সিরাজগঞ্জে বিদেশি বউ নিয়ে হেলিকপ্টারে বাড়ি ফিরেছেন এক সিঙ্গাপুর প্রবাসী। শনিবার (১১ মে) দুপুর ১২টার দিকে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার কর্ণসূতি দক্ষিণ পাড়া ঈদগাহ মাঠে হেলিকপ্টার থেকে নামেন তাঁরা। এই দম্পতিকে এক নজর দেখতে এ সময় ঈদগাহ মাঠে শত শত নারী-পুরুষ ভিড় করেন।
সিঙ্গাপুর প্রবাসী রেজাউল ইসলাম কামারখন্দ উপজেলার কর্ণসূতি গ্রামের মৃত মকুল প্রামাণিকের ছেলে। আর তাঁর স্ত্রী জানু ইন্দোনেশিয়ান বংশোদ্ভুত সিঙ্গাপুরের নাগরিক। পেশায় তিনি ব্যাংকার।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রেজাউল ইসলাম ১৫-১৬ বছর ধরে সিঙ্গাপুরে একটি কোম্পানিতে কাজ করছেন। কাজের সুবাদে ওই নারীর সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক হয়। এরপর সেখানেই বিয়ে করেন।
তাদের আগমন উপলক্ষে রোববার (১২ মে) নিজ বাড়িতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
প্রবাসী রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে প্রবাসে থাকি। ইচ্ছে ছিল বিদেশি বউ নিয়ে হেলিকপ্টারে করে বাড়ি ফিরব। সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই হেলিকপ্টারে বাড়ি ফিরেছি। এ জন্য ভালো লাগছে।’
রেজাউল ইসলামের চাচা বদিউজ্জামান ফেরদৌস বলেন, রেজাউল ছোট থাকতেই ওর বাবা মারা যায়। ওর বাবা বেঁচে থাকলে নিশ্চয়ই খুশি হতেন। সিঙ্গাপুর থেকে আমার ভাতিজা ইন্দোনেশিয়ার এক নারীকে বিয়ে করে হেলিকপ্টারে করে বাড়ি ফিরবে, এ খবরে এলাকাবাসী খুব আগ্রহ নিয়ে দেখতে এসেছেন। আমাদেরও ভালো লাগছে।’
প্রবাসী হেলিকপ্টারে বড় বিদেশী বউ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাতীয় প্রেসক্লাব নোঙর ট্রাস্ট পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ড. মো. আওলাদ হোসেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ঢাকায় বসে ২/৩ মাস আগে হত্যার
পরিকল্পনা করা হয়। ঢাকায় না পেরে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে
কৌশলে নেওয়া হয় কলকাতায়। সেখানে তাকে হত্যার
পর শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে
ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট
নয়।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল
৩টার দিকে রাজধানীর মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডিএমপির
অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
তিনি বলেন, সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার পরিকল্পনা হয় দুই থেকে তিন মাস আগে। তারা পরিকল্পনা করেছিল ঢাকায় হত্যা করবে। কিন্তু বাংলাদেশ পুলিশের নজরদারি ও ঢাকায় হত্যাকাণ্ডের পরে সব হত্যার ক্লু পুলিশ বের করে নেবে বলেই হত্যাকারীরা কলকাতায় এ ঘটানা ঘটিয়েছে।
হারুন অর রশীদ বলেন, অপরাধীরা
বিদেশের মাটিতে অপরাধ করলে বাংলাদেশ পুলিশের নজরে আসবে না বলেই কলকাতা বেছে নেয়। বাংলাদেশের
মাটিতে অপরাধ করার সাহস পায়নি। তবে তারা এ হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে থাকতে পারেনি। আমরা
তিনজকে গ্রেপ্তার করেছি। আরও কয়েকজনকে নজরাদিতে রাখা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু, লক্ষ্মীপুরে সাহসী নেতৃত্বের মূর্ত প্রতীক। লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজের ইতিহাসে স্মরণীয় রাজনৈতিক ঘটনা ছিল ১৯৯৬ সালের ছাত্র সংসদ নির্বাচন। সে ঐতিহাসিক নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রসংসদের ভিপি নির্বাচিত হন তিনি। ছাত্রসংসদের নেতা নির্বাচিত হওয়ার পর সালাহ উদ্দিন টিপু নিজের দক্ষতা আর সাহসী নেতৃত্বে অল্প দিনের মাঝে শুধু লক্ষ্মীপুর কলেজই নয়, পুরো জেলার ছাত্রছাত্রীদের মাঝে জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হন
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যাকাণ্ডের পর চোরাচালান এবং আন্ডারওয়ার্ল্ড অশান্ত হয়ে পড়েছেন। ঝিনাইদহ-৪ আসনের এই এমপি নিজেও এক সময় সর্বহারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। সর্বহারা রাজনীতির নামে গলাকাটা, মানুষ হত্যার রাজনীতি ছিল ঝিনাইদহ অঞ্চলে একটি পরিচিত রূপ। পুরো ঝিনাইদহ এই সর্বহারাদের হাতে জিম্মি ছিল। সেখানে মানুষ ছিল নিরাপত্তাহীন।
আনারকে হত্যার পর হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়: ডিবি প্রধান ঢাকায় বসে ২/৩ মাস আগে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ঢাকায় না পেরে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে কৌশলে নেওয়া হয় কলকাতায়। সেখানে তাকে হত্যার পর শরীর টুকরো টুকরো করে হাড্ডি ও মাংস আলাদা করা হয়। এরপর হলুদ মিশিয়ে ব্যাগে ভরে ওই বাসা থেকে বের করা হয়েছে। তবে কোথায় মরদেহের খণ্ডিত অংশ ফেলা হয়েছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।