ইনসাইড গ্রাউন্ড

দুর্নীতির দায়ে বিচারের মুখোমুখি ব্ল্যাটার-প্লাতিনি

প্রকাশ: ১১:১৭ এএম, ০৮ জুন, ২০২২


Thumbnail দুর্নীতির দায়ে বিচারের মুখোমুখি ব্ল্যাটার-প্লাতিনি

দুর্নীতির দায়ে ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার সভাপতির পদ হারিয়েছিলেন সেপ ব্ল্যাটার। একই অপরাধে উয়েফার সভাপতি পদ হারিয়েছিলেন মিশেল প্লাতিনি। সাবেক এই দুই ফুটবল প্রশাসক এবার বিচারের মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে  সুইজারল্যান্ডের অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়।

১৯৯৮ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত ফিফার পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছিলেন মিশেল প্লাতিনি। সেই সময় ওই কাজ থেকে ৩০ হাজার সুইস ফ্র্যাঁ পেয়েছিলেন তিনি। এরপর ঘনিষ্ঠ হতে থাকে এই দুইজনের মধ্যকার সম্পর্ক। সেই সুবাদে উয়েফার সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পান মিশেল প্লাতিনি।

২০১৫ সালে এক রিপোর্টে প্রকাশ্যে আসে এই ক্ষমতাশালী ফুটবল প্রশাসকের বিভিন্ন অপকর্মের কথা। এমনকি ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ কাতারে আয়োজনের ব্যাপারেও তাদের পকেটে ঢোকে বড় অঙ্কের অর্থ। শেষ পর্যন্ত নিজ পদ থেকে সরে বাধ্য হন এই দুই ফুটবল কর্মকর্তা।

শুধু তাই নয়, ২০১৫ সালে ফিফার নৈতিকতা কমিটি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে ফুটবলীয় সব কর্মকাণ্ড থেকে ৮ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে। যদিও পরে নিষেধাজ্ঞার এই মেয়াদ কমে আসে। নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হলেও ফুটবলীয় সব কার্যক্রম থেকে সরে গিয়েছেন এই দুইজনই।

পদ ছাড়ার সাত বছর পর আবারো তাদের আদালতের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সুইজারল্যান্ডের অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস থেকে ২৫ অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছিলো। ২৫ অভিযোগের ১২ টি এখনো চলমান রয়েছে।

সাম্প্রতি ২০১১ সালে ফিফার কাছ থেকে দুই মিলিয়ন সুইস ফ্র্যাঁ ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্লাতিনির বিরুদ্ধে। সেপ ব্ল্যাটারের বিরুদ্ধে এতে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্তের মুখোমুখি হতে হচ্ছে তাদেরকে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দুইজনকেই পাঁচ বছরের জন্য জেলে যেতে হবে।

এর আগে সেপ ব্ল্যাটারের বিরুদ্ধে সুইস কর্তৃপক্ষের করা অভিযোগে বলা হয়েছে, “ব্ল্যাটার একজন ধূর্ত, তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। তিনি বিভিন্ন সময় সরিয়ে নিয়েছিলেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র।”

২০১১ সালের ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সেপ ব্ল্যাটার। এই বিষয়ে ব্ল্যাটার জানিয়েছেন, ঘোষণা দিয়ে সঠিক উপায়েই এই অর্থ মিশেল প্লাতিনিকে দেওয়া হয়েছে। প্রায় এক ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন মিশেল প্লাতিনিও।

এক সময় প্লাতিনি ও ব্ল্যাটারের মধ্যে সুসম্পর্ক থাকলেও এখন দুইজনই পরস্পর পরস্পরকে দোষারোপ করছেন নিজেদের পরিস্থিতির জন্য। দায়ী করছেন অন্যকে। পরষ্পরকে দোষারোপ করলেও শেষ পর্যন্ত দুইজনকেই বিচারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। আর দোষী সাব্যস্ত হলে দুইজনকেই যেতে হবে জেলে।

ব্ল্যাটার   প্লাতিনি   ফুটবল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

সিরিজ বাঁচাতে ১৪৫ এর লক্ষ্যে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ১১:১২ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০তে বাংলাদেশের বিপক্ষে লড়ছে যুক্তরাষ্ট্র। ‘অঘটন’ জন্ম দিয়ে সিরিজের প্রথম ম্যাচেই হেরেছে টিম টাইগার্স। সেই সঙ্গে প্রথম দেখায় টাইগারদের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছে স্বাগতিকরা। দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশকে ১৪৫ রানের লক্ষ্য দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ইতোমধ্যেই ৪ ওভারে এক উইকেটে ২৯ রান সংগ্রহ করেছে টাইগাররা। এদিন রানের খাতা খুলতে পারেননি সৌম্য। শূন্য রানে ফিরে গেছেন তিনি। এখন ক্রিজে রয়েছেন তানজিদ তামিম ও নাজমুল শান্ত। 

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৩ মে) টেক্সাসের হিউস্টনে প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট কমপ্লেক্সে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রান করে যুক্তরাষ্ট্র।

সপ্তম ওভারে রিশাদের হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এক ওভারে দুই উইকেট তুলে নিয়ে দলপতির বিশ্বাসের প্রতিদানও দেন রিশাদ। ২৮ বলে ৩১ রান করে টেইলর এবং অ্যান্ড্রিস গাউস রিশাদের দ্বিতীয় শিকার হন।

চতুর্থ উইকেটে অ্যারন জোন্সকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন মোনাঙ্ক প্যাটেল। দুজনের ব্যাটে ভর করে ১০০ রানের কোটা পূরণ করে স্বাগতিকরা। ১৭তম ওভারে জোন্সকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে খেলায় ফেরান মোস্তাফিজ। ৩৪ বলে ৩৫ রান করেন জোন্স।

এরপর মোনাঙ্ক প্যাটেলকে সঙ্গ দেন কোরি এন্ডারসন। ১০ বলে ১১ রান করে এন্ডারসন আউট হলে ৩৮ বলে ৪২ রান করে তার দেখানো পথে হাটেন মোনাঙ্ক। এই দুই ব্যাটারকে বোল্ড আউট করেন শরিফুল ইসলাম।

শেষ দিকে হারমীত সিং (০) আউট হলে নিতিশ কুমারের ৩ বলের ৭ রান এবং শ্যাডলি ফন শ্যালকউইকের ৪ বলে ৭ রানের ভর করে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রানের লড়াকু পুঁজি পায় যুক্তরাষ্ট্র।

বাংলাদেশের হয়ে শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান ও রিশাদ হোসেন দুটি করে উইকেট শিকার করেন।


যুক্তরাষ্ট্র   বাংলাদেশ   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাফুফের সালাম মুর্শেদীকে ফিফার জরিমানা, বাড়ল সোহাগের নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাফুফের অর্থ কমিটির প্রধান হিসেবে ফিফা প্রদত্ত অর্থের অনিয়মের কারণে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সিনিয়র সহসভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদীকে ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩ লাখ টাকা) জরিমানা করা হয়েছে। 

মূলত সেই অনিয়মে ক্রয় ও পরিশোধের প্রক্রিয়াগুলোতে মিথ্যা তথ্য, ত্রুটিপূর্ণ ক্রয় আদেশ ও ভূয়া দলিল পরিবেশনের দায়ে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে এই শাস্তি।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ফিফার ওয়েবসাইটে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই জরিমানার কথা বলা হয়। একই ঘটনায় বাফুফের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে ২০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা ও তিন বছরের জন্য ফুটবল সংক্রান্ত সকল কর্মকাণ্ড থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর আগে তাঁকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল ফিফা।

একই সঙ্গে বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা আবু হোসেন ও সাবেক প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান—দুজনকেই ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা ও ২ বছরের জন্য ফুটবল সংক্রান্ত কর্মকাণ্ড থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বাফুফের ক্রয় ও স্টোর কর্মকর্তা ইমরুল হাসান শরীফকে অবশ্য নিষেধাজ্ঞা বা আর্থিক জরিমানা করা হয়নি। তাঁকে এ ব্যাপারে ফিফার তত্ত্বাবধানে এ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণের নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ইমরুল হাসান যেন ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো অপরাধের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত না করেন, সে ব্যাপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

২০২৩ সালের এপ্রিলে আর্থিক জালিয়াতির অভিযোগে আবু নাঈম সোহাগকে ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। বাফুফেকে দেওয়া ফিফার টাকার হিসাবে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার কারণে সেই শাস্তি পেয়েছিলেন আবু নাঈম সোহাগসহ অন্যরা। ফিফা অবশ্য সে সময় অর্থ কমিটির প্রধান সালাম মুর্শেদীর ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।

ফিফার তহবিলের অর্থ খরচে জালিয়াতি ধরা পড়েছিল ফিফার তদন্তে। তখন এ ব্যাপারে শুনানিও হয়েছিল। সেই শুনানিতে গুরুতর ত্রুটি ধরা পড়ে। সোহাগসহ ফেডারেশনের অভিযুক্ত কর্তারা ফিফার সদর দপ্তরে গিয়ে সেই শুনানিতে অংশ নেন। এর আগে ফিফা বাফুফেতে নিজেদের প্রতিনিধি পাঠিয়ে আর্থিক জালিয়াতির তদন্ত করেছিল। 


বাফুফে   বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন   ফিফা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-২০তে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৮:৫১ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আসন্ন টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শেষ প্রস্তুতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলতে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম ম্যাচেই স্বাগতিকদের কাছে লজ্জার হারে ডুবেছে টাইগাররা।

এমন পরিস্থিতিতে দ্বিতীয় ম্যাচটিতে হারলেই সিরিজ হাতছাড়া হবে শান্তদের। তবে সিরিজে টিকে থাকতে জয়ের বিকল্প নেই সফরকারীদের।

অপরদিকে জিতলেই টাইগারদের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের কীর্তি গড়বে আমেরিকানরা। সফরকারীদের চেয়ে যোজন যোজন পিছিয়ে থাকলেও ম্যাচটি জিতে রেকর্ড গড়তে মরিয়া স্বাগতিকরা। 

বৃহস্পতিবার হিউস্টনের প্রেইরি ক্রিকেট কমপ্লেক্সে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০তে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়।

এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ দলপতি নাজমুল হোসেন শান্ত।

দ্বিতীয় টি-২০তে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, রিশাদ হোসেন, শেখ মাহেদী, শরিফুল ইসলাম ও মুস্তাফিজুর রহমান।

যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য একাদশ: স্টিভেন টেইলর, মোনাঙ্ক প্যাটেল (অধিনায়ক), আন্দ্রিয়েস গোউস,অ্যারন জোনস, মিলিন্ড কুমার, গজনন্ড সিং, হারমিট সিং, জসদ্বীপ সিং, নসথাস কেনজিগে, সৌরভ নেত্রভালকার, শ্যাডলি ফন শালকউইক।


বাংলাদেশ   যুক্তরাষ্ট্র   ক্রিকেট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বাফুফের সাবেক দুই কর্মকর্তা নিষিদ্ধ, সালাম মুর্শেদীকে জরিমানা

প্রকাশ: ০৭:৫৭ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

২০২৩ সালের ১৪ এপ্রিল সে সময়ের সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ফিফা। আজ আবার বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) দুই কর্মকর্তাকে নিষিদ্ধ করেছে ফিফা, আর্থিক জরিমানা করেছে আরও কয়েকজনকে।  জরিমানা গুণতে হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে বাফুফের সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাম মুর্শেদীও আছেন।

অভিযোগ পুরোনো - ফিফার তহবিল ব্যবহারে অনিয়ম ও দুর্নীতি। এ কারণেই গত বছর আবু নাঈম সোহাগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল ফিফা। সে তদন্ত তখন শেষ হয়নি, বাফুফের আরও কয়েকজন কর্মকর্তার ওপর তদন্ত জারি রেখেছিল ফিফা। সে তদন্তের রায়েই আরও দুই কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা ও কয়েকজনকে জরিমানার এই শাস্তি এসেছে। আজ আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে এ রায়ের কথা জানিয়েছে ফিফা।

এ ছাড়া গত বছরের রায়ে দুই বছরের নিষেধাজ্ঞা পাওয়া আবু নাঈম সোহাগকে আজকের বিবৃতিতে তিন বছর নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ফিফা। অবশ্য এই তিন বছর বলতে আগের নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে এক বছর যোগ করা হলো, নাকি নতুন করে তিন বছরের নিষেধাজ্ঞা – এ নিয়ে সংশয় আছে।

আজ বিবৃতিতে ফিফা জানিয়েছে, আবু নাঈম সোহাগকে সব ধরণের ফুটবল-সংশ্লিষ্ট কর্মকান্ড থেকে তিন বছর নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি ২০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা করা হয়েছে, বাংলাদেশি মুদ্রায় অঙ্কটা ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকারও বেশি।

সোহাগ তো গত বছর থেকেই নিষিদ্ধ, নতুন করে নিষেধাজ্ঞা পাওয়া দুই বাফুফে কর্মকর্তা হলেন বাফুফের সাবেক প্রধান অর্থবিষয়ক কর্মকর্তা আবু হোসেন এবং সাবেক অপারেশনস ম্যানেজার মিজানুর রহমান। দুজনকেই দুই বছরের জন্য সব ধরনের ফুটবল-বিষয়ক কর্মকান্ড থেকে নিষিদ্ধ করেছে ফিফা। পাশাপাশি জরিমানা করেছে ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ।

সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং বাফুফের ফাইন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম মুর্শেদীকে ১০ হাজার সুইস ফ্রাঁ জরিমানা করা হয়েছে।

এর বাইরে প্রকিউরমেন্ট এন্ড স্টোর অফিসার ইমরুল হাসান শরীফকে ভবিষ্যতে তাঁর কর্মকান্ডের ব্যাপারে  সতর্ক করে দিয়েছে ফিফা, পাশাপাশি ফিফা আয়োজিত ‘কমপ্লায়েন্স ট্রেইনিং’-এর মধ্য দিয়ে যেতে নির্দেশ দিয়েছে।

বিবৃতিতে ফিফা লিখেছে, আবু নাঈম সোহাগ, আবু হোসেন ও মিজানুর রহমান ফিফার আচরণবিধির ধারা ১৪ (সাধারণ দায়িত্ব), ধারা ১৬ (আনুগত্যের দায়িত্ব) ও ধারা ২৫ (জালিয়াতি ও নথিবিকৃতি) ভঙ্গ করেছেন। আর আব্দুস সালাম মুর্শেদী ও ইমরুল হাসান শরীফ ভেঙেছেন ধারা ১৪ (সাধারণ দায়িত্ব)।

বাফুফে   সালাম মুর্শেদী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ মুখে টাইগাররা

প্রকাশ: ০২:৫৬ পিএম, ২৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যুক্তরাষ্ট্রের পথ চলা বেশি দিনের নয়। তাদের ক্রিকেট ইতিহাসও খুব একটা সমৃদ্ধ নয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ৯, আর যুক্তরাষ্ট্রের ১৯। তবে সিরিজের প্রথম ম্যাচে শান্ত-হৃদয়দের যেভাবে পরাস্ত করেছে, তাতে বোঝার উপায় নেই, অভিজ্ঞ-অনভিজ্ঞ আর র‌্যাঙ্কিংয়ের পার্থক্য।

দ্বিতীয় ম্যাচে একই ছন্দে থাকলে, বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ইতিহাস গড়বে মার্কিনিরা। টেস্ট খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে প্রথম সিরিজ জয়ের হাতছানি তাদের। অন্য দিকে অনাকাঙ্ক্ষিত এমন হারে পর সিরিজ বাঁচানোর বড় চ্যালেঞ্জ মুখে শান্তরা।

প্রথম ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অপ্রত্যাশিত এই হারের পর ঘুরে দাঁড়ানোর  প্রত্যয় বাংলাদেশের। এমন লজ্জাজনক হার থেকে কী শিখেছে বাংলাদেশ দল, তা বোঝা যাবে দ্বিতীয় ম্যাচে। যদি কোনো শিক্ষা না হয়, তাহলে জুনে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শান্তদের জন্য অপেক্ষা করছে খারাপ কিছু।

সিরিজে ফেরার আগের ছন্দে ফেরা জরুরি চন্ডিকা হাতুরেসিংহের শিষ্যাদের। কাটছে না ব্যাটিংয়ের দুরবস্থা। একটু স্বস্তি ছিল বোলিংয়ে। তবে প্রথম ম্যাচে বোলারদের নির্বিষ বোলিং ভাবাচ্ছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। এমনকি প্রশ্ন উঠেছে নাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়েও।


সিরিজ   চ্যালেঞ্জ   টাইগাররা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন