মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউএসআইটিসি পোশাক রপ্তানি বাংলাদেশ
মন্তব্য করুন
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ৪০ কেজি গাঁজাসহ এরশাদুল হক (৩৬) ও শহিদুল ইসলাম (৪০) নামের দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের সদস্যরা।
আজ বুধবার (২২ মে) সকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিরাজগঞ্জ জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুলহাজ উদ্দীন।'
এর আগে মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে শাহজাদপুর থানার রুপবাটি ইউনিয়নের শেলাচাপড়ি গ্রামের নৌ বন্দর পোর্টের দক্ষিণ পশ্চিম পার্শ্বে ঘাটে একটি কাঠের তৈরি ইঞ্জিন চালিত নৌকায় তল্লাশী চালিয়ে ৪০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
আটককৃত মাদক কারবারিরা হলেন, কুড়িগ্রাম জেলার আলিপুর থানার বতুয়া তলি গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে মো. এরশাদুল (৩৬) ও কুড়িগ্রাম থানার চর গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত আবেদ আলীর ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (৪০)
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মঙ্গলবার (২১ মে) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার রুপবাটি ইউনিয়নের অন্তর্গত শেলাচাপড়ি গ্রামস্থ নৌ বন্দর পোর্টের দক্ষিণ পশ্চিম পার্শ্বে ঘাটে একটি কাঠের তৈরি ইঞ্জিন চালিত নৌকায় তল্লাশী চালিয়ে ৪০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে আটক করা হয়েছে।
আটককৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।'
মন্তব্য করুন
ভারতের কলকাতায় ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের পরিচয় ও খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। হত্যা মিশনে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি ছয়জনের মধ্যে মূলহোতা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন আক্তারুজ্জামান শাহীন। অগাধ বিত্তের মালিক শাহীন এলাকায় সবার কাছে এক রহস্যময় চরিত্র।
সূত্রের দাবি, ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে বিরোধের জেরে বেয়াই সৈয়দ আমানুল্লাহকে নিয়ে শাহীন কলকাতায় আনারকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। শাহীনের পাতা ফাঁদে পা দিয়েই আনার ভারতে যান। আনারের বিরুদ্ধে থাকা আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন শাহীন এবং আমানুল্লাহ। কলকাতার ব্যারাকপুরের যে ফ্ল্যাটে আনারকে হত্যা করা হয়, সেটির মালিক শাহীন। মিশন সফল করার পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন বলে জানা গেছে।
শাহীনের তিন ভাই ও দুই বোন। মেজো ভাই প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান যুক্তরাষ্ট্রে থিতু হওয়ার পর শাহীনকে নিয়ে যান। এর পরই অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন শাহীন। যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেও নিয়মিত দেশে আসতেন। এক পর্যায়ে জড়িয়ে পড়েন চোরাচালানে। অবৈধ এ ব্যবসার জোরে বাংলাদেশ ও ভারতে গড়ে তোলেন সাম্রাজ্য। শাহীন কোটচাঁদপুরের গ্রামের বাড়িতে গড়েছেন বিশাল বাগানবাড়ি। সুউচ্চ প্রাচীরঘেরা ও সার্বক্ষণিক কড়া পাহারায় থাকা বাড়িতে প্রায়ই অতিথি হয়ে আসেন পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তাসহ অনেকে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শাহীন নিজেই এলাকায় সালিশ-দরবার করতেন। সেখানে তাঁর রায়ই চূড়ান্ত হতো। কেউ বিরোধিতা করলে পুলিশ দিয়ে তাঁকে হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে। তবে শাহীন এতটাই প্রভাবশালী ছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে থানা-পুলিশে অভিযোগ দিয়ে লাভ হতো না।
কোটচাঁদপুর এলাকার বেশ কয়েকজন জানান, শাহীন গত দেড় দশকে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এসব সম্পদের উৎস বা তাঁর বৈধ ব্যবসা কী, সে সম্পর্কে কেউই কিছু বলতে পারেননি। অবশ্য এলাকায় দু’হাতে তিনি পয়সা খরচ করেন বলেও জানান অনেকে।
এদিকে কলকাতার ব্যারাকপুর এলাকার একটি সূত্র জানায়, চোরাচালান ও অপরাধ জগতের কার্যক্রম নির্বিঘ্নে পরিচালনা করতে শাহীন ব্যারাকপুর এলাকার সঞ্জীবনী গার্ডেনে বেনামে একটি ফ্ল্যাট কেনেন। ফ্ল্যাটের মালিক হিসেবে ঘনিষ্ঠ সন্দ্বীপ রায়ের নাম ব্যবহার করেন তিনি।
মন্তব্য করুন
প্রথমে
প্রেমের সম্পর্ক গড়ে
তোলেন।
এরপর
কৌশলে
তাকে
কোথাও
ডেকে
নিয়ে
একজন
নারীর
কক্ষে
আটকিয়ে
মোবাইল
ফোনে
অন্তরঙ্গ মূহুর্তের অশ্লীল
ভিডিও
ধারণ
করতেন।
শেষ
পর্যায়ে সেই
ভিডিও
ভাইরাল
করার
ভয়
দেখিয়ে
হাতিয়ে
নিতেন
মোটা
অংকের
টাকা। এমনই অভিযোগে পারভীন
খাতুন
শাহনাজ
ওরফে
রূপসী
(২৬)
সহ
চক্রের
তিন
সদস্যকে আটক
করেছে
পুলিশ।
মঙ্গলবার (২১
মে)
দিনব্যাপী অভিযান
চালিয়ে ঈশ্বরদী উপজেলার বিভিন্ন স্থান
থেকে
তাদের
আটক
করা
হয়।
আটকৃতরা হলেন,
ঈশ্বরদী উপজেলা
স্বেচ্ছাসেবক লীগের
যুগ্ম
আহ্বায়ক সাকাওয়াত হোসেন
সজিব
মালিথার স্ত্রী
পারভীন
খাতুন
শাহানাজ ওরফে
রুপসী
(২৬),
ঈশ্বরদী পৌর
শহরের
মশুরিয়াপাড়া এলাকার
মৃত
গোলাম
হোসেনের ছেলে
জালাল
হোসেন
(২২)
ও
উপজেলার দাশুড়িয়া বালিয়াডাঙ্গা (বাঘ
হাসলা)
গ্রামের বাদশা
মন্ডলের ছেলে
আজমল
হক
(২৭)।
অভিযোগে জানা
গেছে,
প্রায়
সাড়ে
চার
বছর
আগে
পাবনা
সদর
উপজেলার টেবুনিয়া ভজেন্দ্রপুর গ্রামের মৃত
আফসার
আলী
প্রামানিকের ছেলে
আব্দুল
লতিফের
বাসায়
ভাড়া
থাকতেন
ঈশ্বরদী উপজেলা
স্বেচ্ছাসেবক লীগের
যুগ্ম
আহবায়ক সাকাওয়াত হোসেন
সজিব
মালিথা
ও
তার
স্ত্রী। সেই
সুবাদে
আব্দুল
লতিফের
সাথে
সখ্যতা
গড়ে
তোলেন
সজিব
মালিথার স্ত্রী
পারভীন
খাতুন।
এরপর
মুঠোফোনে তাদের
মধ্যে
নিয়মিত যোগাযোগ হতে
থাকে।
গত
সোমবার
(২০
মে)
বিকেলে
ব্যবসায়িক কাজে
আব্দুল
লতিফ
ঈশ্বরদীতে গেলে
মুঠোফোনে যোগাযোগ হয়
পারভীন
খাতুনের সঙ্গে।
পারভীন
খাতুন
তাকে
ঈশ্বরদী পৌর
শহরের
পূর্বটেংরী বকুলের
মোড়ে
তাদের
নতুন
ভাড়া
বাসায়
বেড়াতে
যাওয়ার
দাওয়াত
করলে
আব্দুল
লতিফ
সেখানে
যান।
পরে
পারভীন
পূর্ব
পরিকল্পিতভাবে তার
সহযোগি
জালাল
ও
আজমলের
সহযোগিতায় বাসায়
অজ্ঞাতনামা এক
মহিলার
সাথে
আব্দুল
লতিফকে
একটি
রুমে অবৈধভাবে আটকে রেখে মারপিট
করেন।
এরপর
আব্দুল
লতিফকে
বিবস্ত্র করে
ঐ
মহিলার
সাথে
অশ্লীল
ছবি
ও
ভিডিও
ধারন
করেন
তারা।
এসময়
ভিডিও
ছবি
ভাইরাল
করার
ভয়
দেখিয়ে
লতিফের
নিকট
হতে
বিকাশের মাধ্যমে ৭০
হাজার
টাকা
হাতিয়ে নেয়
চক্রটি। পরে
একটি
সাদা
স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে
আব্দুল
লতিফকে
ছেড়ে
দেয়
তারা।
এ ঘটনায় আব্দুল লতিফ বাদী হয়ে পরদিন মঙ্গলবার (২১ মে) ঈশ্বরদী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে উল্লেখিত বিকাশ নম্বর এর সূত্র ধরে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ঐ তিন অভিযুক্তকে আটক করে পুলিশ।
ঈশ্বরদী থানার
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)
রফিকুল
ইসলাম
জানান,
চক্রটি
দীর্ঘদিন ধরে
মোবাইল
ফোনে
সখ্যতা
গড়ে
অশ্লীল
ভিডিও
ধারণের
মাধ্যমে মানুষকে ব্ল্যাকমেইল করে
আসছিলো। অভিযুক্তদের আটকের
সময়
উল্লেখিত স্ট্যাম্প, নগদ
টাকা
ও
ভিডিও
ধারণকারী মোবাইল
ফোন
জব্দ
করা
হয়েছে। বুধবার
সকালে
তাদের
আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো
হয়েছে
বলে
জানান
ওসি।
মন্তব্য করুন
টানা তিনবার ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। তবে হাল ছাড়েননি তিনি।
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মদন মোহন রায় পাঁচ হাজার ভোটের ব্যবধানে দেবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দেবীগঞ্জ উপজেলার ৬৭টি কেন্দ্রে বিরতিহীনভাবে চলে ভোটগ্রহণ। ভোট গণনা শেষে রাত সাড়ে দশটায় উপজেলা পরিষদ হলরুমে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শরীফুল আলম উপজেলা চেয়ারম্যান পদে মদন মোহন রায়কে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করেন।
মদন মোহন রায় দীর্ঘদিন দেবীগঞ্জ উপজেলার অন্তর্ভুক্ত শালডাঙ্গা ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২২ সালের শালডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলীয় নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করায় দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়। এর আগে আরও দুইবার শালডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন তিনি।
টানা তিনবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে পরাজিত হয়েও ভেঙে পড়েননি মদন মোহন রায়। ২০২৪ সালের ২১ মে অনুষ্ঠিত হওয়া দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে অংশগ্রহণ করেন তিনি। নির্বাচনের প্রথম থেকেই ভোটারদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হন তিনি। যার ফলে পাঁচ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করে প্রথমবারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মদন মোহন রায়।
নির্বাচনে মদন মোহন রায় হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে ৩৪ হাজার ৭৪২ ভোটে পান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসনাৎ জামান চৌধুরী জর্জ ২৯ হাজার ৭০৩ ভোট পান।
মন্তব্য করুন
আনোয়ারুল আজিম আনারকে হত্যার ঘটনায় শিলাস্তি রহমান নামে এক তরুণীর নাম উঠে এসেছে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিলাস্তিকে হানি ট্র্যাপ হিসেবে ব্যবহার
করা হতে পারে । হত্যা মিশন ঘটিয়ে মূল কিলার আমানুল্লাহর সঙ্গে তিনি গত ১৫ মে দেশে ফেরেন। ওই তরুণীকে এরই মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
ডিবি সূত্র বলছে , শিলাস্তি রহমান এমপি আনার খুনের মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীনের বান্ধবী। তার বিষয়ে বিস্তারিত জানতে তদন্ত অব্যাহত আছে।
কলকাতার সূত্র জানায়, যে ফ্ল্যাটে এমপি আনারকে খুন করা হয়েছে, সেখানে ১৩ মে দুজন পুরুষ ও একজন নারী প্রবেশ করেন। একদিন সেখানে অবস্থানের পর ফ্ল্যাট থেকে বের হয়ে আসেন এক পুরুষ ও এক নারী। ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীই শিলাস্তি। ১৩ মে তিনি আমানুল্লাহ ও এমপি আনারের সঙ্গে ফ্ল্যাটে ঢুকে থাকতে পারেন। ঢাকার ডিবি সূত্রও বলছে, তাদের ধারণা ওই নারীই শিলাস্তি। কারণ তিনি ১৫ মে বিমানে দেশে ফেরেন। তার সঙ্গে দেশে ফেরেন মূল কিলার আমানুল্লাহ।
ধারণা করা হচ্ছে, হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী আক্তারুজ্জামান শাহীন এমপি আনারকে কলকাতা নিতে এই তরুণীকেই ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। কারণ সব পরিকল্পনা করে শাহীন ১০ মে দেশে ফিরে এলেও শিলাস্তি থেকে যান কলকাতা।
ডিবি সূত্র বলছে, হত্যাকাণ্ডের সময় শিলাস্তি তিনতলা ফ্ল্যাটের একটি তলায় অবস্থান করছিলেন। তবে সামনে ছিলেন না। হত্যাকাণ্ড ঘটানোর পর তিনি নিচে নেমে আসেন। এরপর লাশ গুমে সহায়তা করেন। আমানুল্লাহ ও শিলাস্তি মিলেই এমপি আনারের টুকরো করা মরদেহের একটি ট্রলি নিয়ে প্রথমে বের হয়েছিলেন বলে তথ্য রয়েছে।
এমপি আনা হত্যাকান্ড শিলাস্তি রহমান
মন্তব্য করুন
ভারতের কলকাতায় ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের পরিচয় ও খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। হত্যা মিশনে অংশ নেওয়া বাংলাদেশি ছয়জনের মধ্যে মূলহোতা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছেন আক্তারুজ্জামান শাহীন। অগাধ বিত্তের মালিক শাহীন এলাকায় সবার কাছে এক রহস্যময় চরিত্র।
প্রথমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর কৌশলে তাকে কোথাও ডেকে নিয়ে একজন নারীর কক্ষে আটকিয়ে মোবাইল ফোনে অন্তরঙ্গ মূহুর্তের অশ্লীল ভিডিও ধারণ করতেন। শেষ পর্যায়ে সেই ভিডিও ভাইরাল করার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নিতেন মোটা অংকের টাকা। এমনই অভিযোগে পারভীন খাতুন শাহনাজ ওরফে রূপসী (২৬) সহ চক্রের তিন সদস্যকে আটক করেছে পুলিশ।
আনোয়ারুল আজিম আনারকে হত্যার ঘটনায় শিলাস্তি রহমান নামে এক তরুণীর নাম উঠে এসেছে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শিলাস্তিকে হানি ট্র্যাপ হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে । হত্যা মিশন ঘটিয়ে মূল কিলার আমানুল্লাহর সঙ্গে তিনি গত ১৫ মে দেশে ফেরেন। ওই তরুণীকে এরই মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।