বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার এবং দেশ বাঁচাতে লড়াই করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার(১২
সেপ্টেম্বর) রাতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরুতর অসুস্থ সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে যান গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।সেখানে
১৫ মিনিটের মতো অবস্থান করেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বাংলা গণমাধ্যমকে
বলেন, ‘ম্যাডামকে ভীষণ অসুস্থ দেখাচ্ছিল। উনাকে আগে কখনও এমন দেখিনি। উনার ইমিডিয়েট বিদেশে চিকিৎসা দরকার। চিকিৎসকেরা বলেছেন উনার লিভার ট্রান্সপ্লান্ট করানো অপরিহার্য। আমরা দ্রুত উনাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আহ্বান জানাই।’
সাক্ষাতে কুশলের বাইরে নেতাদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে নির্বাচন ও চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলন নিয়েও কথা বলেন খালেদা জিয়া।
অন্যতম নেতা সাইফুল হক
গণমাধ্যমকে জানান, ‘তিনি বলছেন, এই সরকারের অধীনে নির্বাচনের প্রশ্নই আসে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা যেটি তিনি উল্লেখ করেছেন তা হচ্ছে, চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলন কোনও দলের নয়, এটা ভোটের, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন।’
বিএনপির চেয়ারপারসনকে উদ্ধৃত করে সাইফুল হক বলেন, ‘তিনি
বলেছেন, আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকবেন। যারা আছেন আন্দোলনে সবাই সমস্ত শক্তি ঐক্যবদ্ধ থাকেন। রাজপথে শামিল থাকেন। তিনি দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তার জন্য দোয়া করতে বলেছেন। তিনি গুরুত্বের সঙ্গে বলেছেন, ভোটাধিকার অর্জনের মধ্য দিয়ে একটা সিস্টেম প্রতিষ্ঠা করতে হবে। সবকিছু ভেঙে পড়েছে। অবাধ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেই সিস্টেম গড়ে তুলতে হবে।’
খালেদা জিয়ার মনোবল অত্যন্ত শক্ত আছে বলেও জানান সাইফুল হক।
রাত পৌনে ১১টার দিকে এভার কেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। এ দলে ছিলেন আ স ম রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, সাইফুল হক, জোনায়েদ সাকি, শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, হাসনাত কাইয়ুম।
ভোটাধিকার খালেদা জিয়া গণতন্ত্র
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ডা. সামন্ত লাল স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
ঢাকা-৪ ড. আওলাদ হোসেন জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারাবিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তবে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
বুধবার (৮ মে) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্ববাজারের অস্থিতিশীলতা, বাজার ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্যতা এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সূত্রে দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়ার শঙ্কা থাকে। এছাড়া, সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে পণ্য সরবরাহের সাপ্লাই-চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হলে মূলত ইরান বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রপ্তানি সংশ্লিষ্ট পরিবহন খরচ বাড়তে পারে। এতে পণ্য তৈরি ও সরবরাহ ব্যয় বাড়ায় রপ্তানিকারকরা কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে পারেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের আশঙ্কার বিষয়ে দেশের সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়ার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্দেশ দিয়েছি যাতে প্রত্যেকে মধ্যপ্রাচ্যের চলমান ঘটনাপ্রবাহের ওপর নজর রাখে এবং এ বিষয়ে নিজ নিজ করণীয় নির্ধারণ করে। সংঘাত দীর্ঘ হলে কোন কোন সেক্টরে প্রভাব পড়তে পারে তা বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের যে কোনো সংঘাত বা সংঘাতের খবর জ্বালানি তেলের বাজারকে প্রভাবিত করে। এতে পণ্যের জাহাজ ভাড়া বাড়ে। যা আমদানি ব্যয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। সার আমদানি ব্যয়ে প্রভাব পড়ে। এতে বিকল্প উৎস হিসেবে চীন, মরক্কো, তিউনেশিয়া, কানাডা, রাশিয়া ইত্যাদি দেশের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার করা হবে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের সংকট আরও ঘনীভূত ও দীর্ঘায়িত হলে তা বাংলাদেশের ওপর অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলতে পারে। সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদ মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের অর্থনীতি
মন্তব্য করুন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ
মন্তব্য করুন
ভোটের বেসরকারি ফলাফলে দেখা যায়, দিনাজপুরের হাকিমপুরে চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কামাল হোসেন ২২ হাজার ২৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ টেলিফোন প্রতীকে ১৯ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়েছেন।
সারা জীবন চাকরি করছেন। চাকরি করলেও তিনি একজন ভিশনারি সরকারি চাকুরে ছিলেন। একটা লক্ষ্যে সারা জীবন নিজেকে নিবেদিত করেছেন। একটা লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য তিনি জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। মানবসেবাই তাঁর ব্রত। বাংলাদেশে দগ্ধ মানুষের জন্য তিনি একজন ত্রাতা এবং দগ্ধ মানুষের চিকিৎসার জন্য তিনি শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বে সমাদৃত। একজন মানবিক চিকিৎসকের প্রতিরূপ তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারাবিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তবে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’