নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৮
জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত করতে চায়। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য ১০ সদস্যের একটি তালিকা বঙ্গভবনে পাঠানো রয়েছে। এই তালিকা প্রণয়ন করা হয় ড. কামাল হোসেনের বাসায়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট মূলত রাষ্ট্রপতির কাছে যাচ্ছে, রাষ্ট্রপতির ‘সাংবিধানিক ক্ষমতা’ প্রয়োগের আহ্বান জানাতে। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রচারণায় বাধা দেওয়ার ব্যাপারে যেন রাষ্ট্রপতি হস্তক্ষেপ করেন।
বিএনপির পক্ষ থেকে এই তালিকায় ড. এমাজউদ্দিন আহমেদের নাম প্রস্তাব করা হয়। বিএনপির নেতা নজরুল ইসলাম খান প্রস্তাব করেন, ‘এমাজউদ্দিন স্যার সংবিধান বিশেষজ্ঞ, তাকে নিলে ভালোই হয়।’ ড. এমাজউদ্দিনের নাম শুনে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন ড. কামাল হোসেন। বলেন, ‘সে কী জানে সংবিধানের? কয়েকটা বাংলা বই লিখলেই সংবিধান বিশেষজ্ঞ হওয়া যায়?’ পরিস্থিতি সামলাতে এগিয়ে আসেন আ.স.ম. আবদুর রব। তিনি বলেন, ‘বিষয়টা যেহেতু রাজনীতিবিদদের তাই রাজনীতিবীদদেরই দলে থাকা উচিৎ। ১০ সদস্যের তালিকায় আর এমাজউদ্দিনের নাম অন্তর্ভূক্ত হয়নি।
উল্লেখ্য, ড. এমাজউদ্দিন আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানী। বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবীদের তিনিই নেতা।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
রাষ্ট্রপতি খালেদা জিয়া শামীম ইস্কান্দার তারেক জিয়া রাজনীতির খবর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএনপি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচন আওয়ামী লীগ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদ সম্মেলন
মন্তব্য করুন
শেষ পর্যন্ত কিছুই হচ্ছে না আওয়ামী লীগের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের। উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অন্তত পাঁচবার সংবাদ সম্মেলন করে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছিল তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। দলের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণেরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছিল। একই সাথে বলা হয়েছিল যে, সারাদেশে যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রার্থী হয়েছেন তাদের তালিকা প্রণয়ণ করতে হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের কিছুই হচ্ছে না।