্যানেলে তাঁর যোগদানের কর্মসূচি রয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে পুরো সেপ্টেম্বর মাস জুড়েই ড. কামাল হোসেন দেশের বাইরে অবস্থান করবেন। অথচ মাত্র দুইদিন আগে, গত ২৮ আগস্ট যুক্তফ্রন্টের সঙ্গে ড. কামালের গণফোরাম ঐক্যের ঘোষণা দেয়। ড. কামাল হোসেনের বেইলী রোডের বাসায় ঐ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব ড. কামালের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, ‘আপনি ওয়াদা করেন, আগামী এক বছর আপনি বিদেশে যাবেন না। ভোটের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবেন।’ কিন্তু ঐ বৈঠকের রেশ কাটতে না কাটতেই তিনি বিদেশে পাড়ি দেওয়ার প্রস্তুতি শুরু করলেন। ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে দীর্ঘদিন রয়েছেন, তাঁরা বলেন ‘ড. কামাল হোসেন এরকমই কোনো সংকটেই তিনি দেশে থাকেন না। বিদেশে চলে যান। এজন্য তাঁকে বিশ্বাস করা যায় না।’ আওয়ামী লীগের একজন নেতা বলেছেন, ‘ড. কামাল কারও বন্ধু হলে তাঁর শত্রুর অভাব হয় না।’
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার তারেক জিয়া রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএনপি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদ সম্মেলন
মন্তব্য করুন
শেষ পর্যন্ত কিছুই হচ্ছে না আওয়ামী লীগের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের। উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অন্তত পাঁচবার সংবাদ সম্মেলন করে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছিল তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। দলের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণেরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছিল। একই সাথে বলা হয়েছিল যে, সারাদেশে যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রার্থী হয়েছেন তাদের তালিকা প্রণয়ণ করতে হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের কিছুই হচ্ছে না।