নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২১ পিএম, ২১ জানুয়ারী, ২০২০
‘এবার মনোনয়ন না পাওয়ায় তিনি মনে কষ্ট পেয়েছেন, এটা স্বাভাবিক। তিনিও তো দল করেন। তবে কষ্ট পেলেও সাঈদ খোকন আমার পক্ষে আছেন। তিনি আমাকে সমর্থন দিয়েছেন।’ জানালেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস।
আচরণবিধির কারণেই মেয়র সাঈদ খোকন নির্বাচনী প্রচারে নামছেন না বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস।
পুরান ঢাকার রায়সাহেব বাজারে ৪২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন শেখ ফজলে নূর। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিএনপি ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেয়নি। নির্বাচনের নামে তারা আন্দোলনের কর্মসূচি বেগবান করতে চাচ্ছে। তাদের নেত্রী খালেদা জিয়াকে রক্ষা করার জন্য আন্দোলন করছে। কিন্তু আমরা উন্নত ঢাকা গড়ার লক্ষ্য নিয়ে নির্বাচন করছি।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে কাজ করছে জানিয়ে শেখ ফজলে নূর বলেন, ‘আমাদের কাছে এই নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উন্নত ঢাকা গড়ে তুলতে পাঁচটি লক্ষ্য সামনে রেখে আমরা কর্মসূচি ঘোষণা করেছি। প্রতিটি জায়গায় নগরবাসীর কাছ থেকে বিপুল সাড়া পেয়েছি। ঢাকার মানুষ পয়লা ফেব্রুয়ারির অপেক্ষায় রয়েছে। পয়লা ফেব্রুয়ারি সারা দিন তারা নৌকার পক্ষে রায় দেবে। নৌকার বিজয় হলে নব সূচনা হবে। আর সেই নব সূচনার মধ্য দিয়ে শুরু হবে নবযাত্রা।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রায়সাহেব বাজারের পথসভার মধ্য দিয়ে দ্বাদশ দিনের নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন শেখ ফজলে নূর। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সানজিদা খানম, পারভীন জামান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী প্রমুখ। পথসভায় বক্তব্য শেষে সূত্রাপুর ও কোতোয়ালি থানার বিভিন্ন এলাকায় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে হেঁটে হেঁটে প্রচারপত্র বিলি করেন তিনি। পরে বিকেলে ইসলামপুরের মূল সড়কে ইসলামপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত এক পথসভায় যোগ দেন তাপস। এতে সভাপতিত্ব করেন বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সামসুল আলম। এ পথসভায়ও ছোট ছোট মিছিল নিয়ে কয়েক হাজার স্থানীয় ব্যবসায়ী ও নেতা-কর্মী যোগ দেন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ডা. সামন্ত লাল স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
ঢাকা-৪ ড. আওলাদ হোসেন জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারাবিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তবে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
বুধবার (৮ মে) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্ববাজারের অস্থিতিশীলতা, বাজার ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্যতা এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সূত্রে দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বাড়ার শঙ্কা থাকে। এছাড়া, সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির কারণে পণ্য সরবরাহের সাপ্লাই-চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হলে মূলত ইরান বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রপ্তানি সংশ্লিষ্ট পরিবহন খরচ বাড়তে পারে। এতে পণ্য তৈরি ও সরবরাহ ব্যয় বাড়ায় রপ্তানিকারকরা কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে পারেন।’
মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের আশঙ্কার বিষয়ে দেশের সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়ার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্দেশ দিয়েছি যাতে প্রত্যেকে মধ্যপ্রাচ্যের চলমান ঘটনাপ্রবাহের ওপর নজর রাখে এবং এ বিষয়ে নিজ নিজ করণীয় নির্ধারণ করে। সংঘাত দীর্ঘ হলে কোন কোন সেক্টরে প্রভাব পড়তে পারে তা বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের যে কোনো সংঘাত বা সংঘাতের খবর জ্বালানি তেলের বাজারকে প্রভাবিত করে। এতে পণ্যের জাহাজ ভাড়া বাড়ে। যা আমদানি ব্যয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। সার আমদানি ব্যয়ে প্রভাব পড়ে। এতে বিকল্প উৎস হিসেবে চীন, মরক্কো, তিউনেশিয়া, কানাডা, রাশিয়া ইত্যাদি দেশের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ক আরও জোরদার করা হবে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের সংকট আরও ঘনীভূত ও দীর্ঘায়িত হলে তা বাংলাদেশের ওপর অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলতে পারে। সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদ মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশের অর্থনীতি
মন্তব্য করুন
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ
মন্তব্য করুন
ভোটের বেসরকারি ফলাফলে দেখা যায়, দিনাজপুরের হাকিমপুরে চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কামাল হোসেন ২২ হাজার ২৫১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ টেলিফোন প্রতীকে ১৯ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়েছেন।
সারা জীবন চাকরি করছেন। চাকরি করলেও তিনি একজন ভিশনারি সরকারি চাকুরে ছিলেন। একটা লক্ষ্যে সারা জীবন নিজেকে নিবেদিত করেছেন। একটা লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য তিনি জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। মানবসেবাই তাঁর ব্রত। বাংলাদেশে দগ্ধ মানুষের জন্য তিনি একজন ত্রাতা এবং দগ্ধ মানুষের চিকিৎসার জন্য তিনি শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বে সমাদৃত। একজন মানবিক চিকিৎসকের প্রতিরূপ তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির যে আভাস দেখা যাচ্ছে, তা সারাবিশ্বের পাশাপাশি বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা যায়। দেশের অর্থনীতিতে এই সংঘাতের কিছুটা প্রভাব আসতে পারে। তবে সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’